মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বাংলা নববর্ষ সংখ্যা

বাংলা সনের উৎপত্তি ইসলামী উৎস থেকে

প্রকাশের সময় : ১৪ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম
বাংলা সন বাংলাদেশের মানুষের নিজস্ব সন। এই সনের উৎপত্তি ঘটেছে ইসলামী উৎস থেকে। বাংলাদেশে বর্ষপঞ্জি ও দিনপঞ্জির ক্ষেত্রে সন, সাল, তারিখ শব্দ তিনটি নিত্যব্যবহৃত হয়। বর্ষ গণনায় এই তিনটি শব্দের উপস্থিতি ব্যাপকভাবে রয়েছে।
বাংলাদেশে তিনটি সনের হিসেবে বর্ষ গণনা করা হয় আর সেগুলো হচ্ছে হিজরী সন, বাংলা সন এবং খ্রিস্টীয় সন। যে কারণে এখানকার মানুষ প্রতিবছর তিন রকমের নবর্বষের সান্নিধ্যে আসে। বাংলা নববর্ষ আসে বসন্তকালকে বিদায় জানিয়ে কাল বৈশাখীর সম্ভাবনাকে বুকে ধরে গ্রীষ্মকালের সূচনাতে। ১ বৈশাখ পালিত হয় নববর্ষ। খৃস্টীয় বা ইংরেজি নববর্ষ আসে প্রচ- শীতে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ১ জানুয়ারিতে। হিজরী নববর্ষ আসে ১ মুহররমে ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে। এই দেশে ইসলামের আবির্ভাবের পূর্বে পঞ্জিকার ব্যবহার সার্বজনীন রূপ লাভ করতে পারিনি। অবশ্য চান্দ্র কলার নিরীক্ষণ এবং সে অনুযায়ী অমাবস্যা, পূর্ণিমা, তিথি, একাদশী ইত্যাদি নিরুপণ করার প্রথা প্রাচীনকাল থেকেই এখানে বিদ্যমান ছিল। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত খৃস্টীয় ও বাংলা সন দুটি সৌর বর্ষ এবং হিজরী সনটি চান্দ্র বর্ষ। সূর্যের পরিক্রমার হিসেবে যে সন গণনা করা হয় সেই সনকে সৌর সন বা সৌর বর্ষ এবং চাঁদের পরিক্রমার হিসেবে যে সন গণনা করা হয় তাকে বলা হয় চান্দ্র বর্ষ বা চান্দ্র সন। এই সন শব্দটি আরবী থেকে এসেছে এবং এখানে প্রচলিত সাল শব্দটি এসেছে ফারসী শব্দ থেকে। আমরা যে তারিখ শব্দটি ব্যবহার করি এটাও আরবী।
বাংলাদেশে প্রচলিত তিনটি সনের মধ্যে হিজরী সনই হচ্ছে সর্বপ্রাচীন সন। এখানে ইসলাম প্রচার প্রথম ব্যাপকভাবে শুরু হয়েছে সপ্তম শতাব্দীর চল্লিশ দশকের দিকে। তখন থেকেই এখানে হিজরী সনের আগমন ঘটেছে। আর স¤্রাট আকবরের আমলে হিজরী সনকে সৌর গণনায় এনে যে সন এখানে প্রচলিত হয়েছে সেটা বাংলা সন। আর খৃস্টীয় সন এখানে এসেছে ১৭৫৭ -এর পলাশীর যুদ্ধের পর।
কুরআন মজীদে বর্ষ গণনার ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে : আমি রাত্রি ও দিবসকে করেছি দুটি নিদর্শন। রাত্রির নিদর্শনকে অপসারিত করেছি এবং দিবসের নিদর্শনকে আলোকপ্রদ করেছি, যাতে তোমরা তোমাদের রব্-এর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পারো এবং যাতে তোমরা বর্ষ সংখ্যা ও হিসাব স্থিত করতে পারো (সূরা বনী ইসরাঈল : আয়াত ১২)।
ইসলাম সৌর ও চান্দ্র উভয় প্রকারের বর্ষ গণনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। কুরআন মজীদে সূর্য ও চন্দ্র প্রসঙ্গ এনে ইরশাদ হয়েছে : সূর্য চন্দ্র আবর্তন করে নির্ধারিত কক্ষপথে (সূরা আর রহমান : আয়াত ৫), তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করেছেন সূর্য ও চন্দ্রকে, যা অবিরাম একই নিয়মের অনুবর্তী এবং তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করেছেন রাত ও দিবসকে (সূরা ইব্রাহিম : আয়াত ৩৩)।
মানব সভ্যতার উন্মোষকাল থেকেই সময়ের হিসেবে ধরে রাখার মননও সঞ্চারিত হয় এবং তার থেকেই সূর্য পরিক্রমার হিসাবেরও যেমন উদ্ভব ঘটে তেমনি চন্দ্র পরিক্রমার হিসাবেরও উদ্ভব ঘটে। এমনিভাবে সূর্য পরিক্রমার হিসেবে যে বর্ষ গণনার উদ্ভব ঘটে তা সৌর সন আর চন্দ্র পরিক্রমার হিসাবে যে বর্ষ গণনার উদ্ভব ঘটে তা চান্দ্র সন। সূর্যের নিজ কক্ষপথে একবার ঘুরে আসতে সময় লাগে প্রায় ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড। একে বলা হয় সৌর বছরে দৈর্ঘ্য।
অন্যদিকে চন্দ্রকলারন হ্রাস ও বৃদ্ধি সম্পাদনে সময় লাগে প্রায় ২৯ দিন ১২ ঘন্টা, যে কারণে এক চান্দ্র বছর হতে সময় লাগে প্রায় ৩৫৪ দিন ৮ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট। বাংলা সনের উৎপত্তির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এই সন উৎপত্তিগতভাবে ইসলামের উত্তরাধিকার বহন করছে। প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লামের হিজরতের বছর ৬২২ খৃস্টাব্দে ১ মুর্হ্রম থেকে হিসাব করে হিজরতের ১৭ বর্ষ অর্থাৎ ৬৩৯ খৃস্টাব্দে হযরত উমর রাদি আল্লাহ্ তা‘আলা আন্হু হিজরী সনের প্রবর্তন করেন। এই সন প্রবর্তনের এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম প্রচার শুরু হলে হিজরী সনের প্রচলনও এখানে ক্রমান্বয়ে প্রসারিত হয়। ৫৮৯ হিজরী মুতাবিক ১২০১ খৃস্টাব্দে ইখতিয়ারুদ্দীন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজীর বঙ্গ বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাস সূচিত হয়। এই সময় থেকে এখানে হিজরী সন রাষ্ট্রীয় মর্যাদা লাভ করে এবং তা জাতীয় সনে পরিণত হয়, যা ১৭৫৭ খৃস্টাব্দের পলাশী যুদ্ধ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
১৫৫৬ খৃস্টাব্দ মুতাবিক ৯৬৩ হিজরীতে মুঘল বাদশাহ্ আকবর পিতা বাদশাহ্ হুমায়ূনের স্থলাভিষিক্ত হয়ে মসনদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি বহু সংস্কারমূলক কাজ করেন। হিজরী সন চান্দ্র হওয়ায় ঋতুর সাথে এর মাসগুলো স্থির থাকতে পারে না, ফলে রাজস্ব আদায়ে কয়েক বছর পরপর দারুণ জটিলতার সৃষ্টি হওয়া দেখে বাদশাহ্ আকবর রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে একটি নতুন সৌর সন উদ্ভাবনের জন্য তদানীন্তনকালের একজন বিশেষজ্ঞ জ্যোতির্বিজ্ঞানী আমীর ফতেহুল্লাহ্ সিরাজীকে ১৫৮৪ খৃষ্টাব্দে দায়িত্ব দেন। তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে হিজরী সনের বর্ষকে বজায় রেখে বর্ষ গণনা ৩৫৪ দিনের স্থলে ৩৬৫ দিনে এনে একটি নতুন সন উদ্ভাবন করে তা ১৫৮৫ খৃস্টাব্দে বাদশাহ্ আকবরের দরবারে পেশ করেন। আকবর তাতে অনুমোদন দান করেন এবং এক ফরমান জারী করে এই সন অনুযায়ী রাজস্ব আদায়ের ঘোষণা দেন। হিজরী সনের এই সৌররূপ নতুন সনের সঙ্গে হিজরী সনের আরবী মাসগুলোর স্থলে যে যে অঞ্চলে এ সন গেলো সে সে অঞ্চলে প্রচলিত মাস তাতে সংযোজিত হয়। এক তথ্য হতে জানা যায়, হিজরী সনের প্রথম মাস মুর্হরমকে প্রথম মাস ঠিক রেখেই যে অঞ্চলে এই নতুন সন গেল সেই অঞ্চলে মুর্হরমে যে মাস ছিল সেই মাসকেই প্রথম মাস হিসাবে ধরা হয়। এই নতুন সন প্রর্বতনের বছরেই আকবর কর্তৃক গঠিত বাংলা প্রদেশ বা সুবা বাংলায় তা চলে আসে। তখন এখানে মুর্হরমে ছিল বৈশাখ মাস। তাই এখানে নতুন সনের প্রথম মাস হিসাবে স্থির করা হয় বৈশাখকেই। এই বৈশাখ মাস হচ্ছে শতাব্দের দ্বিতীয় মাস। শতাব্দের নববর্ষ আসে চৈত্র মাসে, আর সেই চৈত্র মাস হয় নতুন সনের দ্বাদশ মাস। এই নতুন সন বাংলাদেশে এসে বাংলা সন নামে অভিহিত হয়। এই বাংলা সনের সঙ্গে শতাব্দের যে মাসগুলো সংযুক্ত করা হয় তার অধিকাংশেরই নামকরণ হয়েছে কোনো না কোনো নক্ষত্রের নামে, যেমন : বিশাখা নক্ষত্রের নামে হয়েছে বৈশাখ মাস, জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রের নামে জ্যৈষ্ঠ মাস, আষাঢ়া নক্ষত্রের নামে আষাঢ় মাস, শ্রাবণা নক্ষত্রের নামে শ্রাবণ মাস, ভাদ্রপদা নক্ষত্রের নামে ভাদ্রমাস, অশ্বিনী নক্ষত্রের নামে আশ্বিন মাস, কৃত্তিকা নক্ষত্রের নামে কার্তিক মাস, পুষ্যা নক্ষত্রের নামে পৌষ মাস, মঘা নক্ষত্রের নামে মাঘ মাস, ফাল্গুনী নক্ষত্রের নামে ফাল্গুন মাস, চৈত্রা নক্ষতের নামে চৈত্র মাস। এখানে উল্লেখ্য, বাংলা সনের অষ্টম মাস অগ্রহায়নের নামকরণ কোনো নক্ষত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। অগ্রহায়ন শব্দের অর্থ অগ্র বৎসর। ধারণা করা হয়, প্রাচীনকালে নববর্ষ সূচিত হতো হেমন্তকালের যে মাসটিতে সেই মাসটির নামকরণ করা হয়েছিল অগ্রহায়ণ। এই মাস অঘ্রাণ উচ্চারণে যশোর, খুলনাসহ কয়েকটি অঞ্চলে উচ্চারিত হয়। এক সময় নবান্নের আনন্দ বৈভব মেখে হেমন্তকালে নববর্ষ আসতো এক বিশেষ আমেজে।
বাংলা সনের উৎপত্তি ইসলামী উৎস থেকে। এ যে হিজরী সনেরই সৌররূপ এবং মুঘল স¤্রাট আকবরের নির্দেশে আমীর ফতেহুল্লাহ্ সিরাজী কর্তৃক হিজরী সনকে সৌর গণনায় এনে একটি নতুন সনে পরিণত করা হয়,
সে সম্পর্কে ১৯৬৬ খৃস্টাব্দে বাংলা একাডেমি কর্তৃক ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্কে সভাপতি করে গঠিত বাংলা পঞ্জিকা সংস্কার উপসংঘের সুপারিশমালার প্রারম্ভে সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত হয়েছে। এই কমিটির সুপারিশমালার প্রথম ধারাতেই বা হয়েছে যে, মুঘল আমলে বাদশা আকবরের সময় হিজরী সনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করে যে বঙ্গাব্দ প্রচলিত করা হয়েছিল তা থেকে বছর গণনা করতে হবে। ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র নেতৃত্বে গঠিত উক্ত কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলা পঞ্জিকার কিছু কিছু সংস্কার করা হয়। বাংলা সনের মাসগুলো যাতে নির্দিষ্টসংখ্যক দিবসের হিসেবে গ্রহণ করা সম্ভব হয়, তা ভেবে বাংলা সনের প্রথম মাস বৈশাখ থেকে বাংলা সনের পঞ্চম মাস ভাদ্র পর্যন্ত প্রত্যেক মাস ৩১ দিনে হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং একই ভাবে ষষ্ঠ মাস আশ্বিন থেকে দ্বাদশ মাস চৈত্র পর্যন্ত প্রত্যেক মাস ৩০ দিনে হওয়ার কথা বলা হয়। লিপইয়ার বা অধিবর্ষ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, অধিবর্ষ বা লিপইয়ারের চৈত্র মাস ৩১ দিনে হবে। আরো বলা হয় যে, ৪ দ্বারা যে সাল বিভাজ্য তা অধিবর্ষ বা লিপইয়ার বলে গণ্য হবে। বাংলা একাডেমির উদ্যোগে ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ নেতৃত্বে বিংশ শতাব্দীর ষাট দশকে সংস্কারকৃত বাংলা সন আশির দশকে এসে সরকারি উদ্যোগে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে। বাংলা সনের উদ্ভাবক আমীর ফতেহুল্লাহ্ সিরাজী আর এর সংস্কারক ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্। বাংলা সন বাংলাদেশের মানুষের নিজস্ব সন। এর উৎপত্তি ও বিকাশের ইতিহাস ইসলামী উত্তরাধিকার সঞ্জাত। এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের ঐতিহ্যগত অনুভব।
হিজরী চান্দ্র সনকে সৌর সনের হিসাবে এনে বাংলা সনের উদ্ভব হলেও এর প্রত্যেক মাসেই যে বিভিন্ন তিতির সম্পর্কে রয়েছে তা চাঁদের সঙ্গে সম্পৃক্ত। চান্দ্র মাসের হিসাবে রয়েছে ৩০টি তিথি। এই তিথিগুলো দুই পক্ষে বিভক্ত আর তা হচ্ছে শুক্লপক্ষ ও কৃষ্ণপক্ষ। এই পক্ষগুলোতে রয়েছে অমাবস্যা, প্রতিপদ, দ্বিতীয়া, চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্মী, নবমী, দশমী, একাদশী, দ্বাদশী, ত্রয়োদশী ও চতুর্দশী, রয়েছে পূর্ণিমা। পূর্ণিমার চাঁদের জ্যোৎ¯œায় বিধৌত হয়ে বাংলার প্রকৃতি এক অনাবিল আনন্দ বিভায় বিম্বিত হয়।
পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত সর্বপ্রাচীন সন হচ্ছে হিজরী আর এই হিজরী সন থেকেই বিকশিত হয়েছে বাংলা সন, বহু পরে এখানে ইংরেজি সন বা খৃস্টাব্দ প্রচলিত হয়েছে হালখাতা, খাজনা আদায়, ফসল তোলা, ফসল বোনা, বিয়ে-শাদী ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলা সনের হিসাব এখনো রয়েছে। বাংলাদেশে বহু ধর্মসভা, ইসলামী জলসা, ইসালে সওয়াব ও ওয়াজ মহফিল, র্উস মুবারক বাংলা সনের নির্ধারিত তারিখে অনুষ্ঠিত হয়, যেমন ফুরফুরা শরীফের ইসালে সওয়াব ও ওয়াজ মহফিল অনুষ্ঠিত হয় প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের ২১, ২২ ও ২৩ তারিখে, খড়কী শরীফে র্উস মুবারক হয় প্রতি বছর চৈত্র মাসের ১৬ তারিখে, দ্বারিয়াপুর শরীফের ইসালে সওয়াব ও ওয়াজ মহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবছর মাঘ মাসের ৪ তারিখে, শর্ষিনা শরীফের ইসালে সওয়াব ও ওয়াজ মহফিল অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবছর অগ্রহায়ণ মাসের ১৪, ১৫ ও ১৬ তারিখে এবং ফাল্গুন মাসের ২৭, ২৮ ও ২৯ তারিখে।
হিজরী সনের সঙ্গে যেমন বাংলা সনের সম্পর্ক সুনিবিড়, তেমনি এই দুটি সনের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের সম্পর্ক সুনিবিড়।
লেখক : মুফাস্সিরে কুরআন, গবেষক, সাবেক পরিচালক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন