আশুলিয়া সংবাদদাতা: আশুলিয়ার ডিইপিজেড সংলগ্ন নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কটির এক-তৃতীয়াংশ হকার্সদের দখলের স্বচিত্র তথ্য পত্রিকায় প্রকাশ করায় দিনকাল প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মানিককে আ’লীগ নেতার হুমকী। লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের স্বচিত্র তুলে ধরে ১৪ জানুয়ারী দৈনিক দিনকাল পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় তথ্য প্রকাশীত হওয়ায় এ হুমকীর কারন। তুই কি জানস আমি লতিফ মন্ডল ধামসোনা ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি, তোর বাড়ি কোথায়, বাপের নাম কি আমার বিরুদ্ধে একটি রাজাকারী পত্রিকায় নিউজ করিস তার মুঠোফোন থেকে এভাবে অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেছেন তিনি। আমার পকেটে তোর মতো অনেক সাংবাদিককে ভরে রাখি তিনি এও হুমকী দেন। উল্লেখ্য, আ’লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে কিছু স্বার্থবাদী লীগ নেতাকর্মীরা আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের লাখ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিক, উত্তরবঙ্গে যাতায়াতরত হাজার হাজার পরিবহন যাত্রী আর আশুলিয়ার ডিইপিজেড সংলগ্ন নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কটিতে চলাচলরত হাজার হাজার যানবাহন দুর্বিস্ব করে তুলেছে। এই দুর্বিস্ব দুর্ভোগের কারণ ডিইপিজেড সংলগ্ন নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কটির এক-তৃতীয়াংশ হকার্সদের দখলে থাকা। এরই জেরে বেশ কয়েকজন চাদাঁবাজ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত আর বনে গেছে কোটি কোটি টাকার মালিক। মহাসড়কের এক-তৃতীয়াংশ স্থান দখল করে প্রায় ৫ শতাধিক ফুটপাত দোকান গড়ে উঠেছে। ডিইপিজেডসহ প্রায় আশপাশের শিল্পকারখানার শ্রমিকরা কর্মস্থলে যাওয়া ও বাড়িতে ফেরার পথে দৈনন্দিন বিরম্বনার স্বীকার।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন