কক্সবাজারে শতাধিক মাদক ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণের পর সড়কপথে ইয়াবা পাচার কমে আসার আশাবাদ ব্যক্ত করে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান বলেছেন, সড়ক পথ বাদ দিয়ে নৌপথে মাদক পাচার হতে পারে। আবার কোন কোন চক্র ইয়াবা পাচারে নতুন রুট ব্যবহার করতে পারে। এ ব্যাপারে বিজিবি, কোস্টগার্ড ও পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে নজরদারি বৃদ্ধি করতে হবে। গতকাল (সোমবার) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে বিভাগীয় টাস্কফোর্সের সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, মাদকরোধে পুলিশের পক্ষ থেকে থাকবে জিরো টলারেন্স। কোন ট্রাফিক পুলিশ রাস্তায় চাঁদাবাজি করার চিত্র চোখে পড়লে কিংবা সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধরা পড়লে উপযুক্ত প্রমাণ সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আমেনা বেগম বলেন, নগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি মোটামুটি ভাল। অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারসহ অপরাধীদের গ্রেফতারে মেট্রোপলিটন পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। সভায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) শংকর রঞ্জন সাহা, বিভাগীয় পরিচালক (স্থানীয় সরকার) দীপক চক্রবর্তী, বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিরুল ইসলাম সিকদার, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মো. নুরুল আলম নিজামী, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেনসহ ১১ জেলার জেলা প্রশাসক ও বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন