শিল্পের উন্নতির কারণেই গাজীপুরের মাওনায় গড়ে তোলা হয় অত্যাধুনিক একটি ফ্লাইওভার। এই ফ্লাইওভারটির দৈর্ঘ্য এক কিলোমিটার। একটু পরিকল্পিতভাবে ফ্লাইওভারের নিচের অংশ বিন্যস্ত করা গেলে পুরো এক কিলোমিটারেই হতে পারত পর্যটন কেন্দ্রের মতো সুন্দর পরিবেশ। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে পুরো ফ্লাইওভারের দেয়াল! শুধু মাওনার ফ্লাইওভার নয়; অন্যগুলোরও একই অবস্থা। অথচ ফ্লাইওভারগুলো হতে পারত একটি শহরের সৌন্দর্যের বড় উদাহরণ। ফ্লাইওভারের নিচের অংশে নির্মাণ করতে হবে পাবলিক টয়লেট, প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র, রেস্তোরাঁ, মাতৃদুগ্ধ পান করানোর জন্য আলাদা কর্নার; সঙ্গে সবুজ বাগান। হোটেল বা দোকান ভাড়া দিতে পারলে এখানকার আয় থেকেই অনায়াসে তা ব্যয় করা যেত নগর উন্নয়নের কাজে। ছবির মতোই হতে পারে ফ্লাইওভার। বিজ্ঞ নগর পরিকল্পনাকারীদের দ্বারা পরিকল্পিত কোনো স্থাপনা হলে তা শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারে। বর্তমানে মাওনা চৌরাস্তার ঢাকা-ময়মনসিংহ ফ্লাইওভারটির পরিস্কার কাজে সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করছি।
সাঈদ চৌধুরী,
শ্রীপুর, গাজীপুর
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন