কক্সবাজার ও মুন্সিগঞ্জ ‘বন্দুকযুদ্ধে’ বাবা-ছেলেসহ পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। আসক থেকে বলা হয়, মানবাধিকার সংস্থাটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত বছরের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদক বিরোধী অভিযানে এ পর্যন্ত ৩২০ জন তথাকথিত ‘ক্রসফায়ারের’ বা ‘বন্দুকযুদ্ধের’ শিকার হয়েছে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো ‘ক্রসফায়ার’-এর সংবাদ আসছে যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আসক এ অভিযানের শুরু থেকেই মানুষের জীবনের এবং বিচারলাভের মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকার যাতে কোনোভাবেই খর্ব না হয় তা নিশ্চিত করার দাবী জানিয়ে আসছে। তথাপি আসক অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে দেখছে এ অভিযানে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ প্রতিনিয়ত মানুষ মারা যাচ্ছে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
সংস্থাটির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকায় মাদক পাচারের খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালালে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি ছুড়ে। পুলিশের পাল্টা গুলিতে দুজন মাদক ব্যবসায়ী আহত হয়। একইদিনে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার পুলেরঘাট বাজারের পাশে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে যুবলীগ নেতা মনি হত্যা মামলার আসামি রাকিব (২৭) গুলিবিদ্ধ হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন