নববর্ষের দিন বৈশাখী অনুষ্ঠান দেখার নাম করে এক কিশোরীকে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করার দায়ে ধর্ষক রিপনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
গত সোমবার রাতে পটিয়া থানার ওসি বোরহান উদ্দীনের নেত্বত্বে এক দল পুলিশ ধর্ষক রিপনকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। রিপন উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের শেখ মোহাম্মদ পাড়া গ্রামের খায়ের আহমদের পুত্র।
জানা যায়, পটিয়া বিসিক শিল্প এলাকার একটি গার্মেন্টেসে বড়লিয়া গ্রামের ১৫ বছরের ধর্ষিতা কিশোরী চাকরি করত। ঐ গার্মেন্টেসের মালামাল সাপ্লাইকারী লেগুনা গাড়ির চালকের সহকারী ছিল রিপন। ওই দিন অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। এ ব্যাপারে গত ১৮ এপ্রিল মহানগরীর বাকলিয়া থানায় রিপনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা হয়।
এদিকে পটিয়া থানার ওসি বোরহান উদ্দীন রিপনকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন স্থানে সোর্স লাগিয়ে দেয়। অতঃপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করে। এদিকে ধর্ষক রিপন জানিয়েছে, উক্ত কিশোরীর সাথে রিপনের প্রেমের সর্ম্পক রয়েছে। ঘটনার পর তার সাথে বিয়ে হয়ে গেছে। পটিয়া থানার ওসি বোরহান উদ্দীন জানান, ধর্ষণের ঘটনার পর বিয়ে হলেও তার বৈধতা দেবে আদালত। যেহেতু, ধর্ষণের ঘটনায় বাকলিয়া থানায় মামলা হয়েছে। সেহেতু উক্ত মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বাকলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন