চট্টগ্রাম ব্যুরো : আট মাস আগে চট্টগ্রাম বন্দরে আনার পর জব্দ প্রায় পৌনে তিন কোটি ভারতীয় রূপী’র নোটগুলো ‘জাল’ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। গৃহস্থালি পণ্য ঘোষণা দিয়ে কন্টেইনারে করে এসব রূপী আনা হয়েছিল। পরে এসব নোট নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরীক্ষার প্রতিবেদনে এসব নোট জাল হিসাবে সনাক্ত করা হয়েছে। এই মামলার তদন্তকারী (আইও) ও সিআইডির সংঘবদ্ধ অপরাধ শাখার ইউনিটের পরিদর্শক লিটন দেওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এতে বলা হয়েছে, উদ্ধার করা প্রতিটি ভারতীয় নোটই জাল। নোটের জলছাপ, নিরাপত্তা সুতা ও রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সিল নিম্নমানের। অপটিক্যাল ভেরিয়েবল ইঙ্কও ব্যবহার করা হয়নি। এ ঘটনায় বন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন, কাস্টমস অ্যাক্ট ও ব্যাগেজ আইনে ছয়জনকে আসামি করে মামলা করে শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদপ্তর। তাদেরকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। এরা হলেন- শাহীদুজ্জামান, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠান ফ্ল্যাশ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান এসএম সায়েম ওরফে শামীমুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসাদ উল্লাহ, প্রতিষ্ঠানের কর্মী আহম্মদ উল্লাহ, কাস্টমসের ‘ফালতু’ শেখ সাবের এবং শাহীদুজ্জামানের ভাই মো. তৌহিদুল আলম।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন