শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সারা বাংলার খবর

শিক্ষক আবুল খায়েরের সাক্ষ্যগ্রহণ পরবর্তী তারিখ ১৪ জুলাই

নুসরাত হত্যা মামলা

ফেনী জেলা সংবাদদাতা : | প্রকাশের সময় : ১২ জুলাই, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দশম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মামুনুর রশিদের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য মাদরাসা শিক্ষক আবুল খায়েরকে হাজির করা হয়। এনিয়ে হত্যা মামলার ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। আগামী ১৪ জুলাই আবদুল হালিম মামুন ও মো. ইউসুফের সাক্ষ্য গ্রহণ হবে।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী এম. শাহজাহান সাজু বলেন, এ পর্যন্ত ১৩ জনের সাক্ষ্য ও জেরা শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার মাদরাসা শিক্ষক আবুল খায়ের সাক্ষ্য প্রদান করেন। সাক্ষীর জবানবন্দিতে আবুল খায়ের আদালতকে জানান, গত ৬ এপ্রিল পরীক্ষার হলে কামরুন নাহার মনি ও উম্মে সুলতানা পপি ১৫ মিনিট দেরীতে প্রবেশ করেছে। এবিষয়ে তারা জানিয়েছিল, তারা বাথরুমে ছিল। তার কিছুক্ষণ পরে নুসরাতের অগ্নিকাণ্ডের খবর শুনতে পান শিক্ষক আবুল খায়ের।

এর আগে গত ২৭ জুন মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী নুসরাতের বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমানের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। পরে রাফির বান্ধবী নিশাত সুলতানা ও সহপাঠি নাসরিন সুলতানা, মাদরাসার পিয়ন নুরুল আমিন, নৈশ প্রহরী মো. মোস্তফা, কেরোসিন বিক্রেতা লোকমান হোসেন লিটন, বোরকা দোকানদার জসিম উদ্দিন ও দোকানের কর্মচারী হেলাল উদ্দিন ফরহাদ, নুসরাতের ছোট ভাই রাশেদুল হাসান রায়হান, জহিরুল ইসলাম, হল পরিদর্শক বেলায়েত হোসেন, নুসরাতের মা শিরিন আখতার ও শিক্ষক আবুল খায়েরর সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা শেষ হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন