শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৮ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

সাদ আলেম নন মুন্সীগঞ্জে আল্লামা আহমদ শফি

মুন্সীগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা : | প্রকাশের সময় : ২৭ জুলাই, ২০১৯, ১২:২৯ এএম

আল্লামা শাহ আহমদ শফী বলেছেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম, আর তবলিগ শান্তির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আলেম-ওলামাদের পিটানো তবলিগের কাজ হতে পারে না।

সাদপন্থীরা আলেম-ওলামাদের পিটিয়েছে। তিনি বলেন, সাদ আলেম নন, মৌলভী নয় এমনকি হাফেজও নয়। সাদপন্থীরা টাকা দিয়ে তবলিগ ওয়ালাদের খরিদ করতে চাচ্ছ্,ে তিনি সাদপন্থীদের বাতেল দাবি করে বলেন। তাদের সাথে কখনো আমরা মিলব না।
গতকাল শুক্রবার বাদ জুম্মা মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি সোনারং মাঠে আয়োজিত ইসলামী মহা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মধুপুরের পীর আব্দুল হামিদের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, টঙ্গীবাড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান জগলুল হালদার ভুতু, রামপাল ইউপি চেয়ারম্যান বাচ্চুশেখ প্রমুখ। এর আগে বেলা ১২টায় শাহ আহমদ শফী হেলিকপ্টারে চড়ে এসে সোনারং মাঠে অবতরণ করেন এবং মাঠে আয়োজিত জামাতে ইমামতি করেন। শেষে মুসলিম ওম্মাহর এবং মুসলমানদের শান্তির লক্ষ্যে বিশেষ দোয়া করেন।

 

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (4)
Mohammed Kowaj Ali khan ২৭ জুলাই, ২০১৯, ২:৪৪ এএম says : 0
মিত্যাবাদীদের পিচনে নামাজ পড়া হইতে বীরত থাকুন। আর বেহুসের তো হুস নাই। কি হইতে কি যে বলে। সে হইলো মানূষের ঈমান লুটেরা। তার অনুসারী ভন্ড সব। ইনশাআল্লাহ।
Total Reply(0)
Ab.rohman ২৭ জুলাই, ২০১৯, ৮:০৭ পিএম says : 0
বড়দের চোঁখে হযরতজী সা'দ কান্ধালভী ============================= হজরত মাওঃ সা'দ সাহেবের যখন জন্ম হলো, তখন দাদা হজরতজী মাওঃ ইয়ুসুফ সাহেব রহঃ বললেন ,এখন আমার বদল( স্হলাভিষিক্ত) এসে গিয়েছে ! হজরত মাওঃ এনামুল হাসান সাহেব রহঃ একদিন উনার প্রতি ইংগিত করে বললেন "এ একদিন বলবে সারা দুনিয়া শুনবে ! শায়েখ যাকারিয়া রহ এর মদিনা মনোয়ারার বার্তা লেখক ও জীবিত খলিফা শায়েখ ইসুফ মুত্বালা হাফি কে বলেন- তুমি ইজহারুল হাসান রহ কে আমার কথা বলবে যে -সে সাদ কে এমন ভাবে যেন তরবিয়ত দিয়ে গড়ে তোলে , যেন সে পুরো দুনিয়ার তাকাজা সামলাতে পারে " সায়্যিদ মাওঃ আবুল হাসান আলী মিয়া নদভী রহঃ মদীনার মসজিদে নব্বীর রিয়াজুল জান্নাতে বসিয়ে মাওঃ সা'দ সাহেবের জীবনের লেখা-পড়ার প্রথম সবক্ব দান করলেন ,যেন একদিন সাদ পুরো পৃথিবীতে দাওয়াতের কাজ কে আলোকিত করতে পারে l পরবর্তিতে ও, সায়্যেদ মাওঃ নদভী রহঃ এবং মাওঃ সা'দ সাহেবের দাদা বংশীয় সু-প্রসিদ্ধ বুযুর্গও মুহাদ্দিস মাওঃ ইফতেখারুল হাসান রহঃ এ দুই বুযুর্গের আধ্যাত্মিক তরবিয়ত উনি হাসেল করেন,এবং উপরোক্ত দুই মহান ব্যাক্তিত্ব খিলাফতের তাজ উনার মাথায় পরিয়ে দেন এবং আজ দীর্ঘ ত্রিশ বৎসর যাবত উনি কোটি-কোটি উম্মতের রাহবরী করে আসছেন। ১৯৯৫ সালে যখন আমির নির্ববাচন করা হচ্ছিল ,তখনো তৎকালিন হজরতজীর পুরো নজর সাদ সাহেবের উপর ছিল l শুদু তাই নয় তৎকালিন ১০ জনের শুরা তরুন সাদ সাহেবের ফয়সাল বানানোর মত ঈমানি নূর খুজে পেলেন এবং তাকেও ৩ জন আমিরের একজন বানিয়ে দিলেন l কুয়েতর আমির শায়েখ মুসলেহ বলেছেন, আমি ২০বছর ধরে প্রতি বছর নিযামুদ্দীন যাই। হযরতজী সাদের চেয়ে বিনয়ী কাউকে জগতর দেখিনি। তার বিরোধীতাকারীদের ব্যাপারে কখনো তিনি টু শব্দও করেন নি। কারো ব্যাপারে কোন শেকায়ত কেউ তার জবানে শুনেনি। বিনয়, সবর আর ধর্য্যেরর পাহার তার মজ্জাগত স্বভাব। রাসুলে পাক সা. এর সাথে হযরতজী সাদ কান্ধালভী কে আরবের একাদিক বুজুর্গ মোবাল্লিগ বহুবার স্বপ্নে দেখেছেন এবং কাজের তরবিয়ত লাভ করেছেন। দিল্লীর মার্কাজের প্রবীন আলেমেদ্বীন মাওলানা শামিম সাহেব দা.বা (যিনি তাবলীগের সকল পুরানো সাথীদের জোড়ে বয়ান করেন) বলেছেন, আমি তার সাথে ২৮বছর ধরে সফরে, হজরে কাজ করছি, কিন্তু এক মুহুর্তের জন্যও কাজের কথা ছাড়া তার জবান দিয়ে কারো গীবত করতে শুনিনি। এবং এটা কেউ কখনো শুনেছে সেটাও বলতে পারবে না। এটাই ছিল বড় হযরতজির এই কাজকে আগে বাড়ানোর সবচেয়ে বড় আমল। সুতরাং আজ কতিপয় লোক যারা মাওলানার আকাশ চুম্বি মান-সন্মান ও উনার যোগ্যতা কে নিয়ে রাস্তা-ঘাটে ছিনি-মিনি খেলতেছে, তারা শুধু উনাকেই অপমান করছেনা, বরং উনার সম্পর্কে উপরোক্ত মহামনিষীদের ভবিষ্যত বাণী এবং উনাদের তালীম-তরবিয়ত কে ও প্রশ্নবিদ্ব করে তোলছে, এতে করে দ্বীনের এ মহান রাহবরের কোন ক্ষতি তো তারা নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। যুগে যুগে স্বগ্রোত্রীয়দের দ্বারা এভাবে ভুল বুঝাবুঝি ও নানান বিরোধীতাতে স্বীকার হয়েছেন আমাদের পূর্ববতি সকল আকাবিরানে হযরত।
Total Reply(0)
Sofiullah Sheikh Ripon ২৮ জুলাই, ২০১৯, ১:৩৪ এএম says : 0
মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব বলা হয় কারন, আল্লাহ্ তা’য়ালা একমাত্র মানুষকে ভাল এবং মন্দ বোঝার জ্ঞান দিয়েছেন । তাহলে চিন্তা করে দেখতে হবে যে , যেই ব্যক্তির সম্পর্কে বলা হচ্ছে সে কে ? আর যেই ব্যক্তি বলছে সে কে ? যার সম্পর্কে বলা হচ্ছে তাঁর পরিচিতী, সন্মান, জ্ঞানের পরিধি, যোগ্যতা, বংশ পরিচয়, খ্যাতি কতখানি ? আর যে বলছে তার কতখানি আছে ? তাহলেই বোঝা যাবে উত্তম কে? আর অধম কে? আমি এখানে কাওকে ছোট করার জন্য বলছি না , আল্লামা আহমদ শফি সাহেব মাওলানা সা’আদ সাহেব সম্পর্কে যে উক্তি করেছেন সেটা কতখানি যৌক্তিক ? আল্লামা শফি সাহেব কিন্তু সাধারন মানুষ না । তিনি কোন কথা বললে সাধারন মুসলমানরা সবাই বিশ্বাস করে । পৃথিবীর সকল মানুষ জানে সা’আদ সাহেবই তাবলীগের আমির ।আল্লামা শফি সাহেবতো তাবলীগ জামাতেরকেও না ,এবং তিনি যে তাবলীগ জামাতে সময় লাগিয়েছেন কেও বলতে পারবে না । তবে হা , আল্লামা আহমদ শফি সাহেব ইসলামি ইলম্ শিক্ষায় বাংলাদেশে তার অবদান কেও অস্বিকার করতে পারবে না । তার রাস্তা আলাদা সা’আদ সাহেবের রাস্তা আলাদা । আহমদ শফি সাহেব বাংলাদেশী মুসলমানদের মাথার তাজ । আর সা’আদ সাহেব পুরো পৃথিবীর মুসলমানদের মাথার তাজ । আজ বাংলাদেশে কতিপয় ক্ষমতালোভী আলেমরা তাবলীগের পথভ্রষ্ট কিছু সাথীদের সজ্ঞে নিয়ে সা’আদ সাহেব সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অপপ্রচার করে তাবলীগের মাথা হওয়ার সপ্ন দেখছে ।মানুষ ভূল-ত্রুটি, দোষ-গুনের উর্দ্ধে নয় । আদিপিতা আদম (আ:) ও ভূল করেছিলেন । নবী হয়েও যদি ভূল হয় , সা’আদ সাহেবের তো ভূল হতেই পারে এটা স্বাভাবিক । সা’আদ সাহেব তাঁর ভূলের জন্য রুজু করছেন । এমনকি বাংলাদেশে এসে কাকরাইল মসজিদেও রুজু করেছেন । আবার লিখিত রুজুনামা দেওবন্দ মাদ্রাসায় পাঠিয়েছেন । এরপর আর কী বাকি থাকে ? দেওবন্দ তাঁর রুজুনামা সন্মানের সহিত গ্রহন করেছে । পৃথিবীর সকল মাদ্রাসার কেন্দ্রবিন্দু দেওবন্দ মাদ্রাস । এখন প্রশ্ন হচ্ছে : দেওবন্দ মাদ্রাসা বড় বড় মুফতি সাহেবরা কেও আজ পর্যন্ত সা’আদ সাহেব সম্পর্কে কোন বিরুপ মন্তব্য করেন নাই , তাহলে বাংলাদেশের আলেমরা সা’আদ সাহেব সম্পর্কে এত মিথ্যা অপবাদ অপপ্রচার করছে কেন ? সাধারন তাবলীগের সাথীদের মসজিদ থেকে বের করে দিচ্ছে কেন ? তাবলীগের সাথীদের জোড়-ইস্তেমা করতে মাদ্রাসার ছাত্রদের ব্যবহার করে বাঁধা দিচ্ছে কেন ? তাবলীগ জামাতের প্রচার-প্রসার হয়েছে সাধারন মুসলমান তাবলীগ করা ব্যক্তিদের দ্বারা । পরবর্তীতে কিছু কিছু করে আলেম ওলামারা তাবলীগে জুরেছেন, নয়তো আলেমরা তো মসজিদে নামাজ পড়ানো , মাদ্রাসায় ধর্মীয় শিক্ষাদানে ব্যস্ত । সা’আদ সাহেব আলেম না , এই উক্তি করায় আল্লামা আহমদ শফি সাহেব নিজের লাভ করলেন ? না ক্ষতি করলেন ? বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মুফতি আ: মালেক সাহেব প্রথমদিকে সা’আদ সাহেবের বিরোধিতা করলেও বর্তমানে তিনি নিজের ভূল স্বিকার করেছেন এবং নীতি পরিবর্তন করেছেন । দেওবন্দ যেখানে সা’আদ সাহেবের নামের আগে মাওলানা লিখে , আর আল্লামা শফি সাহেব বলেন সা’আদ সাহেব নাকি মাওলানা না , হাফেজ ও না । শফি সাহেব নিজেকে কোন অবস্হানে নিয়ে গেলেন ?
Total Reply(0)
Sofiullah Sheikh Ripon ২৮ জুলাই, ২০১৯, ১:৩৫ এএম says : 0
মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব বলা হয় কারন, আল্লাহ্ তা’য়ালা একমাত্র মানুষকে ভাল এবং মন্দ বোঝার জ্ঞান দিয়েছেন । তাহলে চিন্তা করে দেখতে হবে যে , যেই ব্যক্তির সম্পর্কে বলা হচ্ছে সে কে ? আর যেই ব্যক্তি বলছে সে কে ? যার সম্পর্কে বলা হচ্ছে তাঁর পরিচিতী, সন্মান, জ্ঞানের পরিধি, যোগ্যতা, বংশ পরিচয়, খ্যাতি কতখানি ? আর যে বলছে তার কতখানি আছে ? তাহলেই বোঝা যাবে উত্তম কে? আর অধম কে? আমি এখানে কাওকে ছোট করার জন্য বলছি না , আল্লামা আহমদ শফি সাহেব মাওলানা সা’আদ সাহেব সম্পর্কে যে উক্তি করেছেন সেটা কতখানি যৌক্তিক ? আল্লামা শফি সাহেব কিন্তু সাধারন মানুষ না । তিনি কোন কথা বললে সাধারন মুসলমানরা সবাই বিশ্বাস করে । পৃথিবীর সকল মানুষ জানে সা’আদ সাহেবই তাবলীগের আমির ।আল্লামা শফি সাহেবতো তাবলীগ জামাতেরকেও না ,এবং তিনি যে তাবলীগ জামাতে সময় লাগিয়েছেন কেও বলতে পারবে না । তবে হা , আল্লামা আহমদ শফি সাহেব ইসলামি ইলম্ শিক্ষায় বাংলাদেশে তার অবদান কেও অস্বিকার করতে পারবে না । তার রাস্তা আলাদা সা’আদ সাহেবের রাস্তা আলাদা । আহমদ শফি সাহেব বাংলাদেশী মুসলমানদের মাথার তাজ । আর সা’আদ সাহেব পুরো পৃথিবীর মুসলমানদের মাথার তাজ । আজ বাংলাদেশে কতিপয় ক্ষমতালোভী আলেমরা তাবলীগের পথভ্রষ্ট কিছু সাথীদের সজ্ঞে নিয়ে সা’আদ সাহেব সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অপপ্রচার করে তাবলীগের মাথা হওয়ার সপ্ন দেখছে ।মানুষ ভূল-ত্রুটি, দোষ-গুনের উর্দ্ধে নয় । আদিপিতা আদম (আ:) ও ভূল করেছিলেন । নবী হয়েও যদি ভূল হয় , সা’আদ সাহেবের তো ভূল হতেই পারে এটা স্বাভাবিক । সা’আদ সাহেব তাঁর ভূলের জন্য রুজু করছেন । এমনকি বাংলাদেশে এসে কাকরাইল মসজিদেও রুজু করেছেন । আবার লিখিত রুজুনামা দেওবন্দ মাদ্রাসায় পাঠিয়েছেন । এরপর আর কী বাকি থাকে ? দেওবন্দ তাঁর রুজুনামা সন্মানের সহিত গ্রহন করেছে । পৃথিবীর সকল মাদ্রাসার কেন্দ্রবিন্দু দেওবন্দ মাদ্রাস । এখন প্রশ্ন হচ্ছে : দেওবন্দ মাদ্রাসা বড় বড় মুফতি সাহেবরা কেও আজ পর্যন্ত সা’আদ সাহেব সম্পর্কে কোন বিরুপ মন্তব্য করেন নাই , তাহলে বাংলাদেশের আলেমরা সা’আদ সাহেব সম্পর্কে এত মিথ্যা অপবাদ অপপ্রচার করছে কেন ? সাধারন তাবলীগের সাথীদের মসজিদ থেকে বের করে দিচ্ছে কেন ? তাবলীগের সাথীদের জোড়-ইস্তেমা করতে মাদ্রাসার ছাত্রদের ব্যবহার করে বাঁধা দিচ্ছে কেন ? তাবলীগ জামাতের প্রচার-প্রসার হয়েছে সাধারন মুসলমান তাবলীগ করা ব্যক্তিদের দ্বারা । পরবর্তীতে কিছু কিছু করে আলেম ওলামারা তাবলীগে জুরেছেন, নয়তো আলেমরা তো মসজিদে নামাজ পড়ানো , মাদ্রাসায় ধর্মীয় শিক্ষাদানে ব্যস্ত । সা’আদ সাহেব আলেম না , এই উক্তি করায় আল্লামা আহমদ শফি সাহেব নিজের লাভ করলেন ? না ক্ষতি করলেন ? বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মুফতি আ: মালেক সাহেব প্রথমদিকে সা’আদ সাহেবের বিরোধিতা করলেও বর্তমানে তিনি নিজের ভূল স্বিকার করেছেন এবং নীতি পরিবর্তন করেছেন । দেওবন্দ যেখানে সা’আদ সাহেবের নামের আগে মাওলানা লিখে , আর আল্লামা শফি সাহেব বলেন সা’আদ সাহেব নাকি মাওলানা না , হাফেজ ও না । শফি সাহেব নিজেকে কোন অবস্হানে নিয়ে গেলেন ?
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন