স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভ্যাকসিন হিরো পুরস্কার প্রাপ্তি কোন ছোটখাটো বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রীর এই পুরস্কার প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি গোটা বিশ্বে বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। টিকাদানে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে যে হাজারো স্বাস্থ্যকর্মী দিনরাত পরিশ্রম করেছে আজ তারাও নিজেদেরকে ভ্যাকসিন হিরোর সমপর্যায়ের ভাবতে পারছে। প্রধানমন্ত্রী এ কারণেই এই পুরস্কার গোটা দেশবাসীকে উৎসর্গ করেছেন। আর, এই পুরস্কারের কারণে টিকাদানে বাংলাদেশ এখন গোটা বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। এই কার্যক্রম অব্যাহত রেখে ২০২৫ সালের মধ্যেই বাংলাদেশের অবস্থানকে এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বে পরিণত করতে আমাদেরকে অঙ্গীকারাবদ্ধ হতে হবে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভ্যাকসিন হিরো পুরস্কার প্রাপ্তির উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট-এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী আ. খ. ম. মহিউল ইসলাম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশের প্রতিনিধি ডা. বার্ধন জাং রানা, ইউনিসেফ-এর বাংলাদেশের উপ-প্রতিনিধি ভিরা ম্যান্ডনকা প্রমূখ।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভ্যাকসিন হিরো পুরস্কার লাভ করায় এবং দেশের টিকাদান কর্মসূচিতে অসামান্য ভূমিকা রাখায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সেরা সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় কর্মকর্তাদের ক্রেস্ট প্রদান করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সিভিল সার্জনদের মধ্যে ক্রেস্ট লাভ করেন-কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. রওশন আরা বেগম, ব্রাহ্মনবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. মো. শাহে আলম, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সিএইচও ডা. একেএম আনজুম আরা বেগম, বরিশালের ডা. মো. মতিউর রহমানসহ অন্যান্য স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন