করোনা আতংকে কুষ্টিয়ায় সাধারণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। ফাঁকা হয়ে পড়েছে চিকিৎসক চেম্বার,ক্লিনিক ও ডায়াগণষ্টিক সেন্টার। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
অন্যদিকে কোটি টাকা বিনিয়োগ করে কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়ে ঈদে মোটা অংকের লোকসান গুণতে হবে কুষ্টিয়ার ৪শ ক্লিনিক ও ডায়াগণষ্টিক সেন্টারের মালিকদের।করোনা সংকটে কুষ্টিয়ার অধিকাংশ ক্লিনিক ও ডায়াগষ্টিক সেন্টার বন্ধ রয়েছে। দু’একটি খোলা থাকলেও সেখানে করোনা আতঙ্কে এক মাস ধরে নেই চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান। এতে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে সাধারণ চিকিৎসা সেবা। চিকিৎসক চেম্বারের বাইরে থাকলেও তা স্বীকার করছেন না ক্লিনিক-ডক্টরস চেম্বারের কর্মচারী-কর্মকর্তারা। আবার এমন দুর্যোগে ব্যতিক্রম আছেন অনেকে। সাহস নিয়ে সুরক্ষিত হয়ে চিকিৎসা দিচ্ছেন তারা। করোনায় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান না আসায় রোগী শুন্য ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। তাই বড় ধরণের লোকসান গুনতে হবে বলে জানালেন এই ডায়াগণষ্টিক সেন্টারের ম্যানেজার। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে সব ক্লিনিক খোলা আছে চিকিৎসরা নিয়মিত রোগী দেখছেন বলে জানালেন জেলা সিভিল সার্জন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেব অনুযায়ী কুষ্টিয়ার ৬টি উপজেলায় অনুমোদিত ৮৪টি ক্লিনিক আর ৭০টি ডায়াগণষ্টিক সেন্টার কাম ডক্টরস্ চেম্বার রয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন