শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সম্পাদকীয়

চীনা অর্থায়নে তিস্তা প্রজেক্ট : উত্তরবঙ্গের মানুষের ভাগ্য বদলে দেবে

মোবায়েদুর রহমান | প্রকাশের সময় : ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০১ এএম

ভারত তিস্তার পানিবণ্টন সমস্যা ৩০ বছরেরও বেশি সময় ঝুলিয়ে রাখায় এবার বাংলাদেশ ভারতের সাহায্য ছাড়াই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ ‘তিস্তা রিভার কম্প্রিহেন্সিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্টোরেশেন’ প্রজেক্ট নামক একটি প্রকল্প প্রণয়ন করেছে। এই প্রজেক্ট নিয়ে ভারতের অসন্তুষ্টি সত্তে¡ও বাংলাদেশ প্রজেক্টের অর্থায়নের জন্য গণচীনের সাথে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রজেক্টের প্রাক্কলিত ব্যায় ধরা হয়েছে ৯৮৩.২৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ এক বিলিয়নের কাছাকাছি। বাংলাদেশি মুদ্রায় খরচ পড়বে প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। চীন প্রাথমিকভাবে সমগ্র অর্থায়নে রাজি হয়েছে। এখন প্রকল্পটির খুঁটিনাটি নিয়ে দুই দেশের বিশ্লেষকদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা চলছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে চীনের অর্থায়ন সুনিশ্চিত হয়ে যাবে বলে বাংলাদেশ পক্ষের বিশ্বাস। সে ক্ষেত্রে আগামী বছরের শুরু থেকে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু করা হবে বলে বাংলাদেশ আশাবাদী।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রের প্রকাশ, প্রজেক্টটির সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা বা ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পন্ন হয়েছে ২০১৯ সালে। তিস্তা নদী থেকে ভারত শুষ্ক মৌসুমে বিপুল পরিমাণ পানি প্রত্যাহার করে। ফলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় শীতকালে সেচ কাজ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কৃষি ফসল উৎপাদন দারুণভাবে বিঘিœত হয়। পক্ষান্তরে বর্ষা মৌসুমে ভারতীয় বাঁধের সুইসগেইট খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ পানিতে সয়লাব হয়ে যায়।

আজিজ মোহাম্মদ চৌধুরী সম্ভাব্যতা স্টাডির পরিচালক। তিনি একটি ইংরেজি দৈনিকের প্রতিনিধিকে জানান যে, গত সপ্তাহে চীনা পক্ষ এই প্রকল্পের গুরুত্ব জানতে চায়। বাংলাদেশের অর্থনীতি, বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলের অর্থনীতির ওপর প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পের যে কি সীমাহীন গুরুত্ব সেটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়। চীনা পক্ষ বাংলাদেশের জবাবে সন্তুষ্ট হয়েছেন বলে প্রতীয়মান হয়েছে।

আলোচ্য সূত্রে বলা হয় যে, গত জুন মাসে বাংলাদেশ চীনের কাছে অর্থায়নের অনুরোধ করে। এরপর শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে আলাপ-আলোচনা। বাংলাদেশের পক্ষে আলোচনা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। আর চীনা পক্ষ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) মধ্যে চলমান আলোচনায় মধ্যস্থতা করছে অর্থমন্ত্রণালয়ের অধীন বহিঃ সম্পদ বিভাগ (ইআরডি)। ইআরডি’র এশীয় শাখা প্রধান শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকি জানিয়েছেন যে, পাউবো যে সব কাগজপত্র দিয়েছে সেগুলো সব চীন সরকারের নিকট ফরোয়ার্ড করা হয়েছে। এ ব্যাপারে চীন কিছু ব্যাখ্যা চেয়েছিল। সেগুলো তাদেরকে দেওয়া হয়েছে।

দুই
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, তিস্তা নদীর পানি সমস্যা অনেক পুরাতন। ডিসেম্বর থেকে মে মাস- এই ৬ মাসকে শুষ্ক মৌসুম ধরা হয়। এই সময় বাংলাদেশ তিস্তার পানির শতকরা ৫০ ভাগ দাবি করে আসছে। ভারত বাংলাদেশের এই দাবি মেনে নেয়। ২০১১ সালে ড. মনমোহন সিং যখন কংগ্রেস থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী তখন ৫০ঃ৫০ হিস্যার ভিত্তিতে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরকালে চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী রাজী নন, এই অজুহাত তুলে একেবারে শেষ মুহূর্তে ভারত চুক্তি স্বাক্ষর থেকে বিরত থাকে। বাংলাদেশের কথা হলো, এটি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার এবং একটি প্রাদেশিক সরকারের মধ্যকার বিষয়। প্রাদেশিক সরকারকে রাজী করানোর দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। তাদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জন্য বাংলাদেশ দুর্ভোগ পোহাবে কেন?

ভারতের প্রভাবশালী ইংরেজি দৈনিক ‘দি হিন্দু’র বরাত দিয়ে ঢাকার আলোচ্য ইংরেজি দৈনিকটি রিপোর্ট করেছে যে, তিস্তা প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যকার আলাপ আলোচনা ভারতকে উদ্বিগ্ন করেছে। তাদের রিপোর্ট মতে, যেহেতু বাংলাদেশ ও চীনের ঋণ চুক্তির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ভারত বাংলাদেশের একটি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, তাই ভারত গত ১৮-১৯ তারিখে করোনা মহামারীর মধ্যেও তড়িঘড়ি করে দেড় দিনের এক অনির্ধারিত সফরে তাদের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধণ শ্রিংলাকে ঢাকা পাঠায়। হিন্দুর ঐ রিপোর্টে বলা হয় যে, তিস্তা প্রজেক্ট নিয়ে ঢাকা- বেইজিং আলোচনা ঢাকা-দিল্লী সম্পর্কের ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব ফেলবে। কারণ এর ফলে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন সম্পর্কে ঢাকা-দিল্লীর আলাপ-আলোচনা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে।

যেহেতু দশকের পর দশক ধরে ভারত তিস্তা নদীর পানিবণ্টন সমস্যাকে ঝুলিয়ে রেখেছে, তাই পানি উন্নয়ন বোর্ড চীনের পাওয়ার কন্সট্রাকশন বোর্ডকে ‘তিস্তা রিভার কম্প্রিহেন্সিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্ট্রোরেশনে’র ওপর একটি সম্ভাব্যতা স্টাডি পরিচালনার দায়িত্ব দেয়। চীনা প্রতিষ্ঠান ‘পাওয়ার চায়না’ যে ফিজিবিলিটি রিপোর্ট দেয়, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড একটি প্রাথমিক উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি করে। এই প্রাথমিক পরিকল্পনার উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে: রংপুরের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন। এজন্য তিস্তা নদীর উভয় পাশে গ্রোথ পয়েন্ট নির্মাণ। এসব গ্রোথ পয়েন্ট তিস্তায় বন্যা নিরোধ করবে এবং নদীর তলদেশ থেকে পলিমাটি অপসারণ এবং নতুন করে পলিমাটি জমা বন্ধ করবে।
তিন
তিস্তা নদী উৎসারিত হয়েছে ভারতের সিকিম রাজ্য থেকে এবং লালমনিরহাট দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। ৩১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদীটি বাংলাদেশের রংপুর, নীলফামারি, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম হয়ে ফুলছড়ি ঘাটে এসে যমুনা নদীতে মিশে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রাথমিক উন্নয়ন পরিকল্পনায় বলা হয়েছে যে, বন্যার সময় প্রতি সেকেন্ডে তিস্তায় ৪৫০০ কিউবিক মিটার পলি জমে। এছাড়া বন্যার ভয়াবহতা তো রয়েছেই। ঐ পরিকল্পনায় আরও বলা হয়েছে যে, এই প্রকল্পে যে অর্থ ব্যয় হবে তার চেয়ে বেনিফিট বা উপকার হবে তিনগুণ বেশি। দারিদ্র্যপ্রবণ এই অঞ্চলের দরিদ্র মানুষের দারিদ্র্য দূর হবে। বর্ষায় পানি ছেড়ে দিয়ে ভারত এই অঞ্চলে যে বন্যার সৃষ্টি করে সেই বন্যাকে রুখে দেবে বাংলাদেশের প্রস্তাবিত প্রকল্প। ফলে তিস্তা পাড়ের মানুষের জীবন পদ্ধতি বদলে যাবে।

১৯৯৬ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবায় তিস্তামুখে ভারত একটি বাঁধ নির্মাণ করে। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ভারত গজলডোবা বাঁধের ৫০টি ফ্লাড গেট খুলে দেয়। ফলে ভারত সৃষ্ট বন্যায় তিস্তা পাড় প্লাবিত হয়।
যৌথ নদী কমিশনের সদস্য মাহমুদুর রহমান বলেন যে, ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ভারত তিস্তায় দুই ডজন স্থাপনা নির্মাণ করেছে। এসব স্থাপনার মাধ্যমে তিস্তার বিপুল পরিমাণ পানি প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এছাড়া তিস্তার সিকিম অংশে অনেকগুলো স্ট্রাকচার নির্মাণ করা হয়েছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, ভারতেরই দুইটি প্রদেশ, অর্থাৎ সিকিম এবং পশ্চিমবঙ্গেই তিস্তার পানির সিংহভাগ প্রত্যহার করা হচ্ছে। এরপর যৎসামান্য পানি অবশিষ্ট থাকে সে টুকুই বাংলাদেশে আসছে।

চার
তিস্তার যেটুকু পানি বাংলাদেশ অংশে আসছে সেটুকু প্রয়োজনের তুলনায় কিছুই নয়। তাই চীনা অর্থসহায়তায় বাংলাদেশ যে তিস্তা প্রজেক্ট বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সেটি উত্তরবঙ্গের মানুষের জীবন জীবিকার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভারতীয় বিরোধিতা অতিক্রম করে সরকার এগিয়ে যেতে পারবে কি?

আমার মনে হয় পারবে। কারণ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গেলে উত্তরবঙ্গের মানুষ তো বটেই, বাংলাদেশের মানুষ জাতীয় স্বার্থে এই প্রজেক্ট বাস্তবায়নের পেছনে দাঁড়াবে। একটি সরকারের আসল শক্তি হলো জনগণ। তিস্তার ব্যাপারে সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ থাকবে। আর ভারত বাগড়া দেবে কোন মুখে? তারা বাগড়া দিতে এলে বাংলাদেশের পরিষ্কার জবাব হবে , তোমরা আমাদেরকে তিস্তার পানির ৫০ শতাংশ হিস্যা দাও, তাহলে আমাদের কোনো কথা থাকবে না। কিন্তু তোমরা পানিও দেবে না, অবার আমরা কিছু করতে গেলে তোমরা বাধা দেবে, সেটা তো হতে পারে না।
journalist15@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (35)
MOHAMMAD BIN RIPON ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৪৭ এএম says : 0
যে কাজ করলে বাংলাদেশের মানুষের উপকার হবে সেই কাজ ই সরকারের করতে হবে। তাতে কে কি বল্ল , তাতে কিছু আসে যায় না।
Total Reply(0)
Kayum Ab ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৪ এএম says : 0
আমাদের উচিৎ এখন থেকে ভারতীয় গাদ্দারদের ঐরকম কঠিন শিক্ষা দেয়া যাতে করে ভবিষ্যতে আর ছেলেখেলার দু:স্বাহস না পায়।
Total Reply(1)
kazi nazrul ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৪:০৪ পিএম says : 0
right
Kazi Belal ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৪ এএম says : 0
বাংলাদেশ-চায়না বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবি হোক.. বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি এবং ষড়যন্ত্রকারীরা নিপাত যাক।
Total Reply(0)
Mohammad Bayazid ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 0
GOOD DECISION PRIME MINISTER SHEIKH HASINA
Total Reply(0)
Shah Faroque ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 0
Million percent right, India is not our friend.
Total Reply(1)
ABU ABDULLAH ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:৫৩ পিএম says : 0
INDIA IS OUR ENEMY
Nazera Zahir Chowdhury ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 0
China is good friend than India
Total Reply(0)
Tayef Hasan ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৬ এএম says : 0
বাহ সরকারের চমৎকার ও বঙ্গবন্ধুর মত সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যে অশেষ ধন্যবাদ বাংলাদেশের ১০০%জনগন সরকারের এই মহান প্রকল্প অবশ্যই সাথে আছে সাথে থাকবে
Total Reply(0)
Elias Mamun ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৬ এএম says : 0
হিন্দুস্থান ভিতরে ভিতরে তেলে বেগুনে জ্বলে।
Total Reply(0)
Md. Harunur Rashid ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৬ এএম says : 0
চমৎকার সিদ্ধান্ত
Total Reply(0)
Mohammed hannan ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৩:২২ এএম says : 0
This is very good discussion our pm sk hasins thanks
Total Reply(0)
Manik ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:৪০ এএম says : 0
বাংলাদেশের উচিত হবে চীনা অর্থায়নে প্রকল্প সম্পন্ন করা।ভারত যদি মেনে নিতে ও চাই তাও তাদের কথায় রাজি না হওয়া।তারা হয়তো সাময়িক পানি দিবে। আবার বন্ধ করে দিবে। তখন সব হারাবে এ দেশ।
Total Reply(0)
Peyar Ahmad ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৮:২১ এএম says : 0
I think we can do it it's our time
Total Reply(0)
সাইফ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:৪০ এএম says : 0
আল্লাহর রহমতে সরকার পারবে, আসুন আমরা সবাই মিলে আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাদের সরকার প্রধান এবং নিতিনির্ধারক মহলকে হিদায়েত দান করেন। তারা যেন দেশকে ভালো বেসে সিদ্ধান্ত নেয়। দোয়ার ছেয়ে বড় শক্তি আপনার আমার কাছে আর কিছুই নেই।
Total Reply(0)
সুরাইল সাইফাস ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৩৩ এএম says : 0
এটি একটি ভালো উদ্যোগ,ভারত নির্ভরতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসে হবে । ভারত কখনও বাংলাদেশের উন্নয়ন চায়বে না । বাংলাদেশ উন্নত হলে তাদের দাদাগিরি বন্ধ হয়ে যাবে ।
Total Reply(0)
Jack Ali ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৫০ এএম says : 0
Why we have to depends on other people??? Are we dumb,deft and blind.. If we have muslim government then we would have to every things what ever we need.. Allah ordered us to investigate and carry on research.
Total Reply(0)
Azmal Hossain ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৩৫ পিএম says : 0
ভারত সারা জীবন বাংলাদেশ ঠকিয়েছে
Total Reply(0)
Abdul Baten ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৪:০০ পিএম says : 0
তিস্তাখনন সময়ের দাবী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তিস্তা নদী খনন প্রকল্প উত্তোরাঙ্চলের লোকদেরকে উজ্জীবিত করেছ,বেঁচে থাকার নতুন স্বপ্ন দেখছি,গড়ে উঠবে তিস্তাপাড়ে নগর, ফিরে পাবেন জমিজমা, এ আশা এখন সকলের মনে,প্রকল্পটি সফল হোক এ কামনা করি
Total Reply(0)
Nazmul Hossain ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৪:৪৯ পিএম says : 0
ভারত বাংলাদেশকে সারাজীবন ঠকিয়ে আসছে তিস্তার বাঁধ হওয়া অতি জরুরী
Total Reply(0)
Mohammed Ali ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:০৯ পিএম says : 0
ভারত কখনো বাংলাদেশের উন্নতী চায় না। এই সত্য ক্ষমতাসীনরা যত দিন বুঝতে চাইবে না, ততদিন বাংলাদেশের ক্ষতি হতেই থাকবে।
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:০৯ পিএম says : 0
বিশ্বের মানুষ দেখেছে বঙ্গবন্ধুর প্রবাহিত রক্তের শক্তিশালী দেজোদীপ্ত সিদ্ধান্ত। বঙ্গবন্ধু কন‍্যার বলেছেন পদ্ধাসেতু হবেই। তাও নিজস্ব অর্থায়নে আবার দেশের অর্থদিয়ে। বিশ্ব ব‍্যাংক বিরোধী রাজনীতির অপশক্তির গভীর ষড়যন্ত্রের জবাব আজ দিশ‍্যমান পদ্ধা সেতু। এই রকম জাতীয় সাহসী নেতা বঙ্গবন্ধু কন‍্যা ছাড়া আর কাওকে দিয়ে কল্পণাও করতে পারবেন না। এই জন্যেই জাতীয় আন্তর্জাতিক ভাবে বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন এবং দক্ষিণ এশিয়াই রাজনৈতিক কুটনৈতিক দক্ষ লৌহ মানবী বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা। আল্লাহ্ জীবন মৃত্যুর মালিক সমগ্র জাতির দোয়া বঙ্গবন্ধু কন‍্যার জন্যে করা উচিত নৈতিক দায়িত্ব‍্য। তিস্তা প্রকল্প চীনের অর্থায়নে হবে ইনশাআল্লাহ আজ আমাদের চল্লিশ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ বাংলাদেশ চায়লেও মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যদি মনে করেন নিজস্ব অর্থায়নে হবে। ইনশাআল্লাহ হবে। আমাদের অবশ্যই দেশীয় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের কুটনীতির তান্ডা মাথায় জবাব দিতে হবে। বাংলাদেশ কে অর্থনৈতিক পরাশক্তির দেশ জাতীয় আন্তর্জাতিক ভাবে সম্মানিত দেশ বানাতে পারবেন একমাত্র জাতীয় নেতা বিশ্ব মানবতার মা জননী মাননীয় প্রধান মন্তী শেখ হাসিনা। মহান আল্লাহ্ দরবারে নিঃস্বার্থ ভাবে দোয়া ও প্রার্থনা করি মহান আল্লাহ্ তায়ালার দরবারে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাক প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার শারীরিক সুস্থতা দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আমিন আমিন।
Total Reply(0)
ابو مبرور ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:৫২ পিএম says : 0
অসংখ্য শুকরিয়া ও সাধুবাদ জানাই বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করায়
Total Reply(0)
Sumon ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:৪৬ পিএম says : 0
ভারত কখনো বাংলাদেশের উন্নতি চায় না, তাই এই প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করা জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ করা হইল।
Total Reply(0)
মোঃ মাহাফুজার রহমান ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:০৬ পিএম says : 0
উত্তর বঙ্গের জনগনের উন্নয়নের স্বার্থে, দেশের উন্নয়নের স্বার্থে, এখানে কারো নাক গলানো পরওয়া না করে তিস্তা নদীর কাজ করতে হবে
Total Reply(0)
মোঃ মাছুম ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৪২ পিএম says : 0
আমি মনে করি সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে
Total Reply(0)
Mamun ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৫২ পিএম says : 0
সরকারের উচিত এই প্রকল্পটিকে যেকোন ভাবেই হোক এগিয়ে নেওয়া। কারন তাতে জনগনের সার্থ জড়িত।তাতে সরকারের সমর্থন রাখবে।
Total Reply(0)
আরিফ ২ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৯ এএম says : 0
লাভ রিয়েক্ট থাকলে সেটা দিতাম, লাইকস দিয়ে মন ভরলো না
Total Reply(0)
সবুজ ২ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৬:৪৮ এএম says : 0
এটার সংঙে আর উচু করে ফারাক্কা বাধের জন্য পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ রইল পদদা শেতু আমরা পারলে বাধও আমরা দিতে পারব ইনশাআল্লাহ্ বাধটা আর আগেই দরকার ছিল। জাতীয় সারথে বাংলাদেশের জনগন এক থাগবে।
Total Reply(0)
omor faruk ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ২:২৩ পিএম says : 0
এই কাজ করলে বাংলাদেশের ৯৯% মানুষ সায় দেবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Md.Harun Roshid ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৩:৩০ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ্‌।। এটা অনেক ভাল হবে। ভারত এর দাদ বাবুরা আমাদের চির শত্রু
Total Reply(0)
Shafiur Rahman ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:১৩ পিএম says : 0
Dada giri will continue.We have to be careful.
Total Reply(0)
উজ্জ্বল ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০৫ পিএম says : 0
ভারত কখনো বাংলাদেের উন্নতি চায় নি! ভারতের প্রতিটি কাজ বাংলাদেশের জন্য নেতিবাচ, টিক তেমনিভাবে বাংলাদেশ আগবাড়িয়ে কোনো ভালো উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন না হওয়ার জন্য সবসময় নেকাম, মায়াকান্না কাদে! দেখবেন এখনো বিভিন্ন বাহানায় মায়াকান্না কাদবে। অথচ সুস্পষ্ট এটা উত্তরবঙ্গের মানুষদের জন্য কল্যাণকামী।
Total Reply(0)
sk masum ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫২ এএম says : 0
বাংদেশের যেই যে দল করুক না কেনো জাতিয় স্বথে আমরা সরকারের পাশে থাকবো ইনশাআল্লা। এটা হলে সাধারন মানুষের অনেক উপকার হবে।
Total Reply(0)
sk masum ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫৩ এএম says : 0
বাংদেশের যেই যে দল করুক না কেনো জাতিয় স্বথে আমরা সরকারের পাশে থাকবো ইনশাআল্লা। এটা হলে সাধারন মানুষের অনেক উপকার হবে।
Total Reply(0)
Md.Abu jobayer ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ১১:৪০ পিএম says : 0
আমাদের তিস্তা পারের মানুষ জন্য এটা একান্ত প্রয়োজন...বন্যা ও নদী ভাঙ্গন থেকে বাচার এক মাত্র উপায়
Total Reply(0)
wadud ২৬ অক্টোবর, ২০২০, ২:০২ পিএম says : 0
Only 1 billion $, why not from own fund. If Padma bridge is done with own fund then what is the problem for Tista? Or is proposal of Chines assistance only to make pressure on India?
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন