শিল্প শহর জাকার্তা, টেংগেরাং, কারাওয়াং ও বাতম দ্বীপে মঙ্গলবার ভোরে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ শুরু করে। তারা বলছেন, চাকরিকে ব্যবসাপন্থি করা হয়েছে। অন্যদিকে সরকার বলছে, বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য তারা এ বিল পাস করেছেন। বিলের বিরুদ্ধে তিনদিনের অবরোধ ডেকেছে কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন। এতে ২০ লাখের মতো মানুষের অংশ নিতে পারে বলে আশা করছেন আয়োজকরা। কর্মসূচি শুরুর আগের দিন সোমবার বিলটি পাস করলো প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো সরকার। -রয়টার্স
কমাস টিভির ফুটেজে দেখা গেছে, হাজারো মানুষ পশ্চিম জাবা শহরে বিক্ষোভ দেখান। তাদের মুখে মাস্ক ছিলো; কিন্তু তারা শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখেননি। তবে তারা পরিকল্পনা অনুসারে জাকার্তায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে বিক্ষোভ করতে পারেনি। নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণ দেখিয়ে পুরো এলাকা ঘিরে রাখে পুলিশ। টেংগুতে ৪০০ মানুষের সঙ্গে বিক্ষোভে অংশ নেন এফএসপিএমআই ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য আনোয়ার সানুসি। তিনি বলেন, নতুন আইনে তারা মর্যাদা সংকটে পড়বেন। তারা জীবন বীমা ও পেনশন হারানোর ভয়ে আছেন। নতুন আইনে সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য চাকরির চুক্তি করা যাবে। তারা সার্ভিস বেনিফিট বঞ্চিত হবেন। সরকার বলছে, তারা আনুষ্ঠানিক নিয়োগের লক্ষ্যে এ আইন করেছেন। কর্মঘণ্টা বাড়ানো যাবে। মজুরি পরিবর্তন হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন