স্টাফ রিপোর্টার : ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী এক বিবৃতিতে শুক্রবার ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের কয়েকটি মসজিদে আজানের পরিবর্তে সঙ্গীত বাজানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা ইসলামবিরোধী বহুমুখী ষড়যন্ত্রের ইতিহাসে আরেকটি সংযোজন। মুসল্লিরা যখন নামাজের জন্য মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে আজানের ধ্বনি শুনে আকুল আবেগে মসজিদের পানে ছুটে যাওয়ার অপেক্ষায়, সে সময় মসজিদ থেকে ভেসে আসে মিশরের সুপরিচিত গায়ক উম্মে কুলসুমের গান। এতে বিস্ময়ে হতবাক হন মুসল্লিরা। এ ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের মসজিদ থেকে আজানের বদলে সঙ্গীতের আওয়াজ ভেসে আসায় মুসলমানরা বিস্ময়ে হতবাক, হতাশ ও ক্ষুব্ধ । তিনি বলেন, আজানের বদলে সঙ্গীত কি যান্ত্রিক ক্রুটি-বিচ্যুতি, না গোপন ষড়যন্ত্রের প্রকাশ? এটাই এখন প্রশ্ন। এই গান ইচ্ছাকৃতভাবে চালানো হয়েছে টেস্ট কেস হিসেবে মুসল্লিদের প্রতিক্রিয়া জানার জন্যে। স¤প্রচার সিস্টেমে ত্রæটির আজুহাত দাঁড় করিয়ে হয়ত এই ঘটনাকে আড়াল করার চেষ্টা করা হবে। তবে এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা মসজিদে গানের ক্যাসেটই বা থাকবে কেন? তাছাড়া একটি মসজিদে নয়, একাধিক মসজিদ থেকেই আজানের বদলে গান ভেসে আসে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন