নদীর গতি ও ধারা বজায় রাখতে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। তিনি বলেন, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সরকারি জমির ওপর দিয়ে যমুনা নদীতে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে খনন কাজ হচ্ছে। তারপরও জনগণের দাবি থাকতে পারে। যে জমিগুলো অধিগ্রহণ করা হবে, সে সব জমির মালিকদের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার অজুর্না এলাকায় যমুনা নদীর ড্রেজিং প্রকল্প কাজ পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, যমুনা নদীতে যেখানে ড্রেজিং হচ্ছে সেখানকার মানুষের যদি জমির কাগজপত্র ঠিক না থাকে তাহলে জেলা প্রশাসকের পক্ষে টাকা দেয়া সম্ভব হবে না। যতই তারা দাবি করুক না কেন? যখন সরকার জমি অধিগ্রহণ করে তখনই মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে টাকা পাঠিয়ে দেয়া হয়।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিগত ১০ বছরে সরকার অর্থনৈতিকভাবে অনেক সাবলম্বী হয়েছে। সরকারের ক্ষমতা আছে বলেই বড় বড় প্রকল্প নিতে পারছি। আগে যারা সরকারে ছিল তাদের সময় কোনো কাজ হয়নি। নদী ভাঙন কবলিত এলাকায় প্রাথমিকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধ করা হবে। এছাড়া খুব দ্রুতই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল-২ আসনের এমপি তানভীর হাসান ছোট মনির, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাড. আব্দুল হালিম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাসরীন পারভীন, পৌর মেয়র মাসুদুল হক মাসুদ, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভ‚মি) মো. আসলাম হোসাইন প্রমুখ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন