বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও ডিগ্রি কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেছেন শিক্ষকরা অন্ধকারকে দূরে ঠেলে আলোর পথ দেখায়। তারা আমাদের আলোর বাতি জ্বালিয়ে দিয়ে গেছেন। শিক্ষকদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা ও দায়িত্ব বোধ বেড়ে গেছে। তাই প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের দায়িত্ববোধ থেকে শিক্ষকদের সন্মাননার আয়োজন করছেন।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ৯৮ ব্যাচের উদ্যেগে ২২ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বন্ধুদের পূর্ণ মিলনী, প্রাক্তন শিক্ষকদের সন্মাননা ও মরণোত্তর সন্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরোও বলেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিচ্ছেন। তার নির্দেশনায় আজ প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন ভবন তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে তালমিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৯৮ ব্যাচের পূর্ণমিলনী ও প্রাক্তন শিক্ষকদের সন্মাননা কমিটির আহবায়ক ও হাজী মো.দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক ড. ইয়াছিনের সভাপতিত্ব ও ইঞ্জিনিয়ার শরীফুল আলমের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন সম্পাদক ইন্জিনিয়ার কামরুজ্জামান, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন খান সুফল খান, নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য শাহাদাত করিম চৌধুরীর সংগ্রাম, নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আরিফ উল্লাহ, ৯৫ ব্যাচের ছাত্র ও নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আল-আমিন, মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, ৯৮ ব্যচের ছাত্র ও মতলব দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মোশাররফ হোসেন হিমেল, আলমাছ লস্কর, সোহান খান প্রমুখ।
সাবেক প্রধান শিক্ষক মোশাররফ হোসেন, সহকারী প্রধান শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান, আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান,নির্মল চন্দ্র রায়, গোলাম মোস্তফা, মিজানুর রহমান সন্মাননায় সিক্ত হয়ে তাদের অনূভ’তি ব্যক্ত করেন প্রকাশ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন