ঝালকাঠি জেলায় করোনা প্রতিরোধ ভ্যাকসিনের ১২ হাজার ডোজ এসেছে। গতকাল দুপুরে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের গাড়িতে করে ভ্যাকসিন এসে পৌঁছায়। জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী ও সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালি ভ্যাকসিনগুলো বুঝে নেন। প্রথম অবস্থায় ১২ হাজার ব্যক্তিকে এ ভ্যাকসিন দেয়া হবে। এ জেলায় ১৯ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন চাহিদা পাঠানো হয়। ১৫ ক্যাটাগরিতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে ঝালকাঠিতে করোনা ভ্যাকসিন মানবদেহে পুশ করা হবে।
ভ্যাকসিন রাখার জন্য ফ্রান্সে তৈরি বড় আকারের ফ্রিজ সরবরাহ করেছে ইউনিসেফ। সাড়ে ৯ ফুট দৈর্ঘ্য ও সাড়ে ৩ ফুট প্রস্তের ফ্রিজের উচ্চতা সোয়া সাত ফুট। ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপমাত্রায় ভ্যাকসিনগুলো রাখা হবে। প্রয়োজনে তাপমাত্রা কমানো বা বাড়ানো যাবে। ফ্রিজটি সম্পূর্ণ অটোমেটিক।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালি বলেন, ফ্রিজের ভেতরে ভ্যাকসিনগুলো রাখা হয়েছে। এই ফ্রিজটিতে আরো জায়গা রয়েছে, শুধু করোনা ভ্যাকসিন নয় অন্য কোন ভ্যাকসিনও এখানে রাখা যাবে। জেলা প্রশাসকের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ভ্যাকসিনগুলো মানুষের শরীরে পুশ করা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন