শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

স্বপ্নের বুলেট ট্রেন

চীনের দুই কোম্পানির প্রস্তাব : বাস্তবায়নের পথে রেলওয়ে হুন্দাই কোম্পানির ইঞ্জিন ক্রয়ের তিক্ত অভিজ্ঞতায় কোরিয়ার প্রস্তাবে সাড়া মেলেনি

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৬ মার্চ, ২০২১, ১২:০০ এএম

বুলেট ট্রেন। মাত্র ৫৫ মিনিটে রাজধানী থেকে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে পৌঁছে যাবে। সে পথেই পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সমীক্ষা অনুযায়ী ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ২২৭ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মাণ করা হবে। থাকবে ৬টি অত্যাধুনিক রেলস্টেশন। পথের পুরোটাই হবে সংক্রিয় সিগনাল ব্যবস্থা সম্পন্ন। ট্রেনের গতি হবে ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার মিটার। স্বপ্নের বুলেট ট্রেন প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় এক লাখ হাজার কোটি টাকা।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, এ প্রকল্পে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। যারা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রস্তাব দিয়েছে জিটুজি ও পিপিপির মাধ্যমে। প্রস্তাব অনুযায়ী, চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিআরসিসি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) যৌথভাবে একটি কোম্পানি গঠন করে রেলপথটি নির্মাণ করবে। এজন্য প্রয়োজনীয় ঋণের সংস্থান ও রেলপথটি নির্মাণের দায়িত্ব নেবে প্রস্তাবিত কোম্পানি। ঋণ পরিশোধ করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। পাঁচ বছর রেলপথটি পরিচালনার পর তা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করা হবে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এর আগে কোরিয়ান দুই কোম্পানী হাইস্পিড রেল নির্মাণের প্রস্তাব করেছিল। কিন্তু সে প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি রেলওয়ে। গত বছর রেলওয়ের জন্য ১০টি মিটারগেজ লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) কেনা হয় দক্ষিণ কোরিয়া থেকে। ইঞ্জিনগুলো কিনতে ঋণ দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। গত বছর আগস্টে ইঞ্জিনগুলো সরবরাহ করে কোরিয়ার হুন্দাই রোটেম কোম্পানি। তবে ইঞ্জিনগুলোয় দরপত্রের শর্তানুসারে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা হয়নি। নিম্নমানের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি করা এসব ইঞ্জিন। ইঞ্জিনগুলো এখন রেলের গলার কাঁটা হয়ে আছে। সে কারণেই মেগা এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চীনের উপরই ভরসা রাখতে চাচ্ছে রেলওয়ে।
সূত্র জানায়, বুলেট ট্রেনের জন্য হাইস্পিড রেল নির্মাণে সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে সিআরসিসি ও সিসিইসিসি। ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাস ও বাংলাদেশ সরকারের পিপিপি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রস্তাবটি রেলওয়েকে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে চীনের বাংলাদেশ দূতাবাসও রেলওয়েকে একই প্রস্তাবের বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছে। প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মতামত নেয়ার জন্য তা সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে রেলওয়ে।

সিআরসিসি ও সিসিইসিসির প্রস্তাব অনুযায়ী, তাদের নিজস্ব মালিকানাধীন কোম্পানিটি গঠন করা হবে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন-কানুন মেনে। রেলপথটি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থানও করবে এই কোম্পানি। সুদসহ রেলপথটির নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও ট্রেন পরিচালনার ব্যয় এবং কোম্পানির লাভসহ যে অর্থ খরচ হবে, তা ঋণ হিসেবে গ্রহণ করা হবে। সিআরসিসি ও সিসিইসিসি স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণেরও ব্যবস্থা করে দেবে। তবে এ ঋণ শোধ করতে হবে বাংলাদেশ রেলওয়েকে। ঋণ শোধ করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে সময় পাবে ২০ বছর। প্রতি বছর দুটি করে মোট ৪০টি কিস্তিতে ঋণ শোধ করতে হবে। ঋণের জামিনদার হবে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়। প্রস্তাবনা অনুযায়ী, রেলপথটি নির্মাণের জন্য গঠিত কোম্পানির সঙ্গে সিআরসিসি ও সিসিইসিসির একটি চুক্তি হবে। এ চুক্তির মাধ্যমে কেবল তারাই রেলপথটির নির্মাণকাজে অংশ নিতে পারবে। রেলপথটি নির্মাণের পর পরবর্তী পাঁচ বছর কিংবা আলোচনা সাপেক্ষে যেকোনো মেয়াদে তা পরিচালনা করবে গঠিত কোম্পানি। তবে এ সময়ে রেলপথটি থেকে যে অর্থ আয় হবে, তা জমা হবে রেলওয়ের কোষাগারে।

চীনের প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানান, প্রস্তাবটি এসেছে চীনা দূতাবাস ও সরকারের পিপিপি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে। রেলওয়ে কেবল প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা। অর্থের সংস্থানের জন্য ইআরডির মতামত নেয়ার প্রয়োজন। ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইস্পিড রেলপথের প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান ও লাইনটি নির্মাণের জন্য চীনের দুই কোম্পানির প্রস্তাবটি ইআরডিতে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তারা।

এ প্রসঙ্গে প্রকল্প পরিচালক কামরুল আহসান জানান, এ বছরই চীনের সঙ্গে কাজ শুরু করতে চায় রেলপথ মন্ত্রণালয়। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরই শুরু হবে হাইস্পিড রেলপথ নির্মাণের চূড়ান্ত কার্যক্রম। তিনি বলেন, চায়নার দুটি কোম্পানি থাকবে আর রেলওয়ের সহযোগিতা থাকবে। প্রতিদিন এ পথে ৫০ হাজার যাত্রী পরিবহনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পরে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এ রেলপথ বর্ধিত করা হবে।

জানা গেছে, সিআরইসি ও সিসিইসিসি জয়েন্টভেঞ্চার গঠনের মাধ্যমে ‘ডেভেলপমেন্ট অব ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া কুমিল্লা/লাকসাম হাইস্পিড রেলওয়ে’ প্রকল্পে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করে গত বছরের ৯ অক্টোবর রেলওয়ে প্রথম চিঠি দেয়। পরবর্তীতে চীনের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকেও রেলপথ মন্ত্রণালয়ে একটি চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দুটি সংস্থারই (সিআরসিসি ও সিসিইসিসি) চীন ও চীনের বাইরে বিভিন্ন দেশে হাইস্পিড রেলপথের উন্নয়ন ও নির্মাণের অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রতিষ্ঠান দুটি এরই মধ্যে অনেক দেশে জিটুজি-পিপিপি মডেলে একই জাতীয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।

বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত হাইস্পিড ট্রেন নির্মাণের জন্য ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া কুমিল্লা/লাকসাম হাইস্পিড রেলপথ নির্মাণের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও বিশদ ডিজাইন’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে করা হয়েছে রেলপথটির সম্ভাব্যতা সমীক্ষা, যাতে খরচ হয়েছে ১১০ কোটি টাকা। সমীক্ষায় হাইস্পিড রেলপথটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৪০ কোটি ডলার (শুধু ঢাকা-চট্টগ্রাম অংশ)। বর্তমান বিনিময় হারে (প্রতি ডলারে ৮৪ টাকা ৮৭ পয়সা) এর পরিমাণ ৯৬ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। সমীক্ষা অনুযায়ী, হাইস্পিড রেলপথটি নির্মাণ করা হবে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-কুমিল্লা-ফেনী-চট্টগ্রাম রুটে। রুটটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২২৭ কিলোমিটার। রেলপথটি হবে শুধু যাত্রী পরিবহনের জন্য। ডিজাইন স্পিড ধরা হয়েছে প্রতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার। স্ট্যান্ডার্ড গেজের দুটি লাইন নির্মাণ করা হবে, যেগুলোর এক্সেল লোড হবে ১৭ টন ধারণক্ষমতার। বিদ্যুৎচালিত রেলপথটি হবে পাথরবিহীন। ব্যবহার করা হবে অত্যাধুনিক ‘অটোমেটিক বøক’ সিগন্যাল ব্যবস্থা। রেলপথটিতে একটি ট্রেন বিরতিহীনভাবে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যেতে সময় নেবে ৫৫ মিনিট। আর বিরতি দিয়ে চললে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছাতে সময় লাগবে ৭৩ মিনিট।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (27)
Lutfunnahar Luma ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১২ এএম says : 1
বাংলাদেশ রেলওয়ের যে বেহাল অবস্থা সেটা আগে ঠিক করা উচিৎ । রেলের লাইন গুলো সব নড়বড়ে আর বিপদজনক হয়ে যাচ্ছে । এগুলোর সংস্কার না করে দ্রুত গতির ট্রেন দিয়ে কি হবে??
Total Reply(0)
Kabir Bhuiyan ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১২ এএম says : 0
ঢাকা থেকে দয়া করে একবার সিলেটে ভ্রমন করে আসেন ট্রেনে, আজমপুরের পর টের পাবেন কি মজা! পুরাতন লাইন গুলো আধুনিকায়ন করা এখন সবচেয়ে জরুরি দ্রুত গতির বুলেট ট্রেনের চেয়ে।!!
Total Reply(0)
Kamrul Hasan Fahim ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১৩ এএম says : 0
দেশের রেলপথের এই উন্নয়ন দেখে অনেকের জ্বলবে!
Total Reply(0)
Anika Anu ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১৪ এএম says : 0
তারমানে ট্রেনে করে সকালে অফিস করে আবার বিকালে বাসায় ফেরা যাবে ওয়াও ওয়াও
Total Reply(0)
Nure Azam ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১৪ এএম says : 1
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ এখন চীন, রাশিয়া, আমেরিকা, জাপানের চেয়েও শক্তিশালী এবং দ্রুতগামী হয়ে ওঠছে!
Total Reply(0)
Adv Sazzad Sharif ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:১৪ এএম says : 1
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগে ৫ ঘন্টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়া করা যেত ।এখন ৬ ঘন্টার উপরে লাগে । দিনে দিনে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা যাওয়ার সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে । কেন? আর স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে ৫৫ মিনিটের।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ১৬ মার্চ, ২০২১, ৬:৫৫ এএম says : 0
Joto boro boro project toto beshi loot pat kajer belai dekha jabe lokshan hochse shob kisui bifol bifol.proshashone dolio koroner ordhe theke shothik medha shot valo lokder niog na dia jahai kora houk na keno taha hobe onto shar shunno jonogoner matai riner bojha.....
Total Reply(0)
Mominul+Hoque ১৬ মার্চ, ২০২১, ১০:১৪ এএম says : 0
ভালো কাজের জন্য অবশ্যই স্বাগতম। কিন্তু এত বেশী আকাশে উড়া ভালোনা! বর্তমানে দেশে যে রেল ব্যবস্থা আছে সেটিকে আরো আধুনিকায়ন করে। অটো টেকেটিং সিস্টেম চালু করে চোরগুলোকে হটাতে হবে। তাহলে রেলের রাজস্ব আয় বাড়বে। পর্যায়ক্রমে আরো ৫/৭বছর পরে রেলের ইনকাম দিয়ে এই উদ্যোগ নিলে জনগণ ঋণের হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং দেশের টাকা দেশেই থাকবে। কর্তৃপক্ষের শুভ দৃষ্টির উদয় কামনা করছি।
Total Reply(0)
Jack+Ali ১৬ মার্চ, ২০২১, ১১:৫৮ এএম says : 0
We don't need bullet train if we cannot manufacture the train.. China can produce everything by their own, Do china need Bangladesh to develop their country??????????????? our government only want to stay in power by hook and by crook, killing people, stealing all the money from our hard earned tax payers money and sending to foreign countries.
Total Reply(0)
Hossain Ahmed ১৬ মার্চ, ২০২১, ১২:৪৭ পিএম says : 0
amra emon rail line chai na karon amader oneker bari gor khabey eai rail line. Please save us. sara jiboner income dia onek kosto korey ekto bari koreyci doa korey ta kayray niben na.
Total Reply(0)
RABBI ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:৩০ পিএম says : 0
বাংলাদেশ রেলওয়ের বগুড়া সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে নির্মানের কোন খবর নাই, সারাদেশে ডাবল লাইন করার কোন খবর নাই। আর উনারা লক্ষ কোটি টাকা খরচ করে বুলেট চালু করবে...!
Total Reply(0)
প্রকৌশলী স্বদেশ র. বড়ুয়া। ১৬ মার্চ, ২০২১, ১:৪১ পিএম says : 0
ঢাকা- চট্টগ্রাম দ্রুত গতির ট্রেন চালু করা সময়ের দাবী। দেশের বৃহত্তম বন্দর নগরীর সাথে রাজধানীর যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন করার সময় চলে যাচ্ছে। সদাশয় সরকার এবিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহন করবে সেই প্রত্যাশা করি।
Total Reply(0)
jahan ১৬ মার্চ, ২০২১, ২:১৬ পিএম says : 0
1 lokkho hazar koti taka diye ekta bullet train na kore govt er uchit 1 lokkho hazar koti taka diye 68.000 village e 68.000 hazar industri kora tahole govt onek revenue pabe yearly & desh er bekar somossha somadhan hobe somogro bangladesh e develope hobe same time , production barbe, consumer barbe etc etc. Bullet train kore govt 5 year e joto taka tax aday korte parbe 68.000 gram e industry korle 1 month e onek beshi tax aday korte parbe. Bullet train kora vul siddhanto. Jonogon eta chay nai . Jonogon chay bekar sommosa somadhan hok, kormo khetro creat kora hok, manusher income er babostha kora hok . 68 hazar industry korle ei somosshar somadhan hobe.
Total Reply(0)
Md.Serajul islam ১৬ মার্চ, ২০২১, ৩:৩১ পিএম says : 0
এ সময়ে ১টা লাইনে বিপুল পরিমান টাকা খরচ না করে বিভাগীয় শহর গুলো সাথে ডাবল লাইন করলে ভাল হতো।
Total Reply(0)
md.aminul islam ১৬ মার্চ, ২০২১, ৪:৩০ পিএম says : 0
some people may have good luck
Total Reply(0)
Nuralam ১৬ মার্চ, ২০২১, ৪:৪৪ পিএম says : 0
Yes
Total Reply(0)
MD SHAFIKUL ISLAM ১৬ মার্চ, ২০২১, ৯:১১ পিএম says : 0
Hyundai company biser sresto companyder talikate, atar bodnam aktu holeo amader moto jara kina koreate hyundai group of companyte kormo kore remittance orjon korechen ba koreche tader aktu holeo kosto pabar kotha tobe hyundaier truti dhore sromo bazar nosto korben nah, ai company gulo amader per month 3/4 lac tk.salary prodan kore thaken jeta kina onner eye tatanorh karon hoye daray karon is south korea jekhane kina china man/woman sromo korte upche pore.vul truti khomar marjonioh&valo lagle dowa korben ami jeno abar jete pari. AMIN
Total Reply(0)
Abdullah Talukdar ১৬ মার্চ, ২০২১, ৯:৪৬ পিএম says : 0
বুলেট ট্রেন আনবে সেটা অবশ্যই ভালো কথা। তবে এত বড় ঋণ করে কখনোই উচিত নয়। এটা করা মানে দেশের জনগণের উপর ২০ বছরের জন্য একটা বড় বোঝা চাপিয়ে দেয়া। আর যদি করতেই হয় দেশ থেকে নিজস্ব প্রকৌশলী, শ্রমিক, মালামাল ব্যবহার করতে হবে। প্রকৌশলীরা দক্ষ না হলে এটাই সেরা সুযোগ নিজেদের অদূর ভবিষ্যতের জন্য দক্ষ করে গড়ে তোলার।
Total Reply(0)
মুক্তবাক ১৭ মার্চ, ২০২১, ১২:১৩ এএম says : 0
বর্তমান সরকার এব সরকারের চোর মন্ত্রীগুলো এবং সাঙ্গু পাঙ্গুদের কাজই হচ্ছে কোথা থেকে ধান্দা করা যায়..!! বালিশ কান্ড, কয়লা, ময়লা, শোনা, শোনালি,ব্যাসিক,ফার্মাস,হলমার্ক আর কত কি কেলেংকারী করে সাগর চুরি করে দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়তেছে.!! দুই টাকার কাজ করে ৫ টাকা চুরি করে দেশের সাধারণ জনগণের আই ওয়াশ করছে, নামে উন্নয়ন, কথায় আছে না, যত উন্নয়ন, তত দূর্নীতি।। যারা খাইছে তাদের আরো দাও, আর যারা না খাইছে তারা হাত ধুয়ে ওঠে যাও,, এই হচ্ছে তাদের অবস্থা, যেখানে এখনোও রেলওেয়ের ছাপ পড়েনি, যেসকল জনপদের মানুষজন রেলপথের সুবিধা থেকে বঞ্চিত তাদেরকে কিভাবে নতুন রেলপথ নির্মান করে সুবিধা দেওয়া যায় সেদিকে চিন্তা না করে, যেখানে লাইন আছে সেখানে আবার নতুন লাইন করার পরিকল্পনা চুরির ধান্দা ছাড়া আর বৈ কি..!!
Total Reply(0)
Mohamed Ali Bhuiyan ১৭ মার্চ, ২০২১, ৯:৩৯ এএম says : 0
যত বড়ো প্রকল্প ততো বেশি দুর্নীতি। দরকার নেই বুলেট ট্রেইনের।
Total Reply(0)
তাপস সরকার ১৭ মার্চ, ২০২১, ৫:৪৫ পিএম says : 0
প্রথমে সরকারকে দূরনীতি বন্ধ করতে হবে।নইলে 'বজ্র আটুনি ফস্কা গেরো' এমনটাই দেখতে হবে।
Total Reply(0)
Md Haider Ali ১৭ মার্চ, ২০২১, ৯:৩৪ পিএম says : 0
বুলেট ট্রেনের আগে খুলনা হতে ডাবল লাইন খুবই জরুরী, ইন্টারসিটি ট্রেন গুলি চললে লোকাল ট্রেন গুলি ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ে থাকে,, এতে অত্যান্ত জনভোগান্তির সৃষ্টি হয়,,
Total Reply(0)
Md Haider Ali ১৭ মার্চ, ২০২১, ৯:৩৫ পিএম says : 0
বুলেট ট্রেনের আগে খুলনা হতে ডাবল লাইন খুবই জরুরী, ইন্টারসিটি ট্রেন গুলি চললে লোকাল ট্রেন গুলি ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ে থাকে,, এতে অত্যান্ত জনভোগান্তির সৃষ্টি হয়,,
Total Reply(0)
Babu Ahmed ১৮ মার্চ, ২০২১, ৯:১৬ এএম says : 1
Good news Go ahead Bangladesh
Total Reply(0)
শাকিলুর রহমান ২২ মার্চ, ২০২১, ১২:০৫ পিএম says : 0
সহমত
Total Reply(0)
শাকিলুর রহমান ২২ মার্চ, ২০২১, ১২:০৬ পিএম says : 0
সহমত
Total Reply(0)
রেজওয়ান ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৭:৪৬ পিএম says : 0
বুলেট ট্রেন চালুর জন্য সমীক্ষা পরীক্ষা করতে এত সময় লাগলে,চালু ও রোড তৈরি করবে কখন?কাজের কোন অগ্রগতি নাই, সব মনে হচ্ছিল বুয়া। আমারা দ্রুত বুলেট ট্রেন চাই,চাই আমাদের চিন্কিআস্তানা বারৈয়ার হাট সংযোগস্থলে বুলেট ট্রেন রেল এস্টেশান।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন