বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

ঢামেক ও ঢাকা সিএমএইচ-এর মধ্যে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশের সময় : ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

আইএসপিআর : ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ঢাকা সিএমএইচ এর মধ্যে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন বোনমেরো ট্রান্সপ্ল্যানন্টেশন বিষয়ে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা সিএমএইচ-এ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এবং ঢাকা সিএমএইচ-এর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
বøাড ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়াসহ অন্যান্য বেশ কিছু জটিল রোগের সুর্নিদিষ্ট চিকিৎসা হিসাবে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন অত্যন্ত কার্যকরী পদক্ষেপ। সেনাবাহিনীর চিকিৎসার মান উন্নয়ন ও সক্ষমতার বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানিত ও সেনাপ্রধানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সম্প্রতি ঢাকা সিএমএইচ ও বোনমেরো ট্রান্সপ্ল্যানটেশন (বিএমটি) সেন্টারের কার্যক্রম শুরু করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা সিএমএইচ এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিএমটি সেন্টারের মধ্যে সহযোগিতার অংশ হিসাবে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ডিজিএমএস মেজর জেনারেল এস এম মোতাহার হোসেন, ঢাকা সিএমএইচ-এর কনসালটেন্ট সার্জন মেজর জেনারেল মুন্সী মোহা. মুজিবুর রহমান, কনসালটেন্ট ফিজিশিয়ান মেজর জেনারেল মো. আবদুল আলী মিয়া, আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. ফসিউর রহমান, আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজির কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল দেবাশীষ সাহা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিএমটি সেন্টারের প্রকল্প পরিচালক প্রফেসর এম এ খানসহ ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বাংলাদেশের সর্বজন স্বীকৃত ঐতিহ্যবাহী এবং আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম পথিকৃত। এ দেশের রক্তরোগে আক্রান্ত রোগী ও তাদের পরিবারবর্গ যখন আর্থিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ঠিক সেই সময়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অটোলগাস বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট (বিএমটি) সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে রোগীদের চিকিৎসা প্রদানের দায়িত্বভার গ্রহণ করে এবং দেশের মানুষের মনে আশার সঞ্চার করে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিএমটি সেন্টার প্রতিষ্ঠার পর থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রোগীকে এই চিকিৎসা প্রদান করেছে এবং রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যার বিচারে আরও এ ধরনের সেন্টারের প্রয়োজন রয়েছে।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন