নভেল করোনাভাইরাস। চীনের উহানে প্রথমে শনাক্ত হওয়া এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের প্রায় সব দেশ ও অঞ্চলে। এতে প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর এখানেও বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় দৈনন্দিন করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ২০২০ সালের ২৬ মার্চ হতে দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে।তারই সুবাদে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইউএনও রুহুল আমীন ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে গিয়ে সেনাবাহিনী, মডেল থানা পুলিশসহ স্থানীয় জন-প্রতিনিধিদের মাধ্যমে আমজনতার মাঝে সর্তকতার জন্য নানা ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।স্যানিটাইজার ব্যবহার করা,করোনা রোগীর ঘরে ত্রাণ পৌঁছানো,করোনা পজিটিভ রোগীর বাড়ি লকডাউনসহ প্রত্যেক ইউনিয়নে শারীরিক দূরুত্ব বজায় রেখে ভালোবাসার থলে প্রেরণে তাঁর ভূমিকা ছিল।সেই সাথে স্থানীয় মানবতার সংগঠন ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গবৃন্দরা ও মাঠে কাজ করে গেছেন।
এ দিকে উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দিন দিন কোভিড(১৯) নমুনা পরীক্ষার জন্য দৈনন্দিন রোগীর হিড়িক পড়েছে। বিআইটিআইডি,সিএমসিএইচ,সিভাসুর পরীক্ষা অনুসারে হাটহাজারীতে গত শনিবার ১০ এপ্রিল তথ্য অনুসারে এ পর্যন্ত ১৪৩২ জন করোনা রোগীর শনাক্ত হয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ১৩শত জন মারা গেছেন ১৯ জন তবে আক্রান্ত রোগীরা চট্টগ্রাম মেডিকেল আইসোলেশনে সহ হাটহাজারী হাসপাতালেও তিন জন করুনা রোগী ভর্তি আছে জানা যায়।।
এবার করোনার তৃতীয় ধাপে আবারো ছোবল মারতে শুরু করেছে পুর্বেরন্যায়ে আক্রান্তের বোজাও দিন দিন ভারী হয়ে উটেছে।
এ বিষয়ে হাটহাজারী উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডাক্তার ইমতিয়াজের। কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন সকলে সরকারের বিধিনিষদ মেনে চলতে হবে। মাস্ক পরিধান করেতে হবে। প্রয়োজনে ডাত্তারের পরামর্শ নেওয়ার জরুরী।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন