সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি টিসি রোড এলাকায় তিন ভূয়া ভ্রাম্যমান আদালত পরিচয় দিয়ে পাইকারি কসমেটিক ব্যবসায়ী আবু সাঈদ কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে। গত ২৪ইং তারিখে নারগিস আক্তার ,সাগর ও পাবেলসহ তিন চাদাঁ নিতে আসলে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে এসআই আবুল বাশার ঘটনারস্থলে এসে নার্গিস (৩৫) কে আটক করতে সক্ষম হয়।
আর বাকি দুই জন ঘটনার স্থল থেকে পালিয়ে যায়।আবু সাইদ বাদী হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় তিন জনের বিরুদ্ধে চাদাঁবাজি মামলা দায়ের করেন। গত ২৯ ই মে শনিবার দিবাগত রাত ১২ টায় মোবাইল টেকনোলজির মাধ্যমে টেক করে জুরাইন কদমতলী থানা এলাকা হতে এস আই আবুল বাশার আজাদ নেতৃত্বে সাগর (৪০) ও পাবেল(৩২) আসামীকে আটক করে ।
নারগিস আক্তার,সাগর ও পাবেল ডিএমপি ঢাকা শ্যামপুর থানার ধুলাইপাড় একই এলাকার ভাড়াটিয়া । এঘটনায় মঙ্গলবার ২৫ মে তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন আবু সাঈদ। মামলার বাদী আবু সাঈদ নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি টিসি রোড এলাকার ভাড়াটিয়া । মঙ্গলবার দুপুরে নারগিসকে আদালতে প্রেরণ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে,আসামীরা গত ১১ মে সকালে বাদীর বাড়িতে গিয়ে নকল কসমেটিক ব্যবসায়ী আখ্যায়িত করে ১ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে পুলিশ খবর দিয়ে গ্রেফতার কওে ও সকল মালামাল জব্দ করবে বলে হুমকি দেয়। তখন বাদী তাদেরকে ৮৫ হাজার টাকা দিলে তারা চলে যায়। আবার গত ২৪ মে দুপুরে বাদীর বাড়িতে এসে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে।
তখন টাকা দিতে অস্বীকার করলে একই রকম হুমকি দেয়। তাদের হট্টগোল দেখে আশপাশের লোকজন জড়ো হলে সাগর মিয়া ও পাবেল দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। কিন্তু নারগিস আক্তার পালাতে পারেননি। পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে নারগিসকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। রাত্রে নারগিস আক্তারসহ তিনজনকে আসামি করে চাদাঁবাজি মামলা করেন ।সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান বলেন,চাঁদাবাজি মামলায় সাগর ওপাবেলকে মোবাইল টেকনোলজির মাধ্যমে আটক করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন