রাজশাহী সদর হাসপাতালকে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে প্রশাসনিক অনুমোদন দেয়া হয়েছে। করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল করতে হলে সেখানে সেন্টাল অক্সিজেন, ১৫টি আইসিইউ বেড থাকবে। সদরে এখন রিপিয়ারিং কাজ শুরু হয়েছে। আরও ২ থেকে আড়ায় মাসের মধ্যে সদর হাসপাতালটি ব্যবহার করা যাবে। গতকাল রোববার প্রেসব্রিফিংয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, যখন আমাদের হাসপাতালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫০ শতাংশ রোগী ছিলো। তখন আমাদের লকডাউন দিতে হতো। এখন সব জায়গায় ছড়িয়ে গেছে। লকডাউন দিতে দেরি হয়ে গেছে। লকডাউন দিয়ে, জীবন নিয়ে চিন্তা করলে হবে না জীবিকার নিয়েও চিন্তা করতে হবে। লকডাউন চলছে আমরা আশা করছি, ফল পাব।
তিনি জানান- রামেক হাসপাতালের চার নম্বর ওয়ার্ড করোনা রোগীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উদ্বোধন করা হবে। সেখানে ৫০টি অক্সিজেনের লাইন সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া করোনা রোগীকে বাইরে থাকে মাস্ক কেনা লাগবে না। মাস্ক হাসপাতাল থেকে সরবারহ করা হবে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক জানান, হাসপাতালে গ্রামের রোগীগুলো আসছে শেষ সময়ে। তাদের মধ্যে সচেতনতা কম। করোনায় কি করতে হবে এই ধারণা তাদের নাই। তবে এখন গ্রামের মানুষও সচেতন হয়েছে। আশা করছি কমবে করোনায় আক্রান্ত। এছাড়া করোনা চিকিৎসায় হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্সসহ কর্মকর্তারা আন্তরিকভাবে কাজ করছেন। রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, আবেদন করা হয়েছিল। কজের জন্য প্রশাসনিক অনুমদন পাওয়া গেছে।
আমাদের জানিয়েছে আপনারা কাজ শুরু করেন। করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল হবে। সেখানে সেন্ট্রাল অক্সিজেন থাকবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন