স্টাফ রিপোর্টার : অর্থ আত্মসাতের মামলায় দুই উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল তাদের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
দুদক থেকে জানা যায়, মোঃ আব্দুল জলিল, সাবেক উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, করিমগঞ্জ, বর্তমানে- উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক, কিশোরগঞ্জ, পিতা মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, গ্রাম-কদমতলী, থানা-বাঞ্ছারামপুর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বর্তমানে-১২১২/এ, পূর্ব মনিপুর, মিরপুর, ঢাকা এবং কাজী হাসিবুল হাসান, সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, করিমগঞ্জ উপজেলা খাদ্য গুদাম, কিশোরগঞ্জ, বর্তমানে- উপ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, বালিয়াকান্দি, রাজবাড়ী, পিতা-কাজী গোলাম কাদের, গ্রাম-তখলপুর, পোঃ সাচিলাপুর, থানা-শ্রীপুর, জেলা-মাগুরাকে গতকাল ময়মনসিংহ নতুন বাজার মোড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। উক্ত আসামীগণের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে করিমগঞ্জ খাদ্য গুদামের উদ্বৃত্ত ১১৮৩ বস্তা খাদ্যশস্য বাজেয়াপ্ত না করে কালো বাজারে বিক্রি করে ২০,২২,৬৩৪/২৫ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ময়মনসিংহ-এর উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম ওই দুই আসামীকে গ্রেফতার করেছেন।
তৌহিদ রফিক চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ক্রাফ্ট লিমিটেড, নুরপুর, আলম নগর, রংপুর এবং মো: রফিকুল ইসলাম খন্দকার, ঠিকাদার, ঠিকানা : বাসা নং-৪৪, রোড নং- ০১, দক্ষিণ গুপ্তপাড়া, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-রংপুরকে গতকাল রংপরের ধাপ ও দক্ষিণ গুপ্তপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। আসামী (১) মো: সাইদুর রহমান, জুনিয়র অডিটর, (২) গুল ই সাবা, জুনিয়র অডিটর, জেলা হিসাবরক্ষণ অফিস, রংপুর, (৩) রফিকুল ইসলাম, ঠিকাদার ও (৪) তৌহিদ রফিক চৌধুরী, ঠিকাদার, রংপুর কর্তৃক কাস্টম অফিসের কোন বিল না থাকা সত্ত্বেও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিস, রংপুর থেকে সরকারি চেক ইস্যু করে পরস্পর যোগসাজশে সরকারি সর্বমোট ৪,২০,৫০,১৫০/- টাকা আত্মসাৎ করেন। দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, রংপুর-এর সহকারী পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গ্রেপ্তার করেছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন