স্টাফ রিপোর্টার : চুয়াডাঙ্গা জেলার দৌলতগঞ্জ প্রতœঢিবিতে এখন পুলিশি টহল চলছে। সঙ্গে রয়েছে প্রতœঢিবি রক্ষায় একদল তরুণের সজাগ দৃষ্টি। প্রতœঢিবির একাংশের মালিক হাবিবুর প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এদের বাধা উপেক্ষা করে একটানা কয়েকমাস ধরে প্রতœঢিবির পুরাকীর্তি (অতি পুরনো ভবনগুলো) ধ্বংস করতে থাকলে এ বিষয়ে দৈনিক ইনকিলাবসহ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করা হয়। শেষ পর্যন্ত প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তরের টনক নড়ে। অভিযোগ রয়েছে হাবিবুর গোপনে পানির ট্যাংকি বসানোর অজুহাতে কয়েকটি স্থানে খোঁড়াখুঁড়ি করে হঠাৎ বিত্তশালী হয়ে উঠে। খোঁড়াখুঁড়ির ছবিও বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছে।
জানা গেেছ, হাবিবুরের বসতবাড়ির স্থানে লর্ড ক্লাইভের তিনটি বড় স্বর্ণের দোকান ছিল ১৭৫৭ সালের আগে। এই তিনটি স্থানই হাবিবুর খোঁড়াখুঁড়ি করে। ইতোপূর্বে দরিদ্র হাবিবুরের ঘরে ধাতু নির্মিত সাপ ও হরিণের মাথা স্থানীয়দের মধ্যে নাকি কেউ কেউ দেখেছে। এখন সেগুলো নেই। জনমনে তাই তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
এভাবে জাতীয় সম্পদ বিনষ্টকারী ও আত্মসাৎকারী হাবিবুরের পিছনে কাদের ইন্দন রয়েছে- হাবিবুর এবং তার ইন্দনদাতাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে খোয়া যাওয়া জাতীয় সম্পদ দ্রæত উদ্ধার করা হোক। শীঘ্রই দৌলতগঞ্জ ঐতিহ্য রক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন