রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১০ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

মহানগর

দুর্বৃত্তায়নমুক্ত রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় ভাষা মতিন আলোকবর্তিকা : মোস্তফা

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৮ অক্টোবর, ২০২১, ১০:৩৮ পিএম

দেশের রাজনীতি এখন দুর্বৃত্তায়নের কবলে। দেশের ও দেশের জনগনের স্বার্থের চাইতে নিজের স্বার্থই এখন গুরুত্বপূর্ণ। জনগনের কল্যানে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচী না থাকলেও, দলের নেতাদের স্বার্থে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী দিতেও তারা কুন্ঠিত হয় না। আজ যখন দেশের রাজনীতি পথহারা তখন দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনের পথিকৃৎ ড. আবদুল মতিন আলোকবর্তিকা বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

শুক্রবার (৮ অক্টোবর) নয়াপল্টনের যাদু মিয়া মিলনায়তনে ভাষা বীর, ভাষা সৈনিক আবদুল মতিনের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ তার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশ ও জনগণের সর্বাধিক কল্যাণ এবং চূড়ান্ত অনিষ্ট করার সামর্থ্য বা ক্ষমতা রয়েছে রাজনীতি ও রাজনীতিকদের। কোনো দেশের রাজনীতি যদি হয় নীতিহীন, পচনগ্রস্থ-তবে সে দেশটির অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও সেই সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন দুর্বৃত্তায়নের কবলে। রাষ্ট্র নিজেই এখন দুর্নীতিবাজ আর লুটেরাদের মত ক্যান্সারে আক্রান্ত।

তিনি বলেন, এই মুহুর্তে মহান ভাষা আন্দোলনের অবিস্মরণীয় ও মহান রাজনীতিক ভাষা বীর আবদুল মতিনের জীবন আমাদের দুর্নীতি ও লুটেরাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুপ্রেরনা যোগায়। তিনি বলেন, ভাষা মতিনের জীবন হতে পারে অনুস্মরণীয়। ভবিষ্যতের সুন্দর সুশৃঙ্খল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আদর্শিক রাজনীতির বিকল্প নেই। এর জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক ঐক্য। যোগ্যদের নেতৃত্ব। অতীতের বীরদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে তাদের জীবনী আজকের ও আগামী প্রজন্মের নিকট পৌছে দিতে হবে।

বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া'র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান হামদুল্লাহ আল মেহেদী, এনডিপি মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, দলের ভাইস চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা, যুগ্ম মহাসচিব এহসানুল হক জসীম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য মতিয়ারা চৌধুরী মিনু, মো. আমজাদ হোসেন, মহানগর নেতা হাবিবুর রহমান, নারী নেত্রী মিতা রহমান, লি. রহমান প্রমুখ। এসময় ভাষা মতিনের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
মোহাম্মদ দলিলুর রহমান ৯ অক্টোবর, ২০২১, ৪:১২ এএম says : 0
এই অবৈধ সরকারের আন্ডার নিছে যে দলই যাবে ,আন্ডা উপরে উঠবে না,এই অবৈধ সরকারের পতন করতে হলে জরুরি ডান পন্থী দল গুলি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে,এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার করতে হবে,অন্যথায় এই দেশ কিংডমে শাসন চলতেই থাকবে,শিক্ষা বলেন মেধা বলেন জ্ঞানী বলেন গুনী বেকতিগন বলেন বিশেজ্ঞরা বলেন বুদ্ধি জীবি বলেন বিচার পতি বলেন বিচার বিশেজ্ঞরা বলেন এবং দেশের সম্মানিত বেকতি গন যেমন আইনজীবী পেশাজীবী মেজর বলেন জেনারেল বলেন কবি সাহিত্যক বলেন বিজ্ঞানী বলেন আলেম বলেন মুফতি বলেন দেশের সবাই এই জুলুম বাজ সরকারের কাছে দায় বদ্ধ,এই অবৈধ জালেম সরকার এমন এক পলিসি এবং পলিটিক্স করে ... রাষ্ট্র পতি কে দিয়ে সার্স গঠন করে থাকেন ,একেবারে সরকারি যত গুলি পশাসন আছে সাজাইয়া গোঁসাই নির্বাচন ভোট চোর গঠন করে থাকেন ,জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাই ইচ্ছা তাই এই অবৈধ সরকার করে থাকেন,সংসদীয় পদ্ধতি করা হয়েছে,জনগণ অধিকার পাওয়ার জন্য,কিন্তু এখন উল্টা হয়ে গেছে সেই সংসদীয় পদ্ধতি,সব কিছু দলীয় ভাবে হয়ে গেছে জনগণের মূল্য নেই কথা বলতে পারে না,কথা বলতে গেলেই ঘুম খুন হত্যা ধর্ষণ রিমান্ড জেল,এই জন্যই কি সংসদীয় পদ্ধতি করা হয়ে ছিল না কি,সাধীন ভাবে চলার আশায় করেছিল,এই অত্যাচার অবিচার হত্যা ঘুম খুন আর জনগণ সহ্য করা সম্ভব নয়,তাই জরুরি সমস্ত দলগুলি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে,এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নিরপক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করার জন্য আইন করে সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে,পাঁচ বসর পর পর নির্বাচন হবে,পাঁচ বছর পরে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে নিরপক্ষ সরকারের হাতে,পরবর্তী পাঁচ বসরের জন্য,নিরপক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচন দিয়ে সুস্থ নির্বাচন এর মাধ্যমে যে ক্ষমতায় আসবে তাকে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া,এবং কি সংবিধানে এইটি ও উল্লিখিত করা পয়োজন যে যে কোনো দল দুই বারের পরে ,ক্ষমতায় থাকতে পারবেনা ,অন্য দল গুলি থেকে সামনের পাঁচ বসর ক্ষমতায় থাকতে অধিকার দিতে হবে,এক দল অথবা দুই দল সারাজীবন ক্ষমতায় থাকবে তাহা হবে না ,এবং সেটা উচিত ও হবে না,জনগণ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে চেষ্টা করবেন,কিন্তু আমাদের দেশের জনগণ কে বোকা সাজাইয়া কিছু সারথপর রাজনৈতিক ক্ষমতাশালী আমলারা জনগণ কে অন্ধ করে বার বার ক্ষমতায় আসেন এবং দেশে সব কিছু লুট পাঠ করে খাইতেছে,এবং কি বিদেশ থেকে ঋনের বোঝা এনে রাষ্ট্রের উন্নয়ন দেখাইতেছেন,জনগণ কি জানে সারাজীবন জনগণ ঋনী হয়ে রয়েছে,জনগণ দেখতেছে হায় হায় মেট্রা রেল ব্রিজ সব হয়ে গেছে,উন্নয়ন হয়ে গেছে,আসলেই সব মিথ্যা ঋন নিয়ে সারা জীবনের জন্য ঋনী হয়ে এই উন্নয়ন,গরিব আরো গরিব হবে,এখনও সময় আছে দেশ কে দেশের মানুষ কে বাঁচাতে হলে এই কাজ জরুরি সমাধান করুন অন্যথায় সামনে দেশ বিক্রি করতে হবে,কি জন্য বিক্রি করতে হবে জানেন এই দরনের আইনের সংসদীয় দলীয় আমলাতান্ত্রিক নোংরা পদ্ধতি যদি থেকেই যায়,এই দেশ সামনে প্রজাতেন্ত্রর বদলে রাজতন্ত্র হবে ,এবং হতে চলেছে,সাবধান জনগণ দুশমন থেকে দেশ রক্ষা করুন।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন