শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

প্রধানমন্ত্রীকেও গুণী পাখিদের ঘাড় মটকাতে হবে

ভাষ্যকার | প্রকাশের সময় : ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:০৩ এএম

অর্ধেক পৃথিবীর বাদশাহ মুসলিম জাহানের খলিফা হারুন রশিদ খবর পেলেন তার সাম্রাজ্যে এমন এক গুণী পাখি আছে যে সাথে থাকলে শিকারী তুলনামূলক দশগুণ পাখি শিকার করতে পারে। পাখিটি ছেড়ে দিলে সে মাঠে গিয়ে অসাধারণ মিষ্টি সুরে নিজের স্বজাতি পাখিদের ডাক দেয়। তার আনন্দ আহবান পাখিরা ছুটে এসে পাখির মালিকের পাতা ফাঁদে আটকা পড়ে। গুণী পাখির আনন্দ আহবান মুক্ত পাখিদের জন্য হয়ে দাঁড়ায় বন্দিত্বের বেদনা আর মৃত্যুর করুণ বিষাণ। পাখির মালিককে খবর দিলেন হারুন রশিদ। বললেন, তোমার এ গুণী পাখিটির দাম কত? মালিক বলল, দশ সহস্র স্বর্ণমুদ্রা। খলিফা হারুন তখন দশ হাজার দিনার দিয়েই পাখিটি কিনলেন।

মালিক তো দারুন খুশি। স্বয়ং বাদশাহ নামদার এখন তার পাখিটির ভক্ত। তিনি নিজে এখন এ গুণী পাখিটি সাথে করে শিকারে যাবেন। সে নিজেও এখন বাগদাদের বড় একজন পয়সাওয়ালা হয়ে গেছে। সে খলিফা হারুন রশিদকে পাখিটির গুণপনা বুঝিয়ে বলতে লাগলো। বুঝাতে লাগলো, কী করে তাকে দিয়ে শত শত পাখি শিকার করা যায়। বাদশাহ এবং তার সভাসদেরা খুবই আনন্দিত।

এমন সময় বাদশাহ হারুন রশিদ বললেন, দাও হে শিকারী, তোমার গুণী পাখিটি আমার হাতে দাও। আনন্দে উৎফুল্ল ও ভক্তিতে গদগদ হয়ে লোকটি তার পাখিটি তুলে দিলো বাদশাহর হাতে। সভাসদেরা খুশিতে হর্ষধ্বনি করে উঠলেন। হঠাৎ সবাইকে চমকে দিয়ে মহান বাদশাহ হারুন রশিদ পাখিটির ঘাড় মটকে দেন। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই সদ্য কেনা গুণী পাখিটিকে হত্যা করেন। ছটফট করে পাখিটি নিথর হয়ে যায় বাগদাদের খলিফার রাজ গালিচায়।

শাহী দরবার নিস্তব্ধ। শিকারী হতবাক। সভাসদেরা ভয়ে কম্পমান। কেউ কিচ্ছু বলার সাহস পাচ্ছে না। বাদশাহ হারুন রশিদ তখন নিজেই বললেন, দশ সহস্র মুদ্রায় কিনে আমি এই গুণী পাখিটিকে কেন মেরে ফেললাম জানো? কারন সে তার স্বজাতির সাথে গাদ্দারি করে চলেছে। গুণকে অপব্যবহার করে সে অন্য পাখিদের জীবন নাশে তার মালিককে সাহায্য করছে। এমন গুণী পাখিদের ঘাড় মটকে দেওয়াই তাদের সঠিক পুরস্কার। স্বজাতির গাদ্দার যত গুণীই হোক তার ভূমিকার আর কোনো মূল্য থাকে না। সবাইকে শিক্ষা দেওয়ার জন্যই আমি দশ হাজার স্বর্ণমুদ্রায় কিনে এ পাখিটিকে হত্যা করলাম। সত্যিই এ ঘটনা যুগ যুগ ধরে মানবজাতির জন্য শিক্ষা হয়েই রয়ে গেছে।

জামালপুর থেকে সত্তরোর্ধ একজন বুজুর্গ ফোন করে ঢাকার এক বড় শায়েখকে বলেন, আমার বড় ভাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সময়ে গভর্নর। যে গভর্নর পদ্ধতি চালু হওয়ার আগে আগেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। আমাদের পৈত্রিক বাড়ির যে ঘরে যে বিছানায় বঙ্গবন্ধু এসে বসে খাবার খেয়েছিলেন সেটি এখনো আমরা যতœ করে রেখে দিয়েছি। যদিও আমরা এখন বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করি, কিন্তু মূল বাড়িটি ঠিকই রেখেছি।

এবারকার দুর্গা পূজার মন্ডপে প্রদত্ত এক নেতার ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য শুনে আমার পারিবারও ঘরে বসে থাকতে পারেনি। সাধারণ মানুষের সাথে নামাজি মুসল্লিদের নিয়ে আমার লোকজন এবং বার্ধক্যে আমি নিজেও মিছিলে গিয়েছি। জামালপুরের কলঙ্ক এই বেয়াদব নেতার মুখে দু’টো জুতার বাড়ি মারতে পারলে মরেও শান্তি পেতাম। তাকে জনগণ অবাঞ্ছিত ষোষণা করেছে।

এই বেয়াদব সনাতন সম্প্রদায়ের মন্ডপে গিয়ে দুর্গাপূজাকে আবহমান বাংলার সব ধর্মের মানুষের উৎসব বলে, সবাইকে তার মত পূজায় অংশ নিতে বলার পাশাপাশি এ কথাও বলেছে যে, যারা মুসলমানদের পূজায় অংশগ্রহণের বিরুদ্ধে ফতওয়া দেয়, সেসব আলেমের দাঁড়ি টুপি শেভ করে দেবে। এ বেয়াদব কত বড় সাম্প্রদায়িক। কত বড় মুসলিম বিদ্বেষী। সে তো একজন হিন্দু হওয়ারও যোগ্য নয়। একজন প্রকৃত হিন্দুও এ ভাবে ইসলাম ও মুসলমানকে হেয় করতে পারে না।

যার কথা এই আদি আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের মুরব্বী বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি খুব আলোচিত। ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন তার এক বক্তৃতায় এ ধরণের উগ্র সাম্প্রদায়িক ও ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে এমন মনোভাব পোষণ ব্যক্তিদের ইসলাম ত্যাগ করে চলে যাওয়ার সুযোগের কথা বলেছেন। যে কোনো ব্যক্তির তার পছন্দের ধর্ম ও সংস্কৃতি গ্রহণের সুযোগ রয়েছে কিন্তু অন্য ধর্মের বিধান ও ফতওয়াকে আঘাত করে টুপি দাঁড়ির বিরুদ্ধে উগ্রতা প্রদর্শন, সন্ত্রাসী উচ্চারণ ও সমাজে জঙ্গিবাদী ভাবধারা তৈরির অধিকার নেই।

বিশেষ করে নিজেকে মুসলিম পরিচয় দিয়ে অপর সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে স্বধর্মকে খাটো করার এবং আলেম উলামাদের দাঁড়ি শেভ করার হুমকি কোনো দায়িত্বশীল ও কান্ডজ্ঞানসম্পন্ন মানুষ দিতে পারে না। আওয়ামী ঘরনা, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি, সরকার ও বিরোধী দল নির্বিশেষে দেশের বিবেকবান মানুষ এতে ক্রুদ্ধ ক্ষুব্ধ ও সীমাহীন মর্মাহত। এ ধরণের স্বধর্ম বিরোধী অর্বাচীন দেশ জাতি ও সরকারের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ। এরা করতে পারে না এমন কোনো কাজ নেই।

বঙ্গবন্ধু, তার পরিবারেরর শাহাদাতবরণকারী সদস্যবর্গ, প্রধানমন্ত্রী ও দলের প্রতি এদের আনুগত্য এবং ভালোবাসার ব্যাপারেও শতভাগ সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। কেননা, যে তার নিজ আল্লাহর সাথে শিরক করাকে কিছুই মনে করে না, নিজ ধর্মের বিধানকে বৃদ্ধাঙুলি দেখায়, স্বধর্মের ইমাম আলেম উলামার বর্ণিত বিধানকে অবজ্ঞা করে তাদের দাঁড়ি টুপি নামিয়ে ফেলার প্রকাশ্য হুমকি দেয়, তার মতো চরিত্রের নেতাকর্মীদের কুম্ভিরাশ্রæকে কিছুতেই বিশ্বাস করা যায় না। মায়াকান্না, নাটক, অভিনয়, চাটুকারিতা, সবচেয়ে বেশি জানতেন খন্দকার মোশতাক, আর কিছু নিষ্ক্রিয় গুরুত্বপূর্ণ মানুষ, প্রধানমন্ত্রী যাদেরকে ভালো করে চেনেন এবং তাদের পেছনের কুশীলবরা।

জোর গলায় শ্লোগান আর ‘হেন করেঙ্গা তেন করেঙ্গা’ ওয়ালারাই দুঃসময়ে সবার আগে সটকে পড়ে। প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন, এতো নেতা কর্মী। এতো প্রাণোৎসর্গকারী। ১৫ আগষ্ট তারা কোথায় ছিলেন। জাতির পিতার লাশ ঘণ্টার পর ঘণ্টা সিঁড়িতে পড়ে রইল। কোনো নেতাকর্মীই কেন রাস্তায় নেমে এলো না সেদিন।

কেউ এগিয়ে না এলেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সেদিন টুঙ্গিপাড়ায় এই দাঁড়ি টুপিওয়ালা কিছু মানুষই, একজন হাফেজ ও কয়েকজন আলেম সাহেবই দুঃখ শোক ও ভীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বঙ্গবন্ধুর দাফন কাফন ও জানাযা সম্পন্ন করে তাকে পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় মর্যাদায় কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক সমাহিত করেছিলেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (22)
Sayful Islam Rayhan ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:০২ এএম says : 0
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনী করেছে। তাতেও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সমুন্নত আছে। তাই কটূক্তি করে ওই প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী লীগের দলীয় শৃঙ্খলাও ভঙ্গ করেছেন। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমা চাইতে হবে। তা না হলে দেশের মানুষ একদিন এর বিচার করবে। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম পরিবর্তন করার সাহস এবং ক্ষমতা কারও নেই।
Total Reply(0)
Kazal Mia ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:০৫ এএম says : 0
মুসলিম হয়ে মুসলিম ধর্মকে অবমাননা করে ওকে বহিষ্কার করা হোক
Total Reply(0)
Mohammad Rashel ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:০৫ এএম says : 0
খুব ভাল লাগলো কথা গুলো।
Total Reply(0)
Salay Jungy ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:০৫ এএম says : 0
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ছিল আছে থাকবে ইনশাআল্লাহ,
Total Reply(0)
Abdul Ahad ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:১৫ এএম says : 0
মাত্র কয়েকজন আলেমকে জেলহাজতে রেখে ওরা মনে করেছে বাংলাদেশের সমস্ত তৌহিদি জনতাকে স্তব্ধ করে রেখেছে, কিন্তু না যদি এখনও ইসলামের উপর আঘাত আসে ধর্মকে নিয়ে কটুক্তি করে বাংলাদেদে তৌহিদী জনতা প্রতিবাদ চালিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Z Kabir Ahmed ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম হয় না, ধর্ম মানুষের জন্য, রাষ্ট্র কখনও ধর্মনিরপেক্ষ হয় না, রাষ্ট্র ধর্ম পালনের জন্য সবাই কে সমান অধিকার দেয়। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম রাষ্ট্র। এই সত্য প্রতিষ্ঠিত। কোনো রাষ্ট্র বিজ্ঞানী অথবা রাজনীতিবিদ যুক্তি দিয়ে খন্ডন করুন।
Total Reply(0)
Shakir Ahmed Shuvro ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
He is the worst member of ministry have i ever seen
Total Reply(0)
Talha Mahmud ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:১৮ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ ধর্মপ্রাণ তৌহিদি জনতাকে মুরাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার আহবান করছি।
Total Reply(0)
Engr Zakir Hossain ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:২০ এএম says : 0
মুরাদকে লতিফ সিদ্দিকীর মত দল থেকে বের করে দেওয়া হোক! এরকম ফেরাউন মার্কা লোকের জন্য দেশ, জাতি, দল আজ পদ দলিত।।।।
Total Reply(0)
মুক্তিকামী জনতা ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১:২১ এএম says : 0
অসাধারণ একটা উদাহরণ। অত্যন্ত ভদ্র ভাষায় কঠিণ সমালোচনা করা হয়েছে। আশা করি মাছ ভালো হবে।
Total Reply(0)
মোহাম্মদ দলিলুর রহমান ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৩:২৮ এএম says : 0
সে বলেছিল তাকে ইজ্জত করে কথা বলার জন্য,আপনারা সেই ভাবেই তাকে ইজ্জত দিয়েছেন,এখন সে মারা গেলে কি করবেন,পোড়া দিলে ভালো হবে,না কি মাটি দিতে হবে,যদি পোড়া দিয়ে থাকেন,ইসলামের কিছুর দরকার নেই,আর যদি মিটি দিতে চান,তবে কি ভাবে মাটি দিবেন,কি বলে তাকে কবরে নামাইবেন,কবর দিতে কবরে নামাইতে তো এই দোয়া অবশ্যই বলতে হবে,বিছমিললাহে আলা মিননাতুর রাসুল আল্লা,এখন কথা হলো এই লোকটি রাসুল (সাঃ)এর বিরোধিতা করেছেন যে জায়গায়,রাসুলের নামে কি করে দাফন করবেন,রাসুলের কি এমন পয়োজন এই পাপির ভার রাসুলের গাড়ে নিবার,আপনারা বলেন সে কি যোগ্য হবে,তাহার কি অধিকার আছে রাসুলের নামে কবরে শুইবার,।
Total Reply(0)
Mohamad Allauddin ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৬:৫৭ এএম says : 0
সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন যা বলেছেন সত্যি কথায় বলেছেন তিনি মুসলিম পরিচয় দিয়েছে।
Total Reply(0)
Tajul Islam Tareq ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৬:৫৯ এএম says : 0
ধন্যবাদ লেখককে। আসলে বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে গর্বিত হওয়ার বিপরীতে আমাদের কে হতে হয় ঘৃণিত। কারণ সেখানে গর্বিত হওয়ার মত কিছুই থাকে না। যে দেশে ধর্ম কে নিয়ে পুতুল খেলার মত রাজনিতি চলছে। কারো ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত হলে তার প্রতি রাজনৈতিক ইস্যু টেনে তাকে দলীয়ভাবে হেনস্থা করা হয়। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ এবং কুকুর উভয়ের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। উভয় বিবেক বিবর্জিত।
Total Reply(0)
Mohammad Joynal ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৭:০০ এএম says : 0
ওনার মন্ত্রিত্ব দিয়েছেন কে উনিত আওয়ামী লীগকে নষ্ট করার জন্যই বক্তব্যটি দিয়েছে
Total Reply(0)
মোঃ নাজমুল ইসলাম ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৭:০১ এএম says : 0
প্রতিমন্ত্রীকে ঘৃণা দেওয়ার জন্য দারুণ একটা উদাহরণ দিয়েছেন আর কিছু লাগে না। লজ্জা থাকলে উনি নিজেই সরে যেতেন।
Total Reply(0)
তানিম আশরাফ ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৭:০৩ এএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন, আপনি এসব চাটুকারদের মন্ত্রী বানাবেন না। তারা আপনার অর্জন করা সুনামের ক্ষতি ছাড়া কোনো উপকার করে না। এরা সুযোগ সন্ধানী, অযোগ্য। চামচামি করে পদ পদবি ধরে রাখতে চায়।
Total Reply(0)
হাদী উজ্জামান ২২ অক্টোবর, ২০২১, ৭:০৪ এএম says : 0
আসাধারণ উদাহরণ। তবে আমার তো মনে হয় এই মন্ত্রীর কোনো গুণই নাই চাটুকারিতা ছাড়া। এরকম গুণি পাখির ঘাড় সকাল বিকাল মটকানো উচিত।
Total Reply(0)
আরমান ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:০৯ পিএম says : 0
যারা সরকার ও দলকে বিতর্কিত করছে তাদের ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক থাকতে হবে
Total Reply(0)
হুমায়ূন কবির ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:০৯ পিএম says : 0
এই ধরনের কিছু লোক অতি ভক্তি দেখাতে গিয়ে সরকারকে সব সময় বিপদে ফেলে দেয়
Total Reply(0)
ইলিয়াস ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:১১ পিএম says : 0
আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি খুব সতর্কতার সাথে নিয়ন্ত্রন করবেন।
Total Reply(0)
মমতাজ আহমেদ ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:১২ পিএম says : 0
কিছু লোক উল্টাপাল্টা কথা বলে নিজেদেরকে আলোচনায় রাখতে চায়, এরা দল কিংবা সরকারের জন্য সব সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়
Total Reply(0)
রকিবুল ইসলাম ২২ অক্টোবর, ২০২১, ১২:১৬ পিএম says : 0
ওই মন্ত্রী সাহেবের একটা কথা মনে রাখা উচিত যে, সংসদেও তার এই কথা বিরোধীতা করা লোক আছে, আর যদি না-ও থাকে তাহলে দেশের ৯৫ ভাগ লোক এর বিরোধী
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন