শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

পরিবর্তনের ইঙ্গিত

আওয়ামী লীগের ২০তম কাউন্সিল আজ

প্রকাশের সময় : ২২ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৩৩ পিএম, ২১ অক্টোবর, ২০১৬

তারেক সালমান : পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে আজ শনিবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন। সম্মেলনের তোড়জোড় শুরুর পর থেকেই শোনা যাচ্ছিল শীর্ষ নেতৃত্ব পরিবর্তন আসছে না। তবে প্রস্তুতির চূড়ান্ত পর্বে এসে হঠাৎ করেই দলটির শীর্ষ নেতৃত্বে পরিবর্তনের ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে দলের সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান কমিটির সভাপতিম-লীর সদস্য ওবায়দুল কাদেরের নাম বেশ আলোচিত হচ্ছে। অনেক বিশ্বস্ত সূত্র দলের নতুন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হচ্ছেন এমনটাও প্রায় নিশ্চিত করেছেন। সূত্রের দাবী দলের সভাপতি শেখ হাসিনা নিজেই তাকে (ওবায়দুল কাদের) ডেকে দলের পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। এ ছাড়া এবারের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ও দলের মূল নেতৃত্বে আসছেন এমন আলোচনাও সর্বত্র শোনা যাচ্ছে। দলের প্রেসিডিয়ামসহ অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদেও আসছে নতুন নেতৃত্ব। সম্মেলনের মাধ্যমে নারী নেতৃত্বও আসছেন দলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে। দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কয়েকটি বক্তব্যে নতুন নেতৃত্বের আভাস দেয়ার পরই এ নিয়ে সর্বত্রই আলোচনা শুরু হয়েছে। আর নেতৃত্বের পরিবর্তনের ইঙ্গিতে নেতাকর্মীদের মধ্যেও নতুন করে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কোন পদে কে আসছেন, কোন কোন পদে রদবদল হচ্ছে এ নিয়ে কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চলছে ব্যাপক জল্পনা কল্পনা।
নজীরবিহীন নিরাপত্তা, সাজসজ্জা আর উৎসবের আমেজে আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হচ্ছে দেশের প্রাচীন দল আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলন। সম্মেলন উপলক্ষে দলটির সব জেলা কার্যালয়ও সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। সম্মেলনে অংশ নিতে ইতোমধ্যেই ঢাকার বাইরে থেকে রাজধানীতে এসে পৌঁছেছেন দলের কাউন্সিলর ও ডেলিগেটরা। গতকাল শুক্রবার নেতাকর্মীরা দিনভর ঘুরে-ফিরে দেখেছেন সম্মেলন ভেন্যু সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সকাল থেকেই হাজারও নেতাকর্মী ভিড় করেছেন ধানমন্ডি ৩ এ দলীয় সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে। অনেকে দলধরে দেখে এসেছেন ধানমন্ডি ৩২ এলাকার বঙ্গবন্ধু জাদুঘর। এর পাশাপাশি ২৩ বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এলাকায় হাজারও নেতাকর্মী জড়ো হয়েছেন।
এসব হাজারও নেতাকর্মীর চোখে-মুখে খুশির ঝিলিক দেখা গেছে। তারা দলের এবারের জাঁকালো সাজসজ্জা দেখে রীতিমত মুগ্ধ। কাউন্সিলে এত চোখ ধাঁধানো ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন দেখে তারা উল্লসিত। তবে নেতাকর্মীদের এত উচ্ছ্বাস ছাপিয়ে তাদের কাছে মূল আলোচনার বিষয় কাউন্সিল পরবর্তী নতুন কমিটিতে কোন নেতা কোন পদ পাবেন, তা নিয়ে।
গত দু’দিন ধরে দলের পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বর্তমান কমিটির সভাপতিম-লীর অন্যতম সদস্য, সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নাম নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক আলোচনার বিষয়। গতকাল শুক্রবার দুপুরের দিকে দলীয় সভাপতির ধানমন্ডির কার্যালয়ে আসেন কাদের। আগে থেকেই সেখানে কয়েক হাজার নেতাকর্মীর ভিড় লেগেই ছিল। কাদের কার্যালয়ে প্রবেশের সময় তার সঙ্গে আসেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদরুদ্দিন আহমদ কামরানসহ অন্যান্য নেতারা। ওবায়দুল কাদেরের দেখা পেয়েই নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক পুলকভাব লক্ষ্য করা যায়। অনেক নেতাকে যেকোনোভাবে ওবায়দুল কাদেরের পাশে থাকার চেষ্টা করতেও দেখা যায়। তাকে কার্যালয়ের ভেতরে রেখে কিছুক্ষণ পরই সেখান থেকে বের হয়ে যান হানিফ। এরপর কাদের সভাপতির কার্যালয়ে বেশ ব্যস্ত সময় কাটান।
এরআগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলন স্থল পরিদর্শনের সময় আওয়ামী লীগের ২০ তম সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক কে হচ্ছেন সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আকাশে চাঁদ উঠলে সবাই দেখবে। তিনি বলেন, আমরা কেউ কোনো পদের জন্য প্রার্থী নই। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা যাকে দায়িত্ব পালনের জন্য যে পদ দেবেন আমরা তাই পালন করব।
এদিকে, হঠাৎ নাটকীয়ভাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবর্তনের খবর ছড়িয়ে পড়ায় নেতাকর্মীরা উল্লসিত হয়ে উঠেছেন। আসন্ন কাউন্সিলে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নতুন রানিংমেট হিসেবে সাধারণ সম্পাদকের পদ পাচ্ছেন ওবায়দুল কাদের বলে গুঞ্জন শুরু হয়। এরপরই নেতাকর্মীদের অনেকের মধ্যে উল্লাস দেখা যায়।
জানা যায়, এবারের কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে আগামী দিনের রাজনীতি ও নির্বাচন মোকাবিলায় নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে কমিটি উপহার দিতে চান শেখ হাসিনা। বুধবার রাতে ওবায়দুল কাদেরকে শেখ হাসিনা সাধারণ সম্পাদক করার সবুজ সংকেত দেন। তিনি গণভবনে ওবায়দুল কাদেরকে বলেন, ‘বিগত সম্মেলনে তোমাকে সাধারণ সম্পাদক করতে পারিনি। এবার তোমাকে দেয়া কথা রাখবো।’ এই খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে আনন্দের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে।
নতুন সাধারণ সম্পাদক নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মন্তব্য, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলের নেতাকর্মীদের কাছে সম্মানিত হলেও দলীয় কার্যালয়ে নিয়মিত ছিলেন না তিনি। সংগঠনকে পর্যাপ্ত সময় ও কর্মীদর্শনে ছিলেন নিষ্ক্রিয়। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হলে নেতকর্মীরা যখন তখন তাদের অভাব, অভিযোগ, সাংগঠনিক সমস্যা নিয়ে কথা বলতে পারবেন বলে এই সংবাদে খুশি হয়েছেন।
এদিকে, আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার আবাসিক হোটেলগুলোতে ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই অবস্থা। ১১ টি দেশের ৫৫ জন বিদেশি অতিথিও সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘিরে এই কাউন্সিলকে নির্বিঘœ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রশাসনও নিয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং মঞ্চ ও সাজসজ্জা উপকমিটির আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, মঞ্চ, প্যান্ডেল সবকিছুর কাজ শেষ। তিনি বলেন, কাউন্সিলরদের কমিটি নিয়ে আগ্রহ বেশি থাকবে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কাউন্সিলররা ঢাকায় এসেছেন। তাই তাদের মধ্যে নানা আলোচনা থাকাটাই স্বাভাবিক।
গত বুধবার গঠনতন্ত্র প্রণয়ন-বিষয়ক উপ-কমিটি সংশোধিত গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করেছে। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে কার্যনির্বাহী সংসদের আকার ৭৩ থেকে ৮১ সদস্যবিশিষ্ট করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে সভাপতিম-লীতে চারজন, একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক এবং দুজন সদস্য বাড়ানোর সুপারিশ চূড়ান্ত করে কার্যনির্বাহী সংসদ। ফলে আওয়ামী লীগে নতুন করে আটটি পদ সৃষ্টি হয়েছে। সভাপতিম-লীর দুটি পদ এখন ফাঁকা। তা ছাড়া বর্তমান কমিটির কিছু সদস্য বাদ যেতে পারেন বলেও আলোচনা আছে। তাই এবারের কাউন্সিলের পর কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন মুখের সংখ্যা বাড়বে। দলে আলোচনা চলছে নতুন পদে কারা আসছেন।
আওয়ামী লীগের সম্মেলনে এবারের শ্লোগান হচ্ছে, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলেছি দুর্বার, এখন সময় বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার’। আজ সম্মেলনের প্রথম দিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সকাল ১০টায় বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে দলের ২০তম সম্মেলন উদ্বোধন করবেন শেখ হাসিনা। এরপর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ, শোকপ্রস্তাব, আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে অভ্যর্থনা উপকমিটির আহ্বায়কের ভাষণ, সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন পেশ, অতিথিদের ভাষণ এবং সর্বশেষ সভাপতির বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রথম দিনের কর্মসূচি শেষ হবে। এই দিন কাউন্সিলর, অতিথি এবং নেতাকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন। এরপর আগামীকাল রবিবার সকাল ১০টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বসবে দলটির কাউন্সিল অধিবেশন। এ অধিবেশনটি হবে রুদ্ধদ্বার। এখানেই ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্রের সংযোজন-বিয়োজন হবে। দলের তৃণমূলের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলবেন জেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা। এই অধিবেশনেই নির্বাচিত হওয়ার কথা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। সেখানে গণমাধ্যমের প্রবেশাধিকার থাকবে না।
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্থাপন করা হয়েছে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকার আদলে দৃষ্টিনন্দন বিরাট মঞ্চ। সাজানো হয়েছে চারপাশ তথা পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ আশপাশের এলাকা। আলোকসজ্জার পাশাপাশি গাছগুলোতে করা হয়েছে সাদা-লাল রং। মঞ্চে যাওয়ার রাস্তাগুলোয় আলোকসজ্জার পাশাপাশি সম্মেলনের পোস্টার-ব্যানার দিয়ে আচ্ছাদিত করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের জেলা-উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক ও স্থাপনা আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। নির্মাণ করা হয়েছে অসংখ্য তোরণ। একইভাবে আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, দলীয় সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবন এবং প্রধানমন্ত্রীর সরকারি কার্যালয়সহ রাজধানীর অসংখ্য সড়কে সাজানো ও আলোকসজ্জা করা হয়েছে। মঞ্চের দুপাশে রাখা হয়েছে দলীয় সাবেক নেতাদের প্রতিকৃতি। ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্মেলনস্থলে উপস্থাপন করা হবে আওয়ামী লীগের ইতিহাস, ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নের চিত্র। মঞ্চের সামনে ২০ হাজার অতিথির বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এবারের সম্মেলনে ৫০ হাজার মানুষের খাবার নিশ্চিত করা হয়েছে। দলের সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত খাদ্য উপ-কমিটির আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া জানান, সম্মেলনে বিদেশী অতিথি, রাজনৈতিক কর্মী ও অন্যান্য অতিথিসহ ৫০ হাজার লোকের খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর-দক্ষিণ বিভাগের দুটি বুথ থাকবে। এছাড়াও প্রতিটি বিভাগের জন্য আলাদা আলাদা খাদ্য সরবরাহ করা হবে। বিদেশি প্রতিনিধি ও অন্যান্য অতিথিসহ সম্মেলনে মোট ১৫ টি বুথ থাকবে। প্রতিটি বুথে ২০ জন ফোর্স, ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবক ও দুজন করে কেন্দ্রীয় নেতা থাকবেন।
আপ্যায়ন উপকমিটির সদস্যসচিব ও খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, সম্মেলনে প্রথম দিন দুপুরে মোরগ-পোলাও দিয়ে আপ্যায়ন করা হবে আগত নেতাকর্মীদের। ওই দিন রাতে থাকছে ভাতের সঙ্গে খাসির রেজালা। আর পরদিন দুপুরের খাবারের তালিকায় রাখা হয়েছে পোলাও ও মুরগির মাংস। প্রতি বেলা খাবারের সঙ্গে থাকবে বোতলজাত পানি, কোমল পানীয়, ফিরনি, পান, টিস্যু পেপার ইত্যাদি। এর বাইরে চা ও কফির কর্নার থাকছে।
রাজধানীর প্রবেশপথগুলোতে তৈরি করা হয়েছে অভ্যর্থনা গেট। সেখানে অপেক্ষারত স্বেচ্ছাসেবকেরা আগতদের ফুল দিয়ে বরণ করবেন। ঢাকার স্থানীয় এমপিরা এই দায়িত্ব পালন করবেন। সম্মেলন কেন্দ্রে হেলথ ক্যাম্প গড়ে তোলার পাশাপাশি রাজধানীর বাসস্ট্যান্ড ও ট্রেন স্টেশনগুলোতে থাকছে হেলথ ক্যাম্প। প্রতিটি ক্যাম্পে চিকিৎসকের পাশাপাশি প্রাথমিক চিকিৎসা ও সব ধরনের ওষুধ সরবরাহের ব্যবস্থা থাকবে। সম্মেলনস্থলে থাকবে একাধিক অ্যাম্বুলেন্স।
উদ্বোধনী অধিবেশন এবং প্রথম দিন সন্ধ্যায় থাকছে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। থিম সং গাওয়ানো হবে শিল্পী বাপ্পা মজুমদারকে দিয়ে। এ ছাড়া থাকবে জাতীয় সংগীত, দেশাত্মবোধক গান, নাচ, কবিতা আবৃত্তি, বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নিজ নিজ সংস্কৃতির গান ও নাচ।
সম্মেলন নির্বিঘœ করার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে নিñিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা। এ ছাড়া উদ্যানের চারপাশের রাস্তা, নগরের সব কটি প্রবেশপথ এবং অন্যান্য স্থানেও নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
রফিক ২২ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:২৩ এএম says : 0
দেখা যাক কী হয়
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন