সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

তরিক্বতমুখী যুবকেরাই সমাজের সুখ, শান্তি ও কল্যাণের উৎস -অধ্যক্ষ ছৈয়্যদ মুনির উল্লাহ্

প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : আল্লামা অধ্যক্ষ ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদী মাদ্দাজিল্লুহুল আলী বলেছেন, বর্তমান যুবসমাজ নৈতিক অবক্ষয়ের এ দুঃসময়ে কাগতিয়া দরবারে এসে গাউছুল আজমের অনুসৃত তরিক্বতের দীক্ষায় একদিকে যেমন অগণিত যুবকের ব্যক্তি চরিত্রের উন্নয়ন, সৎ চিন্তা-চেতনা ও মানবিকতার বিকাশ ঘটছে, অপরদিকে এরই প্রভাবে আজ চিন্তামুক্ত হচ্ছে তাদের মা-বাবা, শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছে তাদের পরিবার তথা পুরো সমাজে। তরিক্বতমুখী যুবকেরাই হচ্ছে সমাজের সুখ, শান্তি ও কল্যাণের উৎস।
তিনি গতকাল ১২ ফেব্রæয়ারি শুক্রবার চট্টগ্রামের রাউজান নোয়াপাড়া ভারতশ^রী প্লাজা চত্বরে পবিত্র জশ্নে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) ও ফাতেহায়ে এয়াজদাহুম উপলক্ষে মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ রাউজান-রাঙ্গুনিয়া-হাটহাজারী (দক্ষিণ) সমন্বয় পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এশায়াত মাহফিলে উপস্থিত হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমানের উদ্দেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন। তিনি আরও বলেন, যুবকেরা যেমন একটি সুখী ও স্থিতিশীল আদর্শ সমাজ গড়তে পারে, তেমনি বিপথগামী হলে তারাই আবার পরিবার থেকে শুরু করে সমাজের সকল সুখ, শান্তি ও কল্যাণের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। তাই সমাজের প্রবীণদের খেয়াল রাখতে হবে যেন নতুন প্রজন্মরা বিপথে না যায়। এ জন্য মা-বাবাদের যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি সমাজে বসবাসরত অন্যদেরও সচেতন হতে হবে। যুবকদের তরিক্বতমুখী করতে পারলে তারা অবশ্যই ইসলামের সত্য ও সুন্দরের পথে চালিত হবে। মাহফিলে স্থানীয় বহু গণ্যমান্য ব্যক্তি, আলেম, ছাত্র, শিক্ষক ও ব্যবসায়ী ছাড়াও সর্বস্তরের হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবুল মনছুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এশায়াত মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মুনিরীয়া তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ ওলামা পরিষদের সচিব আল্লামা মুফতি ইব্রাহিম হান্ফী, কাগতিয়া এশাতুল উলুম কামিল এম. এ. মাদরাসার উপাধ্যক্ষ আল্লামা মুহাম্মদ বদিউল আলম আহমদী, মুহাদ্দিস আল্লামা মুহাম্মদ আশেকুর রহমমান, মুনিরীয়া তবলীগ কমিটি ওলামা পরিষদের সহ-এশায়াত সম্পাদক আল্লামা মুহাম্মদ এমদাদুল হক মুনিরী, মাওলানা সেকান্দর আলী প্রমুখ।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন