ঈদযাত্রায় মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ফেরি ঘাটে বাড়ছে মানুষ, অথচ বাড়ানো হয়নি ফেরি। বরং, গত বছরের তুলনায় এ সংখ্যা অর্ধেকেরও কম। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন এ রুটে নদী পারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীরা।
ঈদের সময় যতই কাছাকাছি হচ্ছে, ততই যেন আরও দীর্ঘ হচ্ছে যানবাহনের সারি। এদিকে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরির অপেক্ষায় থেকে যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিচ্ছেন, নদী পার হচ্ছেন স্পিডবোটে অথবা লঞ্চে। এতে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকাও।
আজ বুধবার ভোর থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে দেখা গেছে, ছয় শতাধিক যানবাহন নদী পারাপারের অপেক্ষায় আছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ হতে দেখা গেছে যানবাহনের সারি।
জানা গেছে, শিমুলিয়া ঘাটে মাত্র আটটি ফেরি চলাচল করছে। এর মধ্যে বাংলাবাজার রুটে পাঁচটি এবং মাঝিরকান্দা রুটে তিনটি ফেরি চলছে।
যাত্রীদের অভিযোগ, ফেরি সংকটে তাঁদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। ফেরি বেশি থাকলে ঘাটে এসে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হতো না।
জানা গেছে, এ রুটে গত বছর ১৭-১৮টি ফেরি চলাচল করত। এর মধ্যে ছিল রো রো ফেরিও। সে হিসাবে অর্ধেকে নেমে এসেছে ফেরির সংখ্যা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন