সারাদেশে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ত্যাগের মহিমায় উদযাপিত হয়েছে মুসলিমদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ লাভের আশায় ঈদের জামাত শেষে সামর্থ্য অনুয়ায়ী পশু কোরবানি করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত:
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বারো আউলিয়ার পূণ্যভূমি চট্টগ্রামে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে। ঈদের জামাতে মুসল্লির ঢল নামে। জামাতে ধনী, গরীব নির্বিশেষে এক কাতারে শামীল হয়ে নগরবাসী বিশেষ মোনাজাতে শরিক হোন। জামাজ শেষে মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করেন। নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে ঈদ জামাতে ইমামতি করেন জমিয়তুল ফালাহর খতিব আল্লামা সৈয়দ আবু তালেব মোহাম্মদ আলাউদ্দীন আল কাদেরী। প্রথম জামাতে শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, জাতীয় পার্টির সোলায়মান আলম শেঠসহ বিশিষ্টজনরা অংশ নেন। একই স্থানে দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় ঈদ জামাত কমিটির ব্যবস্থাপনায় ঈদুল আজহার প্রধান জামাত এমএ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেসিয়াম মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। ইমামতি করেন বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল ড. সাইয়্যেদ আবু নোমান। এতে প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ মুসল্লিরা শরিক হন। নগরীর আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, লালদীঘি শাহী জামে মসজিদ, এনায়েত বাজার শাহী জামে মসজিদ, সুগন্ধা আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, হযরত শেখ ফরিদ (রহ.) চশমা ঈদগাহ মসজিদ, চকবাজার সিটি করপোরেশন জামে মসজিদ, জহুর হকার্স মার্কেট জামে মসজিদ, দক্ষিণ খুলশী আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, আরেফীন নগর কেন্দ্রীয় কবরস্থান জামে মসজিদ ও মা আয়েশা সিদ্দিকী চসিক জামে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাশাপাশি ৪১টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে একটি করে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বরিশাল ব্যুরো জানায়, করোনা সঙ্কটকে কিছুটা দুরে সরিয়ে মহামারী শুরুর দুবছর পরে বরিশাল মহানগরী সহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন ঈদগহে ঈদ উল আজহার নামাজ আদায় করা হয়েছে। একই সাথে দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ সহশ্রাধীক মসজিদে নামাজ আদায়ের মধ্যে নিয়ে পবিত্র কোরবানির ত্যাগের মহিমায় ঈদ উল আজহা উদযাপিত হয়েছে। বরিশালে হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল ৭টায় মহানগরীর প্রধান জামাতে সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ সহ নগরীর বিশিষ্টজনেরা নামাজ আদায় করেন। নগরীর চকবাজার জামে এবাদুল্লাহ মছজিদ, কেন্দ্রীয় জামে কসাই মসজিদ ও বায়তুল মোকাররাম মসজিদ সহ নগরীর কয়েকটি মসজিদে দুটি করে ঈদ জামাতে বিপুল সংখ্যক মুসুল্লী অংশ নেন।
দক্ষিণাঞ্চলের সর্বৃহত ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয় ফরিদপুরের বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে । দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার জাকেরান ও আশেকান সহ মুসুল্লীয়ানগন এ দরবার শরিফে ঈদের নামাজ আদায় শেষে বিশ্ব জাকের মঞ্জিলের পীর ছাহেব হজরত মাওলানা শাহ সুফি সৈয়দ খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেবের রওজা শরিফ জিয়ারত সহ পশু কোরবানিতেও অংশ নেন।
এছাড়া বরিশালের চরমোনাই দরবার শরিফে হজরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ মোঃ রেজাউল করিম পীর ছাহেব বিশাল ঈদ জামাতে ইমামতি করেন। পিরোজপুরের ছারছিনা দরবার শরিফ, ঝালকাঠীর নেসারাবাদ দরবার শরিফ, বরগুনার মোকামিয়া দরবার শরিফ, পটুয়াখালীর মিজাগঞ্জ হজরত ইয়ার উদ্দিন খলিফা (রঃ) দরবার শরিফেও প্রধান ঈদ জামাতগুলোতে বিপুল সংখ্যক মুসুল্লী নামাজ আদায় করেন।
বরিশালের উজিরপুরে দেশের অন্যতম বৃহত দৃষ্টিনন্দন বায়তুল আমান জামে মসজিদেও বিভিন্ন এলাকার মুসুল্লীয়ানগন ঈদের নামাজ আদায় করেন।
খুলনা ব্যুরো জানায়, খুলনায় ঈদুল আজহার প্রধান জামাত রোববার সকাল আটটায় খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামাতে ইমামতি করেন টাউন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মোহম্মদ সালেহ। বায়তুন নূর জামে মসজিদ কমপ্লেক্স-এ পবিত্র ঈদ-উল-আজহার দু’টি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সোয়া ৮টায় ১ম জামায়াতে ইমামতি করেন মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা ইমরান উল্লাহ এবং সকাল সোয়া ৯টায় ২য় জামায়াতে ইমামতি করেন মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. জাকির হোসেন।
নগরীর আল হেরা জামে মসজিদে দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত সকাল সাতটায় ও দ্বিতীয় জামাত সকাল সাড়ে সাতটায়। ময়লাপোতা মোড়স্থ বায়তুল আমান জামে মসজিদে ঈদের দু’টি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সোয়া সাতটায় এবং দ্বিতীয় জামাত হয় সকাল সোয়া আটটায়। সোলায়মান মিনারা জামে মসজিদে ও বাংলাদেশ ব্যাংক কোয়ার্টার জামে মসজিদে সকাল সাতটায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া নগরীর তারের পুকুরপাড় আল হেরা জামে মসজিদে দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয় । প্রথম জামাত সকাল সাতটায় দ্বিতীয় জামাত সকাল সাড়ে সাতটায়। নগরীর ইকবালনগর জামে মসজিদে সকাল সাড়ে সাতটায় একটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়া, খুলনা সিটি করপোরেশনের ৩১টি ওয়ার্ডে সিটি করপোরেশনের সহায়তায় ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে পৃথকভাবে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। অনুরূপভাবে জেলার ৯ উপজেলায় মসজিদ কমিটির নির্ধারিত সময়ে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদগাহ ও মসজিদগুলোতে ছিল মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড়। অনেক মসজিদের ভিতরে জায়গা না হওয়ায় মসজিদের বাইরে, ছাদে, কোথাও কোথাও রাস্তায় মাদুর বিছিয়ে মুসুল্লিদের নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। নামাজ শেষে মোনাজাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে সাহায্য চান মুসল্লিরা।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকাল ৭টায় মহানগরীর উপশহরে মারকাজ মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদের নামাজ আদায় করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। নামাজ শেষে রাজশাহী মহানগরবাসীসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। ঈদের নামাজ শেষে সর্বস্তরের জনসাধারণের সাথে কোলাকুলি করেন মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন।
বাগেরহাট সংবাদদাতা জানান, বাগেরহাটে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঈদুল আজহা পালিত হচ্ছে। রোববার সকালে বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। সকাল সাতটায় বাগেরহাটের বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদের প্রধান ও প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এরপর সকাল ৮টায় দ্বিতীয় জামাত এবং ৯টায় তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এই মসজিদের বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিট্রেট হাফিজ-আল আসাদ, প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করেন।
নামাজ আদায় করতে আসা মুসল্লিদের মাঝে মসজিদের প্রবেশদ্বারে মাস্ক বিতরণ করা হয়। নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সাথে মুখে কুশলাদি বিনিময় ও কোলাকুলি করেন।
দিনাজপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মওসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। মাথার উপর তালপাকা রৌদ্রতাপ। এরই মাঝে এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঈদগা মাঠ দিনাজপুরের গোর এ শহীদ মাঠে ঈদুল আযহার নামাজ আদায়ে মুসুল্লিদের ঢল। ২২ একরের মধ্যে ১০ একরের বেশি এলাকা জুড়ে নামাজের আয়োজন। একটি গাছ নেই যার ছায়াতলে মুসুল্লিরা রৌদ্রতাপ থেকে একটু শীতল পরশ বুলিয়ে নেয়। তাই মাঠের বাহিরে বিভিন্ন ভবন ও সড়কের পাশের গাছের নীচে মুসুল্লিদের জটলা। ঠিক সাড়ে আটটায় ইমাম সাহেব দাঁড়িয়ে কাতার বন্দি হওয়ার আহবান জানান। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুসুল্লিরা কাতারে সামিল হলে মুসুল্লিদের সমুদ্রে পরিণত হয়। কোরবানীর কারণে ঈদুল আজহার নামাজ মহল্লাভিত্তিক অনুষ্ঠিত হলেও আয়োজকদের দাবি এবার ৩ লক্ষ মুসুল্লি দিনাজপুরের এই মাঠে নামাজ আদায় করেছে।
এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত হওয়ার কারণে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। মাঠের চতুর্দিকে প্রবেশ পথগুলিতে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকায় মুসুল্লিদের মূল মাঠে প্রবেশ করতে হয় পায়ে হেটে। গেটে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে চেক করানোর মাধ্যমে নামাজ স্থলে আসতে দেয়া হয় মুসুল্লিদের। মাঠে ওয়াচ টাওয়ারের পাশাপাশি থাকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি।
তবে প্রচণ্ড রোদের কারণে নামাজ শেষ হওয়া মাত্রই মুসুল্লিরা মাঠ ছেড়ে ছায়াতলে চলে যেতে থাকেন। প্রচণ্ড গরমে বেশ কয়েকজনকে অসুস্থ হয়ে পড়তে দেখা গেছে। উপস্থিত চিকিৎসকরা প্রাথমিক চিকিংসা প্রদান করেন।
গফরগাঁও উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গফরগাঁও উপজেলায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল আজহা পালিত হয়েছে । উপজেলার প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে ঈমামবাড়ি ঈদগাহ মাঠে সকাল ৯টায় । এ ছাড়া ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল এমপি ঈদগাহ মাঠে সকাল ৯টায়। এতে ঈদের জামাতে অংশ নেন স্থানীয় এমপি ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল। গফরগাঁও রেলষ্টেশন মসজিদ মাঠে সকাল ৯টা, পাঁচবাগ ইউনিয়নের দিঘীরপাড় দারুছ-ছুন্নাৎ নেছারিয়া আলিম মাদরাসাসহ বিভিন্ন মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের নামাজের পর কোরবানী দেওয়া ধুম পড়ে যায় । বিকেল হতে বিভিন্ন দর্শনিয় স্থানে পর্যটন কেন্দ্রের মত ভীর পরিলক্ষিত হয়।
স্টাফ রিপোর্টার, মাগুরা থেকে জানান, দেশের অগ্রগতি মঙ্গল কামনা এবং যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে মাগুরা জেলার সর্বত্র পবিত্র ঈদ উল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সুন্দর পরিবেশে ঈদ উদযাপনের লক্ষ্যে সরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচিও পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে ঈদ-উল-আযহার প্রধান জামাত সকাল আটটায় মাগুরা নোমানী ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়। জামাতে ইমামতি করেন জেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান। এখানে মাগুরা ১ আসনের এমপি এড. সাইফুজ্জামান শিখর, জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলম, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলসহ সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নামাজ আদায় করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্যদিয়ে পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। রোবববার সকাল ৮টায় শহরের কাজীপাড়াস্থ ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় এমপি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। পরে দেশ, জাতি ও বিশ^ মুসলিম উম্মার শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে ইমমতি ও দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাদীয়াতুল্লাহ নূর।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন