বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কামরুল হাসান খান বলেছেন, ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর অন্যতম কারণ বিভিন্ন দুর্ঘটনা, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া। এই কর্মশালা চিকিৎসকদের দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি করবে তেমনি এ সংক্রান্ত শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনতেও ভূমিকা রাখবে। প্রকৃতপক্ষে, শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনতে বাংলাদেশের চিকিৎসকরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
‘প্যাডিয়াট্রিক এ্যানেসথেশিয়া কোর্স ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের ৭ম তলায় ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ সোসাইটিস অফ এনেসথেশিওলজিস্টস, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ এনেসথেশিওলজিস্টস, এসোশিয়েশন অফ এনেসথেশিওলজিস্টস অফ গ্রেট ব্রিটেন এন্ড আয়ারল্যান্ড ও বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যানেসথেশিয়া, এ্যানালজেশিয়া এ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসন বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফাস্ট সেফ প্যাডিয়াট্রিক এ্যানেসথেশিয়া কোর্স ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (প্রশাসন) প্রফেসর ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি (শিক্ষা) প্রফেসর ডা. এ এস এম জাকারিয়া স্বপন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারা ক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডীন প্রফেসর ডা. এম ইকবাল আর্সলান, সার্জারি অনুষদের ডীন প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া, প্রক্টর প্রফেসর ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, এ্যানেসথেশিয়া, এ্যানালজেশিয়া এ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসন বিভাগের চেয়ারম্যান ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার চীফ কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ডা. দেবব্রত বনিক, বৃটেনের প্রশিক্ষক লরি বায়েন প্রমুখ। কর্মশালায় বৃটেন ও আয়ারল্যান্ডের ৬ বিদেশী প্রশিক্ষক ফ্যাকাল্টি এবং বাংলাদেশের ৫ জন প্রশিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণকারী ৩৪ জন শিক্ষক চিকিৎসককে ৩ দিন ধরে প্রশিক্ষণ দেবেন বলে জানান প্রশিক্ষণ কর্মশালার কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ডা. একেএম ফাইজুল হক।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন