শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সম্পাদকীয়

ধর্ম শিক্ষার প্রতি অবহেলা উদ্বেগজনক

সাইফুল ইসলাম | প্রকাশের সময় : ২৮ জুলাই, ২০২২, ১২:০৩ এএম

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান খুন হন তাদের নিজেদের বাসায়। ২০১৩ সালের ১৪ আগস্ট ঘটে নৃশংস এ ঘটনা। এটি আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর পাশাপাশি গোটা দেশবাসীর মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। সবাই বিস্ময়ে হতভম্ব হয়ে যায় যখন মৃত দম্পতির বড় সন্তান ঐশী রহমান একাই মা-বাবাকে হত্যা করেছে বলে খবর বের হয়। হত্যার দু’দিন পর পল্টন থানায় আত্মসমর্পণ করে নিজের পিতা-মাতা হত্যার দায় স্বীকার করে সে। কেন নিজের সবচেয়ে আপন, পৃথিবীর আলো-বাতাস দেখানোর মাধ্যমকে রাতে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে সে বর্ণনাও সে দেয়। তা হচ্ছে, তাকে নিজের মতো করে উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলতে না দেয়া। মাদকাসক্তি ও ছেলে বন্ধুদের সাথে অবাধ মেলামেশায় বাধা দেয়া।

চরম ট্র্যাজেডির ওই ঘটনার পর সব মহলে হায় হায় রব উঠে। সন্তানকে নৈতিক শিক্ষা না দেয়ার করুণ পরিণতি মাহফুজ দম্পতিকে বরণ করতে হয় বলেও কথা উঠে। দায়িত্বশীল বিভিন্ন পর্যায় থেকে সন্তানের নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করার আহ্বান আসে। বিশেষত, টিনেজ শিক্ষার্থীদের নৈতিক অবক্ষয় রোধে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করে এমন চরম বিপর্যয় রোধ সম্ভব বলে উপদেশ আসে। এসব উপদেশ যে কত ফলপ্রসূ তা বোঝা যায় বিভিন্ন ধর্মের নীতিকথা থেকে। সব ধর্মেই পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা করতে বলা হয়েছে। ইসলাম তো আল্লাহর ইবাদতের পর পিতা-মাতার সঙ্গে ভালো ব্যবহারকে বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে। এমনকি তাদের সঙ্গে ‘উফ’ শব্দ ব্যবহার করে ধমক বা বিরক্তি প্রকাশকেও নিষিদ্ধ করেছে। আল্লাহ মানুষকে আদেশ করেছেন পিতা-মাতার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার জন্য। পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের এই শিক্ষার ছিঁটাফোটা থাকলেও কেউ তাদের অবাধ্য হবে না। হত্যার মতো নৃশংস পথে পা বাড়ানো তো বহু দূরের কথা।

ঐশীর হাতে পিতা-মাতা খুনের আরও দুটি অনুঘটক হচ্ছে, মাদক ও অবাধ মেলামেশা। ইসলাম ধর্মে মাদক কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আর অবাধ মেলামেশাকে ‘ফাহেশা’ বা অশ্লীল কাজ বলে এ থেকে বিরত থাকার জোর তাগিদ রয়েছে। সুতরাং বলা যায়, ধর্ম তথা নৈতিক শিক্ষার প্রবল ঘাটতি থেকেই বিপথে গিয়ে পিতা-মাতাকে হত্যা এবং নিজের ও ছোট ভাইয়ের জীবনের অপূরণীয় ক্ষতি করেছে ঐশী।

১ জুলাই, ২০১৬ আকস্মিক হামলা ও জিম্মিকরণের ঘটনা ঘটে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে। আট সন্ত্রাসী উপস্থিত দেশি-বিদেশি ভোক্তাদের জিম্মি করে ২২ জনকে হত্যা করে, যাদের বেশিরভাগই ছিল বিদেশি। এতে দেশের বাইরে বাংলাদেশের ইমেজ সংকট তৈরি হয়। বেদনাদায়ক ওই ঘটনায় বিভিন্নভাবে ২১ জন সম্পৃক্ত ছিল। এরা স্বল্প থেকে উচ্চশিক্ষিত এবং মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। সরাসরি হামলায় জড়িত থাকা আট সন্ত্রাসী বিদেশিদের জিম্মি করে তিনটি দাবি করে: ১. আটক জঙ্গিনেতা খালেদ সাইফুল্লাহকে মুক্তি দিতে হবে। ২. তাদের নিরাপদে সরে যেতে দিতে হবে। ৩. ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের এই ‘অভিযান’কে বৈধ স্বীকৃতি দিতে হবে।

নিজেদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও নির্বিচার হত্যাকাণ্ডকে ‘ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বৈধ অভিযানের’ স্বীকৃতির দাবি থেকে বোঝা যায়, কতটুকু ব্রেনওয়াশড তারা হয়ে গেছে। অথচ কুরআন বলে, হত্যার বদলে হত্যা (বিচারের রায়ের মাধ্যমে) এবং পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মতো অপরাধ ছাড়া যদি কেউ কাউকে হত্যা করে তবে সে যেন গোটা মানবজাতিকে হত্যা করল। বিপরীতে কেউ যদি কাউকে বাঁচিয়ে দেয়, তবে সে যেন গোটা মানবজাতিকে বাঁচিয়ে দিল। স্পষ্টত, মানুষের জীবনরক্ষার মর্যাদা এবং জীবনহানির ভয়াবহতা, ইসলাম প্রচার ও প্রতিষ্ঠার নিয়মনীতির সঠিক শিক্ষা ওই জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের ছিল না। লোমহর্ষক ভীতিপ্রদ ওই ঘটনার পরেও ইসলামের বিকৃত ব্যাখ্যায় মগজদোলাই ও সঠিক নৈতিক শিক্ষা না থাকাকে দায়ী করে সর্বমহল থেকে বক্তব্য-বিবৃতি দেয়া হয়।

কিশোর গ্যাং নামে শহরাঞ্চলের এলাকাভিত্তিক কিছু গ্যাং ব্যাপক উদ্বেগের কারণে পরিণত হয়েছে। এদের উৎপাতে সমাজের শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখা দুরুহ। ইভটিজিং, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও নিরীহদের মারধর করে বেড়ানো এদের কাজ। শুধু তাই নয়, এ ধরনের একাধিক গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন, অঙ্গহানির মতো মারাত্মক ঘটনা ঘটছে অহরহ। রাজধানীর উত্তরায় ২০১৭ সালে নবম শ্রেণির এক ছাত্রকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে এক কিশোর গ্যাং। এক সময় রাজধানী ও বড় বিভাগীয় শহরে সীমিত ছিল গ্যাং কালচার। কিন্তু এখন জেলা-উপজেলা পর্যায়েও ছড়িয়ে পড়েছে। এ বছরের ৫ মে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে কিশোর গ্যাংয়ের ১০ জন প্রকাশ্যে কুপিয়ে এক যুবককে হত্যা করে।

যখনই বিয়োগাত্মক, অনাকাক্সিক্ষত খবর সামনে আসে, তখনই আমরা রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্বশীলদের কাছ থেকে দিকনির্দেশনামূলক বিভিন্ন উপদেশ পাই। সবার উপদেশেই নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়টি থাকে। এক দশক আমি দেশের প্রথম সারির একাধিক পত্রিকার সংবাদ ও মতামত বিভাগে কাজ করেছি। নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বিজ্ঞজনদের নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করণের উপদেশ। অনেকের মতামত নিয়েছি। সেগুলো ছেপেছি। খোদ সরকারপ্রধানও সময়ে সময়ে নৈতিক শিক্ষার ব্যাপারে জোরদারের তাগিদ দেন। কিন্তু অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করেছি, এসব উপদেশ কেবল কথার কথা হিসেবে থেকে যাচ্ছে। বাস্তবে নৈতিক শিক্ষা শ্রেণিকক্ষ থেকে নিশ্চিত করা যায়, এমন কোনো পদক্ষেপ নেই। শুধু তাই নয়, কেন ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা জোরদার করা হচ্ছে না, এমন প্রশ্ন দায়িত্বশীল কেউ তোলেন না। এমনকি নৈতিক শিক্ষার মৌলিক পাঠ যেখান থেকে আসে, সেই ধর্ম শিক্ষা সঙ্কোচন হলেও কারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বরং নীতিনৈতিকতাহীন প্রজন্ম তৈরির সব আয়োজন করা হচ্ছে সিলেবাস ও পাঠ্যপুস্তকে ধর্ম শিক্ষাকে গুরুত্বহীন করার মধ্য দিয়ে।

ইদানিং অনেকে বলছেন, ধর্মশিক্ষা তুলে দেয়া হচ্ছে। আসলে ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষাকে কৌশলে গুরুত্বহীন করে দেয়া হচ্ছে। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এ শিক্ষার অনেকগুলো উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য বর্ণনা করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৬ নম্বরে আছে: ‘প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ ধর্ম ও নৈতিকশিক্ষার মাধ্যমে উন্নত চরিত্র গঠনে সহায়তা করা।’ ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা যে উন্নত চরিত্র গঠনে সহায়ক, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে ২০২৩ সাল থেকে ১০ম শ্রেণি শেষে পাবলিক পরীক্ষায় ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষায় শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন থাকবে। অর্থাৎ শ্রেণিকক্ষের মূল্যায়নই চূড়ান্ত, বোর্ড পরীক্ষা থাকবে না। আরও কিছু বিষয় আছে এ তালিকায়। বলার অপেক্ষা রাখে না, যে সব বিষয়ের বোর্ড পরীক্ষা হবে না, সে বিষয়ের প্রতি শিক্ষার্থীরা খুব একটা মনোযোগ দেবে না। থাকবে না শিক্ষার্থী-অভিভাবকের কাছে ওই বিষয়ের কোনো গুরুত্ব। আরও ভয়ঙ্কর আশঙ্কা আছে, সেটি হচ্ছে, আমাদের দেশে এখনও কৃষি ও বিজ্ঞানের প্র্যাকটিক্যাল খাতা অন্যকে দিয়ে আঁকিয়ে নেয়া হয়। এমনকি মাথাপিছু কিছু টাকা নিয়ে গড়ে ভালো নম্বর দিয়ে দেয়া হয়। ধর্মসহ অন্যান্য বিষয়কে শিখনকালীন তথা স্কুলভিত্তিক মূল্যায়নে রেখে দিলে অর্থের বিনিময়ে যে এসব বিষয়ের ভালো মার্ক কেনাবেচা হবে না, তা কীভাবে নিশ্চিত করা হবে? ফলে ধর্ম শিক্ষা ও অন্যান্য জরুরি বিষয় বোর্ড পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত রাখার বিকল্প নেই।

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০১২ অনুযায়ী, বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান, সঙ্গীত ও ইসলাম শিক্ষা নামে মোট ৬টি শাখা/বিভাগ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান ও সঙ্গীত- এই চারটি শাখার আবশ্যিক ও ঐচ্ছিক কোনো বিষয়ের মধ্যেই ধর্ম শিক্ষার স্থান নেই। মানবিক শাখায় ঐচ্ছিক ১৭টি বিষয়ের মধ্যে ৭ নম্বরে ইসলাম শিক্ষা ও ১৬ নম্বরে আরবি অথবা পালি অথবা সংস্কৃত রাখা হয়েছে। আর ইসলাম শিক্ষা শাখায় বাধ্যতামূলক তিনটি বিষয় হচ্ছ- ইসলাম শিক্ষা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি এবং আরবি। মজার বিষয় হচ্ছে: ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষ হতে কার্যকর এই শাখা দেশের কোনো স্কুল-কলেজে অদ্যাবধি খোলা হয়নি এবং শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু করে শাখা খোলার প্রয়োজনীয় কোনো উদ্যোগী নেই। কেবল ইসলাম শিক্ষার প্রতিই অবহেলা ও বিমাতাসূলভ আচরণ করা হয়নি, বরং সব ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষাকে অবহেলা করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২০-এও একই অবস্থান বজায় রাখা হয়েছে। অথচ জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০১২ এর আগ পর্যন্ত মানবিক শাখায় নৈর্বচনিকসহ বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ঐচ্ছিকভাবে ধর্ম শিক্ষা নেয়া যেত!

ধর্মের সঠিক জ্ঞান না থাকলে ব্যক্তির চরিত্রে কী ভয়ঙ্কর ও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে এবং ধর্মের অপব্যাখ্যায় প্রভাবান্বিত হয়ে ব্যক্তি কী ঘৃণ্য কাজ করতে পারে, তা প্রথম দিকে দেখান হয়েছে। এছাড়া ঘুষ, অনিয়ম-দুর্নীতি আমাদের দেশে যেভাবে জেঁকে বসেছে, তা থেকে বাঁচাতে হলে অপরাধের ইহকালীন ও পরকালীন শাস্তির বিষয়ে সতর্ক করতে হবে। একমাত্র ধর্ম শিক্ষাই এক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল দিতে পারে।

জঙ্গি-সন্ত্রাস, খুন-ধর্ষণ, পিতা-মাতার অবাধ্যতা, সমাজে বিশৃঙ্খলা-ত্রাস, কিশোর গ্যাং ও অনিয়ম-দুর্নীতি ইত্যাদিতে জড়িতদের মধ্যে ইংলিশ মিডিয়াম ও জাতীয় শিক্ষাক্রম উভয় ধারার শিক্ষার্থীরাই রয়েছে। তাই, উন্নত নৈতিক গুণাবলীসম্পন্ন নাগরিক গড়ে তোলার জন্য সর্বস্তরে ধর্ম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। বোর্ড পরীক্ষায় সব ধর্মের শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত। তারপর উচ্চশিক্ষায় (স্নাতক পর্যায়ে) মেজর ও মাইনর হিসেবে সব অনুষদের সব বিষয়ে ধর্ম শিক্ষা রাখতে হবে। মেজর হিসেবে নিজ ধর্ম ২০০ নম্বরের এবং মাইনর হিসেবে অন্য যে কোনো একটি ধর্ম ১০০ নম্বরের, মোট ৩০০ নম্বরের ধর্মশিক্ষা সাবসিডি হিসেবে রাখতে হবে। ৩০০ নম্বরের সাবসিডি বিষয় নতুন কিছু নয়। ৯০ এর দশকেও আমাদের দেশে নিজ সাবজেক্টের বাইরে সাবসিডি হিসেবে ৩০০ নম্বরের অন্য সাবজেক্ট পড়ার প্রচলন ছিল। উন্নত বিশে^র অনেক দেশে ধর্ম শিক্ষার এমন পদ্ধতি আছে। এতে করে নিজ ধর্মের মৌলিক শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে অপরাধ-প্রবণতা কমে আসবে এবং অন্য ধর্মের বিষয়াবলী জানার মাধ্যমে আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি গড়ে উঠবে।

দায়িত্বশীল কোনো রাজনৈতিক দল ও সরকার জনগণের ধর্ম ও সংস্কৃতির শিক্ষাকে অবহেলা-গুরুত্বহীন করে না। এটি করার দায় কাঁধেও নিতে চায় না। কিন্তু যারা দায়িত্বে থাকে, তারা নিজেদের মতো করে (হয়তো ভালো মনে করে) এমন কিছু করে। দায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত সরকার ও সরকারি দলকেই বহন করতে হয়। দেশ ও জনগণের স্বার্থে বোর্ড পরীক্ষায় সব ধর্ম শিক্ষা বহাল, এইচএসসির সব শাখায় ধর্মশিক্ষা নেয়ার সুযোগ দানসহ উচ্চশিক্ষায় সাবসিডি হিসেবে ধর্মশিক্ষা চালুর উদ্যোগ নিয়ে সরকার এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
Saifulh92@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
jack ali ৩০ জুলাই, ২০২২, ১০:৫০ পিএম says : 0
If muslim become aware about Islam then Tahgut Murtard ruler will be oust from power within second and they will select a muslim ruler who will rule our country by Qur'an as such Taghut, Murtard ruler wipe out Islam from our country.
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন