পর্যটন নগরী কুয়াকাটায় বার বার লোডশেডিং অতিষ্ট হয়ে পরছে আগত পর্যটকরা। এখানে বেড়াতে আসা ভ্রোমন পিপাসুরা চলে যাবার সময় নানা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন । ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১২ ঘন্টাও স্থায়ী ভাবে বিদ্যুৎ না থাকায় পর্যটন শিল্প ধস নামতে শুরু করছে। অভিজাত হোটেল গুলোতে ২৪ ঘন্টাই জেনারেটর দিয়ে চলছে তাও আবার বেশী সময় চললে লোড নিতে পারছে না। এমনি ভবে চলতে থাকলে সকল দিক দিয়ে সংকট দেখা দিবে এমনটাই মতামত ব্যক্ত করছেন হোটেল মোটেল ব্যবসায়ীরা।
জানাযায়, পদ্মাসেতু চালুর পরই পর্যটকের ঢল নামে কুয়াকাটা যা বিগত বছরগুলোকে পিছনে ফেলে রেকর্ড করছেন কুয়াকাটা। কিন্ত গত ১ সপ্তাহ ধরে বিদ্যুৎ আসা যাওয়ার মধ্যে থাকায় অতিষ্ট হয়ে পরছে এখানকার মানুষসহ পর্যটকরা।এই উপজেলায় ১৩২০ মেগওর্য়াড পায়রা তাপ বিদ্যুৎ থাকায় কেন বিদ্যুৎ থাকবেনা এ নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলছে।কুয়াকাটা াভিজাত হোটেল গ্রেভারইন ইলেকট্রিশিয়ান নুরুনবী বলেন আমাদেও হোটেলে ১১ কেভীর জেনারেটর এই কদিন চালু রাখতে রাখতে এতপরিমান লোড হয়েছে গরম হয়ে অটো বন্ধ হয়ে যায়। আবার পরে চালু হয় রুম ভর্তি পর্যটক অনেক কষ্ট পেতে হচ্ছে।
মেরীন রেস্তরার ম্যানেজার বলেন বিদ্যুৎ তো থাকেনা জেনারেটর এ যাবৎ দুইটা নস্ট হয়েছে কস্টের আর শেষ নেই। কুয়াকাটা রেস্তারা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কলিম মাহমুদ বলেন, কদিন যাবৎ খুবই বিদ্যুৎ এর জন্য অসুবিধায় আছি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বলছে প্রতিদিন ১ ঘন্টা লোডশেডিং চলবে সেখানে আমাদের এখানে তার উল্টো চিত্র কিভাবে ব্যবসা বা পর্যটকদের সেবা দিব মাথায় আসছেনা। কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট এ্যাসোসিয়েশন কুটুম‘র সহসভাপতি জনি আলমগীর বলেন, আমাদের তো বিদ্যুৎতের লোডশেডিং থাকার কথানয় যে খানে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে সেখানে এতপরিমান লোডশেডিং এটা বড় দুঃখজন দ্রুত এ থেকে আমরা পর্যটন শিল্প রক্ষা পেতে পারি সরকারের প্রতি দৃষ্টি আর্কষন করছি।
এব্যাপারে কুয়াকাটা পল্লী বিদ্যুৎতের জোলান অফিসের এজিএম আহসান কাবির বলেন,গত ২ দিনধরে অতিরিক্ত গরমের কারণে ওভার লোড হয়েছে যারকারণে সমস্যাটা দেখাদিয়েছে। আজকের দিনে সব ঠিক হয়ে যাবে তবে সারদেশেরমত আমাদের এখানে লোডশেডিংএর তেমন কোন প্রভাব পরবে না আশা করি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন