হটাৎচাঙ্গা হয়ে উঠছে ফরিদপুর জেলা বিএনপি ছাত্রদল ও যুবদলের নেতা কর্মীরা। ফুরফুরে মেজাজ সকল নেতাকর্মীরা মধ্যে। এমন চিত্র ভেসে উঠছে গত ২৪ ঘন্টায়।
জেলা বিএনপির, জেলা, যুবদল, ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে একটি ঈদের আনন্দের মতো সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। সকলেই বিভিন্ন সভা সমাবেশ এবং মিছিল মিটিংএ বানের পানির মত রাজপথে নেমে পড়ছেন।
কেন্দ্রীয় বিএনপি'র নির্দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সকল সমাবেশে স্থানীয় সকল পর্যায়ের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরও সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
সকলে আস্তে আস্তে ভুলে আসছেন দলের মধ্যে বিভেদ এবং বিরোধের কথা। পাশাপাশি ফরিদপুর জেলার নয়টি উপজেলাতেই বিত্রনপির স্থানীয় নেতা নেতাকর্মীরাও তাদের স্ব-স্ব কার্যালয় নির্দিষ্ট সময় বসতে শুরু করছেন।
এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। তারা জানতে পারেন কেন্দ্রীয় বিএনপি'র নির্দেশনা মতে জেলা ও উপজেলা শহর ও উপশহরের গ্রাম গঞ্জের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের একত্রিত করতে মাঠ পর্যায়ের কাজ করে যাচ্ছেন,জেলা বিত্রনপি,জেলা যুবদল, ও ছাত্রদলের সকল ইউনিটের নেতা কর্মীরা।
পাশা-পাশি দুর্দিনের রাজপথ কাঁপানো বিএনপি নেতাকর্মীদের খোঁজখবর নিতে মাঠে নামছেন দলের জেলা-উপজেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা জানতে চাইলে ফরিদপুর জেলা বিএনপি'র আহবায়ক জনাব, এ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদারেস আলী ইছা বলেন,ঘরে ঘুমিয়ে থাকার দিন শেষ। এখন আওয়ামীলীগের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে রাজপথে।
জেলা বিত্রনপির সদস্য সচিব জনাব,একে কিবরিয়া স্বপন বলেন,
এখন রাজপথে রাজনীতির মোকাবেলা হবে। তিনি আরো বলেন, আমার দল বিএনপি। দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এবং তারন্যের প্রতিক তারেক রহমানের নির্দেশনায় দলকে শক্ত ও টেকসই করা হচ্ছে, পাড়ায় মহল্লায় ঘুরে ঘুরে।
বিত্রনপিই কে অত্যন্ত সুশৃংখলভাবে রাজপথে নামতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমেই আমাদের দলের ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে হবে। আমার দলের কোন নেতা কর্মীরা উশৃঙ্খলতা পছন্দ করেন না। শান্তুিপূর্ন সভা সমাবেশ করার নির্দেশ সকলের প্রতি।
সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক জনাব আতাউর বাচ্চু, মোস্তাক হোসেন বাবলু, আফজাল হোসেন খান পলাশ, সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল, তারা গনমমাধ্যম কে বলেন, রাজপথে ছিলাম এখনও রাজপথে আছি।
রাজপথে মরবো তবু রাজপথ ছাড়বো না। তারা আরো বলেন,
আন্দোলনের মধ্য দিয়েই আওয়ামী লীগের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে। আমরা চাই আমার দলের অধিকার আদায় করতে। বিত্রনপির চেয়ারপার্সনের সকল মিথ্যামামলা প্রত্যাহার করতে।
জনাব, তারেক রহমানের প্রতি দেশ গমনের পথ পরিস্কার করতে হবে। তিনি সহ সকল রাজবন্দীদের মুক্তি দিতে হবে। দেশের সকল নেতা / কর্মীদের নামে সকল মামলা প্রত্যহার। করতে হবে।
ফরিদপুর রাজপদ কাঁপানো ছাত্রল নেতা মোঃ বেনজির আহম্মেদ তাবরিজ গনমমাধ্যম বলেন, এই সরকারের সাজানো ও মিথ্যা মামলায় জীবনের অর্ধেকটা সময় চলে কেটে গেছে জেলা খানায়। মনে হচ্ছে জুলুমের রাজত্ব শেষ হয়ে আসছে।
জেলা যুবদলের সভাপতি জনাব, রাজিব হোসেন গনমমাধ্যম কে বলেন, জেলা উপজেলা পর্যায়ের সকল নেতারাই মনে করেন এখন দেশের মানুষ খুব কষ্টে আছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের উর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের ভেলকিবাজি খেলা,তেল গ্যাস, এমনকি মুরগী ডিম পর্যন্ত ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে, মানুষ বাঁচবে কি করে।
কোতয়ালী থানা বিত্রনপির রাজপথ কাঁপানো নেতা মোঃ মিরাজ হোসেন,গনমমাধ্যম কে বলেন, বিত্রনপি মানুষের কথা বলে, অসহায় অভাবী নির্যাতিত ও নিপিড়িত মানুষের কথা বলে। তাই যে কোন মুূল্য রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে অবহেলিত মানুষ অধিকার ফিরে আনতে হবে। বিত্রনপির ছাড়া কোন বিকল্প নাই।
তাই এই মুহুর্তে দরকার বিত্রনপির খালেদা জিয়ার সরকার।
ছবিঃ সাবেক প্রয়াত বিত্রনপির বর্ষীয়ান নেতা চৌধুরী কামাল ইউসুফ কন্যা, নায়াব ইউসুফের নেতৃত্বে এক মঞ্চে সিনিয়র নেতাদের স্বরব উপস্থিতি এখন বৃহওর শক্তিতে পরিনত হয়েছে ফরিদপুর বিত্রনপি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন