বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন এর সভাপতি ও সাবেক এমপি ডাঃ মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আজ দেশ উন্নতির পথে। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ পরিবারের সবাইকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। সেই হত্যাকারীদের হাত থেকে বাদ যায়নি পরিবারের ছোট ছেলে শেখ রাসেলও। ২০০৪ সালে ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের প্রধান লক্ষ্যই ছিলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করা। আল্লাহ নিজ হাতে তাকে বাঁচিয়েছেন। আজো সেই ঘাতকরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এদেশটাকে ধব্বংস করার জন্য।আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। যাতে কোন ষড়যন্ত্র প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শেখ হাসিনাকে ক্ষতি করতে না পারে। আওয়ামীলীগকে ক্ষতি করতে না পারে।
আজ রোববার ১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ও ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে রাজধানীর কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া ও খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৩২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী এম এ মান্নান বলেন, ১৫ আগষ্টের হত্যাকারীরা আমাদের মাননীয় মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের বাবা শেখ ফজলুল হক মনি,মা বেগম আরজু মনিকে ও হত্যা করেছে। তিনিই একমাত্র বুঝেন ছোট বয়সে বাবা মা হারানো কতটা কষ্টের। যেই সময়টা বাবা মার কোলে আনন্দে হাসি খুশি ভাবে সময় কাটানোর কথা, সেই সময়টা তিনি বাবামাকে হারিয়ে ভয়ে মুখ লুকিয়ে কেঁদেছেন। আমারা সবাই সবসময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের জন্য দোয়া করবো।আল্লাহ যেন সবাইকে সুস্থ রাখেন।
আলোচনাসভা শেষে দোয়া ও গরীবদের মাঝে খাদ্য বিতরন করেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান,কার্যকরী সদস্য জসিমউদদীন খান আজম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৩২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী এম এ মান্নান।।কোয়ালী থানার প্রচার ও প্রকাশনী সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর সিকদার প্রমূখ।
আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন কোতয়ালী থানার সিনিয়র সহসভাপতি হাজী মোঃ শাহাবুদ্দিন জনি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন