সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

আবুধাবিতে জাতীয় কবিতা মঞ্চের ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ অনুষ্ঠিত

বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর

আরব আমিরাত থেকে ছালাহউদ্দিন, | প্রকাশের সময় : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৪:৩২ পিএম

আবুধাবিতে জাতীয় কবিতা মঞ্চের আয়োজিত ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ অনুষ্ঠানে অতিথি ও নেতৃবৃন্দ। ছবি-ছালাহউদ্দিন


আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের উপর অনুষ্ঠিত হয় ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ অনুষ্ঠান। গত রোববার রাতে স্থানীয় হাসান কনফারেন্স হলরুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতীয় কবিতা মঞ্চ, সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটি।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে বক্তারা বলেন, বাঙালির ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধ একটি মহাকাব্য। আর এ ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কারণ বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। আমরা পেতাম না স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। তিনি অবিসংবাদিত নেতা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলার স্বাধীনতা ও বাঙালির জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠা করা। তাই তার আদর্শ অনুসরণে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তার কর্ম ও অবদান নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে।
বিশিষ্ট কবি ও কলামিস্ট জাতীয় কবিতা মঞ্চ, সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ মুসার সভাপতিত্বে ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ ইসকান্দারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন, জাতীয় কবিতা মঞ্চ, সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট শিল্পপতি মানবতার কবি, ফখরুল ইসলাম খান সিআইপি।
এতে প্রধান বক্তা ছিলেন, শেখ খলিফা বিন জায়েদ বাংলাদেশ ইসলামিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যাপক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ আবু তাহের, বিশেষ বক্তা ছিলেন জাতীয় কবিতা মঞ্চের সাহিত্য গবেষণা বিষয়ক উপদেষ্টা, প্রফেসর ডাঃ শেখ শামসুর রহমান পিএইচডি, জনতা ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আবুধাবির ব্যবস্থাপক মোখলেসুর রহমান, বাংলাদেশ সমিতির যুগ্ম সম্পাদক কবি ও লেখক প্রকৌশলী আশীষ বড়ুয়া, যশোর সমিতির সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি আবুধাবির ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুস ছামাদ প্রমূখ।
বক্তারা আরো বলেন, দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে বৈধপথে রেমিটেন্স পাঠিয়ে সরকারের হাতকে আরো শক্তিশালী করার জন্য সকল প্রবাসী বাংলাদেশিকে অনুরোধ জানান। শেষে বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবার-পরিজনদের মধ্যে যারা নিহত হয়েছেন তাদের রূহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত করা হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন