মটরের তার জোড়া দিতে গিয়ে কুষ্টিয়ার উজানগ্রাম গজনাইপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ফল ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে কুষ্টিয়ার ইবি থানার গজনবীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম রুহুল মন্ডল। সে, ইবি থানার উজানগ্রাম ইউনিয়নের গজনবীপুর গ্রামের পলাল শেখের ছেলে। সে ইবি থানার বিত্তিপাড়া বাজারে ফল ব্যবসা করতেন।
বিয়ে বাড়িতে কিশোরী ধর্ষণ
আদালতে প্রধান আসামির জবানবন্দি
নোয়াখালী ব্যুরো : কবিরহাট উপজেলায় বিয়ের অনুষ্ঠানে কিশোরীকে ধর্ষণ মামলার গ্রেফতারকৃত প্রধান আসামি টিপু আদালতে অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।
গত রোববার রাতে নোয়াখালীর সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং ৪ এর বিচারক মো. মহিবুল্লাহ ১৬৪ ধারায় আসামির জবানবন্দি রেকর্ড করেন। পরে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো.শহীদুল ইসলাম। তিনি বলেন, এর আগে গত শনিবার রাত ১১টার দিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নতুন বাস টার্মিনাল থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার মো. টিপু কবিরহাট সুন্দলপুর ইউনিয়নের কালামুন্সি বাজার সংলগ্ন মালিপাড়া এলাকার নুরনবী মেম্বার বাড়ির রফিক উল্লার ছেলে।
উল্লেখ্য, এর আগে, গত মঙ্গলবার রাত ১১টায় কবিরহাট উপজেলার কবিরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। এরপর খবর পেয়ে রাত ২টার দিকে নির্যাতিতা কিশোরীকে অসুস্থ অবস্থায় ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ। পরে গত বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ভিকটিমের পিতা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও এবং নির্যাতিত কিশোরীর পরিবার সূত্র জানায়, অভিযুক্ত যুবক ও নির্যাতিত কিশোরী দূর সম্পর্কের মামাতো-ফুফাতো ভাই বোন। গত মঙ্গলবার ওই কিশোরী তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বাড়ির পাশে আরেক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে যায়। একপর্যায়ে ওই কিশোরীর মা-বাবা বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে তাদের বাড়িতে চলে যায়। পরে অভিযুক্ত টিপু কৌশলে ওই কিশোরীকে বিয়ে বাড়ির একটি বিল্ডিংয়ের ছাদে নিয়ে ধর্ষণ করে। তারপর কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়লে ধর্ষক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন