যখন আমার সাথে তার দেখা হলো স্বাভাবিকভাবেই একজন মানুষ এগিয়ে আসে। আমার সামনে এসে আমার কলারে ধরে যা তাই বকাবাজ্জি। বকাবাজ্জি করেই আমারে বকসিন। বকসিন দিয়াই আমারে ধাক্কা দিয়ে ফালাইছে। তখন পেছন থেকে মাখন নামে একটি ছেলে আমারে ধরে ফালাইছে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি তার পক্ষে ছিলাম না। এই নির্বাচনে আমি কোন জায়গাই যাইও নাই। বাড়িতেই ছিলাম। যে কয় দিন নির্বাচন হয়েছে আমি বাড়িতেই। আমি উপজেলায় অফিসও করি নাই। কোন সভ্য মানুষ এই ভাষা বলতে পারে না। আমার তো মান ইজ্জত আছে। এজন্য আমি এই ভাষাটা বলতে পারতেছি না। এত খারাপ ভাষা আমি জীবনে শুনিও নাই। জেলা আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য হই। সেদিন ফজলুর রহমান ফারুক সাংগঠনিক সম্পাদক হন। আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে। আমি সদস্যই আছি। ফজলুর রহমান ফারুক কত উপরে কত জায়গায় গেছে। ৪২ বছর চলছে জেলা আওয়ামী ওয়ার্কিক কমিটির মেম্বার। আর এস কে হাসান গার্ড মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আবুল ভাই। সুদখোর, সে এতটুক পাওয়ার কথেকে পেল। কথেকে এই পাওয়ার পেল। জাতীয় সংসদ সদস্য উনি সম্পৃক্ত। উনি গ্রুপ মেনইটেইন করে। এই শক্তিই তার বড় শক্তি। ওইসব শক্তি আমি গুনি না। ওই সব শক্তি আমি চার পয়সা দিয়েও গুনি না।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন