বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আগামীকাল (৫ নভেম্বর ) মহাসম্মেলন হবে বরিশালে। সকাল থেকেই বরিশাল-ঝালকাঠীগামী সকল লঞ্চ বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন প্রায় তিনহাজার যাত্রী।
ঢাকার সদরঘাটে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরিশাল-ঝালকাঠীগামী মোট ১৮টি লঞ্চ আছে। সেখানে বায় রোডে বরিশাল-ঝালকাঠিতে ৬টি লঞ্চ চলাচল করে। লঞ্চগুলোর মধ্যে পারাবত-১১, পারাবত-১২, সুন্দরবন-৯, আ্যাডভেঞ্জার-৯,সহ সকল লঞ্চ বন্ধ আছে। লঞ্চ মালিক সমিতির ঘোষণা অনুযায়ী বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানান সেখানে লঞ্চ কর্মকর্তা। এ বিষয়ে লঞ্চ মালিক সমিতির সাথে যোগাযোগ করা হলেও অবহেলা প্রকাশ করেছেন।
এতে যেমন যাত্রীদের ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে তেমনি বৃদ্ধি করা হয়েছে লঞ্চের ভাড়া। অনেকেই ভাড়া সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে বাড়ি যেতে পারছেন না; বিছানা নিয়ে শুয়ে পড়েছেন পন্টনের ফুটপাতে। প্রায় তিনহাজার যাত্রী তলিতপলাসহ ফিরে যাচ্ছেন অস্থায়ী নিবাসে। এতে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর অধিকাংশ যাত্রীই চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
তবে পটুয়াখালী, ভোলা,হাকিমুদ্দিন, বরগুনা, নোয়াখালীসহ ঐসব এলাকার সকল লঞ্চ চালু আছে। যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপে সন্ধ্যার মধ্যে সদরঘাট ছেড়ে চলে গেছেন এসব এলাকার লঞ্চ। প্রিন্স আওলাদ,এম ভি,গাজী সালাউদ্দিনসহ প্রায় ১৫টি লঞ্চ চালু আছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন