সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সম্পাদকীয়

টিআইএনের (টিন) পর আয়কর রিটার্ন: সঞ্চয়পত্রনির্ভর মানুষের মাথায় হাত

মোবায়েদুর রহমান | প্রকাশের সময় : ২২ নভেম্বর, ২০২২, ১২:০০ এএম

প্রতিটি দেশের প্রতিটি সরকারের প্রধানত দুই রকম উদ্দেশ্য থাকে। অবশ্যই সরকারেরর প্রধান উদ্দেশ্য ক্ষমতায় থাকা। এই ক্ষমতায় থাকার জন্য সরকারকে জনগণকে সন্তুষ্ট রাখতে হয়। জনগণকে খুশি রাখতে গিয়ে তাই বলে জনতুষ্টিবাদ বা পপিউলিস্ট নীতি অনুসরণ করা অনেক সময় সুবিধাবাদের পর্যায়ে গিয়ে পড়ে। তবে যেখানে রাজনৈতিক দলগুলির উদ্দেশ্য কল্যাণবাদী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করা, তারা সেটা করতে গিয়ে দেশকে আসলে কল্যাণবাদী রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করে। এদেশের জনগণও বাংলাদেশকে তেমন একটি কল্যাণবাদী রাষ্ট্র হিসাবে কল্পনা করে। এখানে আরো একটি কথা না বললে নয়। সেটি হলো, রাষ্ট্র কিন্তু কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান নয়। সুতরাং সরকার যে অর্থনৈতিক নীতি গ্রহণ করবে তার সব কিছুর উদ্দেশ্য যে হতে হবে মুনাফা অর্জন, সেটি ঠিক নয়। তাই বলে রাষ্ট্র লস দিয়ে অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি স্বীকার করে তার নীতি নির্ধারণ করবে, তাও নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে সঞ্চয়পত্র নিয়ে বছরের পর বছর যা করা হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে, সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য মুনাফা, জনকল্যাণ নয়। এটিই আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয়।

একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, উন্নত দেশগুলিতে বিশেষ করে আমেরিকা এবং পশ্চিমা দেশগুলিতে জনকল্যাণ সম্পূর্ণ আলাদাভাবে দেখা হয়। এখন বাংলাদেশের প্রায় দেড় কোটি মানুষ বিশে^র বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাদের আত্মীয়-স্বজনরা বাংলাদেশে রয়ে গেছে। যারা বাংলাদেশে রয়ে গেছে, তারা তাদের প্রবাসী আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে জেনে গেছে যে, বিদেশে বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলিতে সোশ্যাল সিকিউরিটি বা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি রয়েছে। এই সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আবার স্বাস্থ্য বিমা কর্মসূচি। স্বাস্থ্য বিমার মধ্যে আবার দন্ত বিমার বা ডেন্টাল সিকিউরিটির আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। এ সম্পর্কে যাদের সম্যক ধারণা নাই তাদের উদ্দেশ্যে দু’চারটি কথা বলা দরকার। কেউ না খেয়ে থাকবে না এবং কেউ বেকার থাকবে না, এটাই হলো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মূল লক্ষ্য। ওইসব দেশে যদি আপনি বৈধভাবে গমন করে বৈধভাবে থাকার অনুমতি পান, তাহলে আপনার থাকা-খাওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবার দায়িত্ব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরকারের ওপর বর্তায়। সকলেই জানেন যে, যারা ভ্যালিড কার্ড নিয়ে ওইসব দেশে অবস্থান করেন, তারা প্রথম দিকে চাকরি বাকরি বা ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে যদি কোনো রোজগারের ব্যবস্থা করতে না পারেন, তখন সরকার তাদের বেকার ভাতা দেয়। আমি বেশ কয়েক বছর আগে গ্রিনকার্ড নিয়ে আমেরিকায় অবস্থান করেছিলাম। সেখানে বেকার ভাতার একটি ভিন্ন রূপ দেখেছি। আপনি বেকার থাকলে সরকার যে সব সময় নগদ অর্থ প্রদান করবে, তা নয়। অনেক ক্ষেত্রে কার্ড নিয়ে আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় করতে পারেন।

ওইসব দেশের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো স্বাস্থ্য বিমা। আমার এবং আমার স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিমা ছিল। আমরা সেটল করেছিলাম নিউইয়র্কে। আমি এবং আমার পরিবারকে চিকিৎসার জন্য এক পয়সাও দিতে হয়নি। আপনি সরকার মনোনীত এবং আপনার জন্য বিশেষভাবে নির্ধারিত চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেবেন। তারপর সেখানে গিয়ে আপনার হেলথ ইনস্যুরেন্স কার্ড পাঞ্চ করবেন। ফলে আপনাকে কোনো টাকা দিতে হবে না। ডাক্তার সাহেব তার কনসালটেশন ফি নিয়ম রীতির মাধ্যমে ইনস্যুরেন্স কোম্পানি থেকে তার ফির টাকা পেয়ে যাবেন। আমার আপন ভাগ্নে লন্ডনে জিপি অর্থাৎ গভর্নমেন্ট ফিজিশিয়ান। তার মাধ্যমে ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য বিমা সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছি।

॥দুই॥
এক ভদ্রলোক দৈনিক ইনকিলাবে স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট হিসেবে চাকরি করছিলেন। আমি এখানে তার নাম উল্লেখ করছি না। তিনি প্রথমে যখন আমেরিকা যান তখন বৈধভাবে যাননি। গিয়েছিলেন ট্যুরিস্ট হিসেবে। ওই সময় তিনি নিউইয়র্কে বাস করছিলেন। আমিও নিউইয়র্কেই বাস করছিলাম। একদিন শুনতে পেলাম যে, তিনি গুরুতর অসুস্থ এবং তাকে হসপিটালাইজ করা হয়েছে। ডাক্তার চিকিৎসা করতে গিয়ে তার নাগরিকত্বের সনদ দেখতে চান। তিনি বলেন যে, তিনি মার্কিন নাগরিকত্ব পাননি। তখন ডাক্তার তার গ্রিনকার্ড দেখতে চান। গ্রিনকার্ডের অপর নাম হলো পি আর কার্ড বা পারমানেন্ট রেসিডেন্ট কার্ড। তিনি বলেন যে, তিনি গ্রিনকার্ডও পাননি। তিনি বলেন যে, তিনি ট্যুরিস্ট ভিসায় আমেরিকায় গমন করেছেন। তখন হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ কিছুটা দ্বিধায় পড়ে যান। ভদ্রলোকের অসুখ খুব গুরুতর। এখন তার চিকিৎসার ব্যয় ভার বহন করবে কে? কিছুটা ভাবনা চিন্তার পর ডাক্তাররা সিদ্ধান্ত নেন যে, আগে তার জীবন বাঁচানো দরকার। তারপর পেমেন্টের চিন্তা করা যাবে। তদনুযায়ী তারা তার চিকিৎসা করেন এবং ৭ দিন পর ঐ ভদ্রলোক রোগমুক্ত হন। রোগমুক্ত হলে তাকে হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ করা হয়। অতঃপর বিষয়টি তারা সরকারের দৃষ্টিতে আনেন। সরকার বিশেষ বিবেচনায় হাসপাতালকে বিল পরিশোধ করে। এই ধরনের কোনো ঘটনা কি বাংলাদেশে কল্পনা করা যেতে পারে?
কিন্তু প্রশ্ন হলো, ৫১ বছর আগে যখন মুক্তিযুদ্ধ হয় তখন কিন্তু এমন একটি বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে সংগ্রাম করা হয়, যে বাংলাদেশ প্রতিটি নাগরিকের ৫টি মৌলিক চাহিদা পূরণ করবে। ৫১ বছর হয়ে গেল, এখনো দেশের নাগরিকদের ৫টি মৌলিক চাহিদার গ্যারান্টি রাষ্ট্র দিতে পারেনি। এখানে আমি আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা এরশাদের সরকার, কাউকেই দায়ী করছি না। আমি দায়ী করছি প্রতিটি সরকারকে। প্রতিটি সরকারকে, যারা এই ৫১ বছর এই দেশটিকে শাসন করেছে।

সোশ্যাল সিকিউরিটি স্কিম বা সামজিক নিরাপত্তা প্রোগ্রাম এবং হেলথ ইনস্যুরেন্স স্কিম বা স্বাস্থ্য বীমা এখনও আমাদের কল্পনারও বাইরে। কিন্তু একটি বিষয় করা হয়েছিল। সেটি হলো, বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র। এটিকে এক ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি বলা যেতে পারে। ব্যাংকে আমানত রাখলে যে হারে সুদ দেওয়া হয়, সঞ্চয়পত্রের সুদের হার তার চেয়ে বেশি। কয়েক বছর আগে তো কোনো কোনো সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১২ থেকে ১৩ শতাংশ পর্যন্ত ছিল। সঞ্চয়পত্র স্কিম চালু করা হয়েছিল সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির দিকে তাকিয়ে। সেই সাথে একটি নিশ্চিন্ত জীবনযাপনের জন্য যাদের প্রয়োজনীয় অর্থ নাই তাদের জন্যও এই স্কিমটি করা হয়েছিল। যারা বৃদ্ধ, চাকরি শেষে যাদের ইনকামের কোনো সোর্স নাই, তারা রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটের টাকা দিয়ে সঞ্চয়পত্র কিনতেন। অনেকে এটিকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বলে অভিহিত করে থাকেন। আপনি যে নামেই ডাকুন না কেন, সঞ্চয়পত্র কিনেছেন বার্ধক্য কবলিত সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, ছোট ব্যবসায়ী, যারা তাদের ব্যবসার ইনকাম দিয়ে ভালভাবে চলতে পারেন না, বিধবা মহিলা, যাদের স্বামী গত হওয়ার পর স্বামীর সঞ্চিত কিছু টাকা পয়সা দিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনেন।

কিন্তু বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই সঞ্চয়পত্রের ওপর যেন বাজপাখি থাবা বিস্তার করতে শুরু করে। আমি এখানে সুদের হার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো না। তাহলে আজকের লেখাটি ভারি হয়ে যাবে। আমি শুধু এটুকু উল্লেখ করতে চাই যে, কী উদ্দেশ্যে বা কার ইঙ্গিতে সরকার সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমাতে শুরু করে। যখন সঞ্চয়পত্র স্কিমটি চালু হয় তখন কিন্তু ট্যাক্সপেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার বা টিনের প্রয়োজন হয়নি। এর কিছু দিন পর টিন চালু হয়। অনেকেরই টিন নাম্বার ছিল না। এই নাম্বারটি তথা করদাতার তালিকায় আপনার নাম উঠানোর জন্য আপনাকে দৌড় ঝাঁপ করতে হয়। তখন বলা হয় যে, টিন ছাড়া সঞ্চয়পত্র অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না। যাই হোক এবং যেভাবেই হোক, টিন জোগাড় হয়। এরমধ্যে কয়েক বছরের ব্যবধানে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১২-১৩ শতাংশ থেকে ৮, সাড়ে ৮ বা ৯ শতাংশে নেমে আসে। তারপরেও হ্রাসকৃত হারে সুদ পাওয়া সত্ত্বেও এইসব কম আয়ের মানুষ সঞ্চপত্রের ওপরই ভরসা করে থাকে।

॥তিন॥
গত জুলাই মাস থেকে সরকার আবার এক নতুন নিয়ম চালু করেছে। সেটি হলো, ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে তাদেরকে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। শুধু নতুন সঞ্চয়পত্র ক্রয় নয়, পুরাতন সঞ্চয়পত্র, যেগুলো ম্যাচিউর করেছে, সেগুলো নবায়ন করতে গেলেও আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। এমন লক্ষ লক্ষ মানুষ আছেন যারা টিন নাম্বার দিয়েই সঞ্চয়পত্র চালু রেখেছেন। যে ১২, ১৪, ১৫ বছর আগে থেকে সঞ্চয়পত্রের সুদের ওপর সংসার চালাচ্ছে সে ঐ ১৫ বছর আগে তার সঞ্চয়পত্র কেনার টাকার উৎস কীভাবে দেখাবে? সকলেই তো ডকুমেন্ট মেনটেইন করেননি। এখন তারা পড়েছে বিপদে। তার অর্থ কিন্তু এই নয় যে তারা কর ফাঁকি দিচ্ছে।

প্রথমে টিন, তারপর আয়কর রিটার্ন, এগুলোর উদ্দেশ্য নাকি বেশি করে রাজস্ব আদায় করা। আরেকটি উদ্দেশ্য হলো, সঞ্চয়পত্রে বেশি সুদ দিতে হয়। সরকার এই বর্ধিত সুদের বোঝা আর টানতে চায় না। এখন এই আয়কর রিটার্নের জটিলতার কারণে অনেকে আর সঞ্চয়পত্র কিনতে পারছে না এবং অনেকে পুরাতন সঞ্চয়পত্র রি-নিউ করতে পারছে না। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় রিপোর্ট এসেছে যে, সঞ্চয়পত্র ক্রেতার সংখ্যা যেমন উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাচ্ছে, তেমনি নবায়নকারীদের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাচ্ছে। এ সম্পর্কে পরিসংখ্যান আমার কাছে রয়েছে। আজ আমি সেসবে যাবো না। সঞ্চয়পত্রে যে বর্ধিত সুদের হার দেওয়া হয় সেটি কয় হাজার কোটি টাকা? সেই টাকা বাঁচানোর জন্য লক্ষ লক্ষ অসহায় বৃদ্ধ, নারী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী প্রভৃতি শ্রেণির সামনে অথবা প্রভৃতি শ্রেণিকে নির্মূল করা হচ্ছে। এখানে তো সরকার শুধু মুনাফার বিষয়টি দেখছে। লক্ষ লক্ষ মানুষের যে কল্যাণ হচ্ছিল এই স্কিমের মাধ্যমে, সেটি মনে হয় সরকার ভুলে যাচ্ছে। তাই প্রথমেই বলেছিলাম যে, সরকার তো আর ব্যবসায়ী নয়। আরো শোনা যাচ্ছে যে, সঞ্চয়পত্রের বর্তমান সুদের হারও নাকি কমানো হবে। এভাবে প্রান্তিক জনগোষ্ঠি এবং নিম্ন আয়ের মানুষদের পেটে লাথি মারায় কোনো গণমুখী মনোভাব প্রতিফলিত হয় না। এই সব অসহায় বেচারার মার্জিনাল ইনকামের ওপর হাত না দিয়ে সরকার কেন ওইসব ব্যক্তিকে পাকড়াও করে না, যারা লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। বলা হয়েছে যে, গত ১২/১৪ বছর হলো বছরে ৮০ থেকে ৯০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। এর সাথে রয়েছে মেগা দুর্নীতি। পত্রপত্রিকাতেই তো বের হচ্ছে যে, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী, পিওন, ড্রাইভার, পুলিশের ছোট ছোট কর্মচারীÑ তাদেরও কারো কারো শত কোটি টাকা রয়েছে। এসব টাকার আংশিক উদ্ধার হলেও সঞ্চয়পত্রের মতো গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের শেষ ভরসার ওপর হাত দিতে হয় না।

আরো অনেক কথা আছে। তবে একটি কথা বলে শেষ করবো। সেটি হলো, সরকার সঞ্চয়পত্রকে ডিসকারেজ করে শেয়ার মার্কেটকে এনকারেজ করতে চায়। কিন্তু ফল দাঁড়িয়েছে এই যে, সঞ্চয়পত্র ডিসকারেজড হয়েছে, কিন্তু শেয়ার মার্কেট এনকারেজড হয়নি। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, পলিসি মেকাররা একূল ওকূল দুকূলই হারাতে বসেছেন।

journalist15@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
মোঃ হেদায়েত উল্লাহ ২২ নভেম্বর, ২০২২, ১২:১৭ পিএম says : 0
বিদ‍্যুতের দাম বাড়ানো হলো ব‍্যাংকের আমানতের ইনটারেস্ট কমানো হলো আবার কমানো ইনটারেস্টের উপর দশ থেকে পনেরো পার্সেন্ট ট‍্যাক্স কাটা হলো। সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমানো হলো যথরীতি ট‍্যাক্স আরোপিত হলো। উভয় ক্ষেত্রে টিনছাড়াও ট‍্যাক্স রিটার্ন দাখিলের নির্দেশ দিল।সব সহ‍্য করে চলেছি। এরপরকি বেচে আছি সেইজন‍্য কর আরোপ করবেন?
Total Reply(0)
মোঃ হেদায়েত উল্লাহ ২২ নভেম্বর, ২০২২, ১২:১৭ পিএম says : 0
বিদ‍্যুতের দাম বাড়ানো হলো ব‍্যাংকের আমানতের ইনটারেস্ট কমানো হলো আবার কমানো ইনটারেস্টের উপর দশ থেকে পনেরো পার্সেন্ট ট‍্যাক্স কাটা হলো। সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমানো হলো যথরীতি ট‍্যাক্স আরোপিত হলো। উভয় ক্ষেত্রে টিনছাড়াও ট‍্যাক্স রিটার্ন দাখিলের নির্দেশ দিল।সব সহ‍্য করে চলেছি। এরপরকি বেচে আছি সেইজন‍্য কর আরোপ করবেন?
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন