শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

এজলাসে বিচারকের সঙ্গে অশালীন আচরণ, ১১শ বিজেএস ফোরামের নিন্দা ও প্রতিবাদ

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৬ জানুয়ারি, ২০২৩, ৪:৩১ পিএম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুক মহোদয় কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও অশালীন আচরণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে একাদশ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস (১১শ বিজেএস) ফোরাম।

সংগঠনের সভাপতি ছগির আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আসমা জাহান সই করা গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ নিন্দা প্রতিবাদ জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২ জানুয়ারি বিচার চলাকালীন এজলাসে কতিপয় স্বার্থান্বেষী বিজ্ঞ আইনজীবী কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নারী ও শিশু নির্যতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মহোদয়কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ, প্রাণনাশের হুমকি, বিচারিক কাজে নগ্ন হস্থক্ষেপসহ আদালতে কর্মরত কর্মচারীদের মারধর ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার মত নিন্দনীয় কার্যক্রম সংঘটিত করেন। এতে বিচার বিভাগের মর্যাদা ক্ষুন্ন হচ্ছে এবং বিচার কার্য ব্যাহত হচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নারী ও শিশু নির্যতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর মাননীয় বিচারক মহোদয়কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ, প্রাণনাশের হুমকি, বিচারিক কাজে নগ্ন হস্থক্ষেপসহ আদালতে কর্মরত-কর্মচারীদের মারধর ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার মত নিন্দনীয় কার্যক্রমে নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে এবং এই ঘটনায় ১১শ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস ফোরামের সদস্যগণসহ সকল পর্যায়ের বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।

১১শ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস ফোরামের পক্ষ থেকে উক্ত ঘৃণ্য ও বর্বোরচিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যে কোন প্রকার অত্যাচার, নিপীড়ন, পেশীশক্তির বিরুদ্ধে ১১শ বিজেএস ফোরাম বিচার অঙ্গনে কর্মরত মাননীয় বিচারক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশে আছে এবং থাকবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
Mohmmed Dolilur ৬ জানুয়ারি, ২০২৩, ৫:৪৮ পিএম says : 0
সামনে আরো বেশি হবে,জনগণ বুঝতে পেরেছেন,বিচার বিভাগ এখন পক্ষপাতিত্ব করে,তাই সামনের দিন গুলিতে বিচার কে গালি গালাগালি না করে,যদি দেখেন পক্ষপাতিত্ব করছেন,চেয়ার থেকে নামাইয়া হেগায় লাথি মেরে বাহির করে দিবেন,বিচার এর পক্ষপাতিত্ব হয় তো কারে জীবন কে বরবাদ করে দিবে সারা জীবনের জন্য,আগে যাচাই করতে হবে সত্য মিথ্যা বিচারক সে দিন কি করেছেন,তদন্ত করে যদি দেখা যায় বিচারক ভুল পথ অবলম্বন করেছেন,অথবা যদি দেখেন যারা গালাগালি করেছেন,অথবা বিনা কারনে এই সব করেছেন,সব কিছু তদন্তে অবশ্যই বাহির হবে,সেই অনুযায়ী প্রকৃত অনন্যায় কারিকে শাস্তি দিতে হবে,আপনারা তদন্ত ছাড়া একেবারে এগারো শত বিজে এস তো দূরের কথা এগারো লক্ষ বিবৃতি দিলে ও লাভ নেই,এখন আপনি পক্ষপাতিত্ব অথবা অনন্যায় ভাবে আমার জীবন বরবাদি করে দিবেন সেটি আর হবে না,আর যদি তদন্ত ছাড়া জোর করে কিছু করতে যাবেন,সামনে আরো বিপদ হবে,মানুষ এখন বোকা নয় যে একটি কেইছ নিয়ে পাঁচ দশ বসর আইনজীবী ও বিচারকরা তাদের রক্ত শুষে খাবে।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন