সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, লেখনীর মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে সঠিক পথনির্দেশ করে কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও লেখক।
তিনি বলেন, লেখক সম্মিলনের মাধ্যমে নানা বৈচিত্র্যের সাহিত্য চিন্তার সম্মিলিত রূপ চেতনা ও আদর্শকে আরো বেশি সংগঠিত করতে পারে। চেতনার এই সম্মিলন সমাজ সংস্কারের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। ফলে লেখক নিজে ঋদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যান।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে মেঘদূত লেখক পর্ষদ আয়োজিত ‘লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথি বলেন, বাঙালির প্রাণের এ মেলা লেখক-পাঠকদেরও একটি বড় মিলনক্ষেত্র। এর মাধ্যমে পাঠকরা গুণী লেখকদের সান্নিধ্য ও সংস্পর্শে আসতে পারছেন।
মেঘদূত লেখক পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী রাসেদুন্নবী’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, বাংলা একাডেমির সচিব (যুগ্মসচিব) এ. এইচ. এম. লোকমান ও প্রমিস্কো গ্রুপের চেয়ারপারসন মৌসুমী ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী মেঘদূত প্রকাশিত ২৯টি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে আলোকিত সমাজ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে ২০২০ সালে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘মেঘদূত’ যাত্রা শুরু করে।
প্রতিমন্ত্রী পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি) আয়োজিত ‘বৈচিত্র্যের ঐকতান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন