মধুখালীতে থামছে না বালুখেকোদের দাপট প্রচন্ড হুমকীর মুখে নদীপাড়ের মানুষ। এ যেন দেখার কেউ নাই।
ডুমাইন ইউনিয়নের গড়াই নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার বসিয়ে লুট করা হচ্ছে এমন অভিযোগের ভিওিতে গনমাধ্যমকর্মীরা বুধবার (১ মার্চ) সরেজমিন ডুমাইন ইউনিয়নের নিশ্চিন্ত পুর এলাকায় গিয়ে বালু লুটের এই দৃশ্য দেখতে পান।স্হানীয়রা গনমাধ্যমকে জানান, গত দুই মাস ধরে ধারাবাহিক ভাবে নদী ও চড় থেকে বালু কাটা ও উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে একদিকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে অন্যদিকে নদী পাড়ের নদীভাঙ্গা মানুষগুলো পড়ছে ভয়াবহ হুমকিতে।
গড়াই নদীপাড়ের মানুষস্থানীয় বাসিন্দা গৃহীনি সনিয়া পারভিন, রাহেলা বেগম সহ বেশ কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন স্হানীয়
ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আসাদুজ্জামান তপনের নেতৃত্বে সেখানে মাঝ নদীতে বসানো ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন সকাল থেকে চালু তোলা হয়। ডুমাইন ঘাট থেকেই প্রতিদিন ড্রেজার মেশিনে দিনে ৮/১০ হাজার ফুট বালু কাটা হচ্ছে।
, আমরা গরিব মানুষ ভিটা ছাড়া কোন জমিজমা নেই, যেভাবে বালু তোলা হচ্ছে তাকে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গের কবলে পড়বে আমাদের বসত ভিটা। ক্ষতিগ্রস্থ হবে নদী পাড়ের অনেক মানুষ। তারা জানালেন, সরকার বালু উত্তোলন বন্ধের বিষয় বদ্ব পরিকর কিন্ত আইন মানছে না কেউ।
স্হানীয় কৃষকরা গনমাধ্যমকে কে জানান স্হানীয় , ভাটার মালিকেরা অর্থবিত্তের মালিক ও প্রভাবশালী। তাদের কেউ কিছু বলার সাহস রাখেনা। এভাবে মাটি কেটে নেয়ায় আশেপাশের ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী তীরে বসতবাড়ি গুলো ভাঙ্গনের আশঙ্কাও রয়েছে।
অভিযোগ এমএনজেড ব্রিকসের মালিকরা অবৈধ ভাবে মাটিও বালু কেটে নিচ্ছেন ফসলি জমি নস্ট করে। এই বিষয় ভাটা মালিক পক্ষ মিলন বিশ্বাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে বলেন, আমাদের ইট ভাটায় সব মাটি বাহির থেকে আনা।
মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিকুর রহমান চৌধুরী এই গনমাধ্যমকে কে বলেন, প্রতিদিন মাটি কাটা বা বালু উত্তোলনের বিষয়টি আমার জানা নেই।
কিন্ত দিন রাত গড়াই নদী ও নাদীর পাড়ের চড় থেকে প্রকাশ্যে মাটি লুট চলছেই। নির্বাহি অফিসার অপর প্রশ্ন উওরে বলেন,
তবে মাটি কাটার অভিযোগে এমএনজেড ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল কোর্টে জরিমানা করা হয়েছিলো। তিনি বলেন, ডুমাইন সহ কোথাও অবধৈ মাটি কেটা বা বালি উত্তোলন করা হলে প্রয়োজনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন