উখিয়ার পালংখালী ইউপি'র বালুখালীর ময়নার ঘোনায় অবস্থিত ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। একস্থানে আগুনের সুত্রপাত হলেও নিমিষেই পাশ্ববর্তী বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েছে। এই সুযোগে দূর্বৃত্তরা স্যাবোটাজ করার কথাও অনেকের মুখে মুখে। কিন্তু সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমেই এই অগ্নিকান্ড নেহায়েত দূর্ঘটনা নাকি পরিকল্পিত স্যাবোটাজ তা বলা যাবে।
এ পর্যন্ত প্রায় ২ হাজারের উপরে রোহিঙ্গা শেড পুড়ে গেছে, আরো প্রায় শতাধিক শেড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে সর্বশেষ তথ্যে জানা যায় এবং ১৫ হাজারের উপরে ঐসব শেডের বাসিন্দা খোলা আকাশে অবস্থান করলেও অনেক ভুক্তভুগী আশে পাশে বিভিন্ন আত্মীয় স্বজন, পাড়া প্রতিবেশির শেডে আশ্রয় নেবার খবরও পাওয়া যায়। তবে স্থানীয় প্রশাসন, ক্যাম্প প্রশাসন, এনজিও/আইএনজিও এর পক্ষে খোলা আকাশে অবস্থানকারীদের বিভিন্ন সেবা ও সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে বলে সুত্রে জানা যায়।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট। পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান ও উখিয়া থানা পুলিশ আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দিয়েছে। রোববার (৫ মার্চ-২০২৩) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে
তাছাড়া উখিয়া বালুখালী ময়নারঘোনা নামক স্থানের ১১ নং ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হলেও দ্রুত পাশ্ববর্তী ৯ ও ২০ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তা ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটি পরিকল্পিত স্যাবোটাজ বলার চেষ্টা করেছেন। কারণ এক স্থানে অগ্নিসংযোগের একই সময়ে বিভিন্ন শেডে ও বিভিন্ন ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অনেকে বিস্নয় প্রকাশ করেছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন