কূটনৈতিক সংবাদদাতা : ‘ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপস ইন রিসার্চ এ্যান্ড এডুকেশন (ইন্সপায়ার)’ শীর্ষক প্রকল্পের রিপোর্ট আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করল ব্রিটিশ কাউন্সিল ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) বাংলাদেশ। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ফুলার রোডে অবস্থিত ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ কার্যালয়ে একটি উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে উক্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ইউজিসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর বারবারা উইকহ্যাম, ইন্সপায়ার প্রকল্পের প্রধান, এক্সটার্নাল কনশালটেন্টস এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে একটি টেকসই অংশীদারীত্বের ক্ষেত্রে এ প্রকল্পটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের গঠনমূলক সম্পর্ককে আরো জোরদার করার লক্ষ্যে ইন্সপায়ার প্রকল্পটি গত ২০০৯ সালে হাতে নেয় ব্রিটিশ কাউন্সিল। বাংলাদেশসহ আরো নির্ধারিত কয়েকটি দেশ এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে।
বাংলাদেশের ২৩টি বিশ^বিদ্যালয় এবং যুক্তরাজ্যের ২৩টি বিশ^বিদ্যালয়ে সব মিলিয়ে ২৩টি প্রকল্প সম্পাদনে সহযোগিতা প্রদান করেছে ইন্সপায়ার। ইন্সপায়ারের সর্বশেষ প্রকল্প শেষ হবে আগামী ২০১৮ সালে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর বারবারা উইকহ্যাম অনুষ্ঠানে বলেন, ব্যক্তি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, উচ্চশিক্ষা ও সমাজের উপর ইন্সপায়ারের ইতিবাচক প্রভাব নিয়ে আমরা পুরোপুরি আবিষ্ট।
২০১৬ সালে একজন এক্সটার্নাল কনসালটেন্ট বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের প্রকল্প পরিচালকদের সহায়তায় উক্ত প্রকল্পের প্রভাব মূল্যায়ন করেন। প্রকল্পের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আর্শিয়া আজিজ, হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ, ই-মেইল: ধৎংযরধ.ধুরু@নফ.নৎরঃরংযপড়ঁহপরষ.ড়ৎম যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন