সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডিএনসিসি’র মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে বাংলাদেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো। তিনি গ্রিন অ্যান্ড ক্লিন ঢাকার স্বপ্ন দেখছিলেন’।
অন্যদিকে বাণিজ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, তার সততা প্রশ্নাতীত ছিলো।
শনিবার (০২ ডিসেম্বর) সদ্য প্রয়াত মেয়রের রাজধানীর বনানীর ২৩ নম্বর সড়কের ৮০ নম্বর বাসায় এসে সংবাদমাধ্যমের কাছে প্রতিক্রিয়ায় এসব মন্তব্য করেন তারা।
দুপুর ১টা ২০ মিনিটে আনিসুল হকের মরদেহ আসার পর বনানীর বাসায় তাকে শেষবারের মতো দেখতে আসছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ মানুষেরা। সকাল থেকেই ভিড় করে আছেন আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীরাও। প্রিয় মেয়রকে নাগরিকদের শেষ শ্রদ্ধা বিকেল ৩টায় বাসার গেটে রাখা শোকবইয়ে স্বাক্ষর করছেন সর্বস্তরের মানুষ। প্রথমেই আত্মীয়-স্বজনদের দেখার পর তার মরদেহ দেখছেন অন্যরা।
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘মেয়রের সততা প্রশ্নাতীত ছিলো। তিনি দৃঢ় ছিলেন, নাগরিকদের কল্যাণে কোনো কাজে কখনও পিছপা হতেন না। ব্যক্তিজীবনেও সফল ছিলেন। তিনি মানুষের হৃদয় কেড়েছেন’।
‘আমিও তার টিভি অনুষ্ঠানে গিয়েছি। তিনি ব্যবসায়ী হিসেবে সফল ছিলেন। বিপদে-আপদে মানুষের পাশে থাকতেন। ব্যবহারের দিক থেকেও অমায়িক’। আমার গাড়িতে করে ঢাকায় কি কি করেছেন, তা দেখিয়েছিলেন আনিসুল হক।
ব্যবসায়ী নেতা এ কে আজাদ বলেন, ‘বিজিএমইএ ভবন তার হাতে গড়া। ব্যবসায়ীদের তিনি সংগঠিত করেছেন। এফবিসিসিআইয়েও তার অবদান ছিলো অসামান্য’।
বিকেল ৩টায় আর্মি স্টেডিয়ামে আনিসুল হককে শেষ শ্রদ্ধা জানাবেন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন