শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইসলামী জীবন

পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে শবে বরাত

মুফতি মুহা :আবু বকর বিন ফারুক | প্রকাশের সময় : ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ১২:০০ এএম

\ এক \
শা’বান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রজনী’ শবে বরাত” নামে পরিচিত। ফারসি ‘শব’ শব্দের অর্থ রাত এবং ‘বরাত’ শব্দের অর্থ সৌভাগ্য। আরবিতে বলে ‘লাইলাতুল বরাত’, অর্থাৎ সৌভাগ্যের রজনী। একটি অভিযোগ শবে বরাত কুরআন ও হাদীসের কোথাও নেই।
এ কথার জবাব হল, কুরআন ও হাদিসের কোথাও শবে বরাত থাকবে কেন, শবে বরাত কুরআন ও হাদীসের পরিভাষা নয়। যেমন :নামাজ, রোযা, ফেরেস্তা এগুলো কুরআন ও হাদিসের পরিভাষা নয়। কুরআনে ‘লাইলাতুম মুবারকা’। হাদিসে ‘লাইলাতুন নিসফী মিন শা’বান’। পবিত্র কোরআন ও প্রসিদ্ধ তাফসীরের আলোকে শবে বরাত
আল্লাহ এরশাদ করেন- হা-মীম, এ স্পষ্ট কিতাবের শপথ! নিশ্চয়ই আমি তা বরকতময় রাতে অবতীর্ণ করেছি। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে বন্টন করে দেওয়া হয় প্রত্যেক হিকমতের কাজ। (সূরা দুখান, আয়াত নং ১-৪)
এ আয়াতের তাফসীর সম্পর্কে বিশ্ব বরেণ্য মুফাস্সিরগণের মতামতঃ ১.মালেকী মাযহাবের আল্লামা শেখ আহমদ ছাভী বলেন- ঐ বরকতময় রজনী হচ্ছে অর্ধ শাবানের রাত্রি (মোফাসসিরীনে কেরামের অন্যতম মোফাসসির) বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত ইকরামা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)ও অন্যান্য তাফসীরকারকদের একদলের অভিমত। তারা এর কয়েকটি কারণও উল্লেখ করেছেন। শাবানের চৌদ্দ তারিখের দিবাগত রাত্রির চারটি নামে নামকরণ করেছেন। যেমন- ১। লাইলাতুম মুবারাকাহ- বরকতময় রজনী। ২। লাইলাতুল বারাআত- মুক্তি বা নাজাতের রাত্রি। ৩। লাইলাতুর রহমাহ- রহমতের রাত্রি। ৪। লাইলাতুছ ছাক- সনদপ্রাপ্তির রাত্রি ইত্যাদি। (তাফসীরে ছাভী, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৪০)
২.তাফসীরে জালালাইন শরীফে রয়েছে-নিশ্চয়ই আমি তা বরকতময় রাতে অবতীর্ণ করেছি। আর বরকতময় রাত হল লাইলাতুল ক্বদর (ক্বদরের রাত) অথবা লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান (শাবানের মধ্য রাত তথা শবে বরাত)। কেননা এই রাতে উম্মুল কিতাব (কোরআন শরীফ) ৭ম আসমান থেকে দুনিয়ার আসমানে (১ম আসমান) নাযিল হয়েছে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। (তাফসীরে জালালাইন শরীফে ৪১০ পৃষ্ঠায়)
৩.তাফসীরে তাবারী শরীফে রয়েছে- আল্লাহ তায়ালার বাণী এর তাফসীরে বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত ইকরামা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মধ্য শাবানের রাত্রিতে বছরের সকল ব্যাপার চ‚ড়ান্ত করা হয়, জীবিত ও মৃতদের তালিকা লেখা হয় এবং হাজীদের তালিকা তৈরি করা হয়। এ তালিকা থেকে একজনও কমবেশি হয় না। (তাফসীরে তাবারী শরীফ, পৃষ্ঠা ২২, খন্ড ১০)
৪. প্রসিদ্ধ তাফসীরে কুরতুবী রয়েছে- ইমাম কুরতুবী (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)বলেন, এ রাতের ৪ টি নাম আছে- (ক). লাইলাতুম মুবারাকা, (খ). লাইলাতুল বারাআত, (গ). লাইলাতুছ্ ছাক (ঘ). লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান। (তাফসীরে কুরতুবী, খন্ড-১৬ পৃষ্ঠা-১২৬)
৫.তাফসীরে বাগভী শরীফে বর্ণিত আছে- নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ শবে বরাতের রাতে সকল বিষয়ের চ‚ড়ান্ত ফয়সালা করেন এবং শবে ক্বদরের রাতে তা সংশ্লিষ্ট দায়িত্ববান ফেরেশতাদের কাছে ন্যস্ত করেন । (তাফসীরে বাগভী, খন্ড-৭, পৃষ্ঠা ২২৮)
এ রকম ৬৫ টি তাফসীর গ্রন্থে লাইলাতুম মোবারাকা বলতে শবে ক্বদরের পাশাপাশি মধ্য শাবান অর্থাৎ ১৪ শাবানের রাতের কথাও গুরুত্ব সহকারে বলা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য কিতাবসমূহের নাম-
(১).তাফসীরে ইবনু আবি হাতেম, খন্ড-১২, পৃষ্ঠা-২১৪। (২).তাফসীরে রুহুল মায়ানী, খন্ড-২৫, পৃষ্ঠা-১১০। (৩).তাফসীরে বাহরুল মুহীত, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৪। (৪).তাফসীরে ফাতহুল কাদীর, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫৭০। (৫).তাফসীরে যাদুল মাছির, খন্ড-৭, পৃষ্ঠা-১২২। (৬).তাফসীরে নাসাফী, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-৩০২। (৭). তাফসীরে নিসাপুরী, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪৯০। (৮). তাফসীরে কাশ্শাফ, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-২৭২। (১০). তাফসীরে নুকুত ওয়াল উয়ূন, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪৯০। (১১). তাফসীরে দুররে মানসূর, খন্ড-১২, পৃষ্ঠা-৬৯। (১২). তাফসীরে খাজেন, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা-১৪৩। (১৩). তাফসীরে আল বোরহান, খন্ড-২৩, পৃষ্ঠা-১১৬। (১৪). তাফসীরে রাযী, খন্ড-১৭, পৃষ্ঠা-১৩৩। (১৫). তাফসীরে আলুসী, খন্ড-১৮, পৃষ্ঠা-৪২৪। (১৬). তাফসীরে হাক্কী, খন্ড-৫, পৃষ্ঠা-৬। (১৭).তাফসীরে কুরতুবী, খন্ড-১৬, পৃষ্ঠা-১২৭। (১৮). তাফসীরে সাভী, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৩০২। (১৯). তাফসীরে ইবনে কাসীর, খন্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৪৬। (২০). তাফসীরে জামিউল বায়ান, খন্ড-২০, পৃষ্ঠা-১৫১। (২১). তাফসীরে নুসূকী, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-১২০। (২২). তাফসীরে কাদের, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৬৬। (২৩). তাফসীরে মাযহারী, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৬৮। (২৪). তাফসীরে কাসেমী, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৬৮। (২৫). তাফসীরে কোশাইরী, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৯০, (২৬). তাফসীরে আবু সাউদ, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা-১৩০। (২৭). তাফসীরে আয়াতুল আহকাম, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৬৬। (২৮). তাফসীরে রুহুল বয়ান, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৯৮। (২৯). তাফসীরে কাশেফুল আসরার, খন্ড-৯, পৃষ্ঠা-৯৪-৯৮ পৃষ্ঠা। (৩০). তাফসীরে মাওয়ারদী, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-১০২। (৩১). তাফসীরে সিরাজুম মুনির, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-৪৫৮। (৩২). কানজুল ঈমান শরীফ।
হাদীসের আলোকে লাইলাতুল বরাতের দলীল
দলীল নং : ১
হযরত আবূ মূসা আশয়ারী (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা করেন। রাসূলে পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরশাদ ফরমান- মধ্য শাবানের রাত্রিতে আল্লাহ পাক রহমতের তাজাল্লী ফরমান এবং তার সমস্ত বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু মুশরিক বা শত্রুতাপোষণকারী ব্যক্তিকে ক্ষমা করেন না।
{তথ্য সূত্র: (১).ইবনে মাজাহ শরীফ, পৃষ্ঠা-১০০, হাদীস নং-১৩৮৯, মিশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা-১১৫। (২). ইমাম বায়হাকী,শুয়াবুল ঈমান, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা- ৩৮২। (৩).ফাজায়েলুল আওকাত, পৃষ্ঠা-১৩৩, হাদীস নং-২৯। (৪).মিসবাহুজ জুজাযাহ, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৪২, হাদীস নং-৪৮৭। (৫).আত তারগীব ওয়াত তারহীব, খন্ড-৩য়, হাদীস নং-২৭১৮। (৬).আহলে হাদীস তথা লা-মাযহাবীদের নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি নাসির উদ্দীন আলবানীর “সিলসিলাতুল আহাদিছে ছহিহা” এর খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৩১ আরো ৫ টি হাদীস রয়েছে।}
দলীল: ২হযরত মুয়াজ বিন জাবাল (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, মধ্য শাবানের রাত্রিতে মহান আল্লাহ দুনিয়ার আসমানে জালওয়া রাখেন, অত:পর তাঁর সকল বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু মুশরিক বা শত্রæতাপোষণকারী ব্যক্তিকে ক্ষমা করেন না।
{তথ্য সূত্র: (১). ইমাম বায়হাকী, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৩৮৩৩। (২).সহীহ ইবন হিব্বান, খন্ড-১৩, পৃষ্ঠা-৩৫৫, হাদীস নং ১৯৮০। (৩).আহলে হাদীস তথা লা-মাযহাবীদের নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি নাসির উদ্দিন আলবানীর “সিলসিলাতুল আহাদিস আসসাহীহা”এর খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৩৫, হাদীস নং-১১৪৪। (৪).মুজামুল কাবীর, খন্ড-১৫, পৃষ্ঠা-২২১। (৫).ফাজায়েলুল আওকাত, পৃষ্ঠা-১১৯, হাদীস নং-২২। (৬).আত তারগীব ওয়াত তারহীব, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-২৪১। (৭).মাজমাউয যাওয়ায়েদ, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-৬৫। (৮).আল হিলয়াহ, খন্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৯১। (৯).আসসুন্নাহ, হাদীস নং-৫১২।}
দলীল নং : ৩
উম্মুল মোমেনীন মাহবুবায়ে মাহবুবে রাব্বিল আলামিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন- রহমতে আলম নূরে মুজাচ্ছম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা করেন হুজুর পাক রাউফুর রাহীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হযরত আয়েশা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) কে জিজ্ঞেস করলেন- হে আয়েশা! শাবান মাসের মধ্য রাতের মর্যাদা ও বুযুর্গী সম্পর্কে তুমি কি জান? তিনি আরজ করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শাবান মাসের মধ্যবর্তী রাতের কি মর্যাদা রয়েছে? আল্লাহ হাবিব (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উত্তরে বললেন- আগামী এক বছরে কতজন আদম সন্তান ভূমিষ্ট হবে এবং কতজন আদম সন্তান মৃত্যুবরণ করবে তা এ রাত্রে লিপিবদ্ধ করা হয়। আর এ রাত্রিতে তাদের আমল মহান আল্লাহ দরবারে উপস্থাপন করা হয় এবং তাদের রিযিক অবতীর্ণ কিংবা নির্ধারণ করা হয়। অত:পর হযরত আয়েশা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “আল্লাহ রহমত ছাড়া কারো পক্ষে কি জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়? রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, মহান আল্লাহ বিশেষ রহমত ও একান্ত অনুগ্রহ ছাড়া কারো পক্ষে জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এ কথাটি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনবার বললেন।
{তথ্য সূত্র: (১).মিশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা-১১৫। (২).ফাজায়েলুল আওকাত, হাদীস নং ২৬।}

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (10)
কাওসার আহমেদ ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ১:৪৫ এএম says : 2
সুন্দর লেখাটির জন্য দৈনিক ইনকিলাব ও লেখক মুফতি মুহা :আবু বকর বিন ফারুক সাহেবকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি
Total Reply(0)
Jamal ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ১১:৪৩ এএম says : 0
Good
Total Reply(0)
Md Yousuf Hossen ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ৪:১৮ পিএম says : 1
Ta hole ki amara lailatul vorat palon korte parbo???
Total Reply(1)
saif ৩০ এপ্রিল, ২০১৮, ১০:১২ এএম says : 4
সবার আগে আপনাকে যে প্রশ্নটা করবো সেটাহল আপনি যে ইবাদত করবেন সেটা কার জন্যে, উত্তর দেবেন এক মাত্র আল্লাহ্‌ জন্যে, সুতরাংআপনি উপরোক্ত দলিল পত্র যদি বাদ ও দেন তবুওতো আপনি এই নফল ইবাদত আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে করতে পারেন যা আপনারই জন্যে উত্তম ও মঙ্গল।বাকি থাকলো মুর্খ ও গোমরাহ দের কথা, বিদাত। আকেবারে সোজা উত্তর দেবো, নফল নামায, দান - সাদকা, সহ যত ইবাদত মানুষ করছে, এ গুলোকে কেউ কি বেদাত বলতে পারবে? যদি বলে তার ঈমান কি আসলেই আছে বলে আপনি মনে করেন???এর পরও যদি বলা হয় তবে এই দিন কেন?? সেটার উত্তরে বলবো, আল্লাহ্‌ তায়ালা পবিত্র কোরআনে মোমিনদেরকে বলেছেন তোমরা ভালো কাজে প্রতিযোগিতা কর, সুতরাং এই মহিমান্নিত মাসের এই দিনের ছাইতে উত্তম মনে করে করুন, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে তাঁর ইবাদত, কিংবা কৃত সাদকা কখনওই বিদাত নয় আর মন্দ নয় ত্যয্য নয়।
মোঃ মাকছুদুর রহমান ২৮ এপ্রিল, ২০১৮, ২:১৬ পিএম says : 0
অসাধারণ!
Total Reply(0)
Md.Aminul Kabir ২ এপ্রিল, ২০২০, ৯:৪০ এএম says : 0
Excellent
Total Reply(0)
Mamun ২৪ মার্চ, ২০২১, ৪:১৮ এএম says : 0
বিষয়টা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্যে ধন্যবাদ
Total Reply(0)
masum billah ২৫ মার্চ, ২০২১, ৭:৩৩ পিএম says : 0
Alhamdulillah gurutto purno post
Total Reply(0)
MD. SYDUL ISLAM ২৬ মার্চ, ২০২১, ১:০৬ পিএম says : 0
আমারা ছোট বেলায় এ রাতে অনেক ইবাদত করেছি। বড় হয়ে ও তা-ই করতেছি। বাকী জীবনেও এই রাতে ইবাদত বন্দেগি করব ইন- শা- আল্লাহ। অত্যন্ত সুন্দর উপস্থাপনের জন্য আন্তরিক মোবারকবাদ।
Total Reply(0)
মেরাজে হাদিস গুলো দিবেন
Total Reply(0)
MD.SHOWKOT ARIF ১৮ মার্চ, ২০২২, ১২:২৫ পিএম says : 0
সহীহ্ বোখারী সহীহ্ মুসলিম জামেউত তিরমিজি এই সব হাদিস গ্রন্থের কোন হদিসের রেফারেন্স দিলেন না যে..??
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন