দীর্ঘদিন ধরে মাতামুহুরী নদীর চকরিয়া অংশের বিভিন্ন পয়েন্টে শ্যালো মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল একটি বালু ব্যবসায়ী চক্র। এভাবে বালু উত্তোলনের ফলে একদিকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। অন্যদিকে বালু উত্তোলন করা নদীর তলায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট গভীর হয়ে চোরাবালির সৃষ্টি হচ্ছে। ওই চোরাবালিতে আটকে প্রায়শই অকালে প্রাণ হারাচ্ছে নদীতে গোসল করতে নামা শিশু-কিশোররা। অতিসম্প্রতি পাঁচজন স্কুল ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় টনক নড়ে প্রশাসনের।
রোববার সকাল ১০টার দিকে চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মো.ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাতের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত মাতামুহুরী নদীর ব্রীজ পয়েন্টে
অভিযান চালায়।
এসময় তিনটি শ্যালো মেশিন ও ১ হাজার ফুট পাইপ জব্দ করে প্রশাসন। তবে কাউকে আটক করেত পারেনি। এসময় ভ্রাম্যমান আদালতে ছিলেন চকরিয়া থানার এসআই আমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ও ভুমি অফিসের সহকারী তপন কান্তি পাল।
চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মো.ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত বলেন, মাতামুহুরীর নদীর ব্রীজ পয়েন্টে মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালায়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন