শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ইসলামী বিশ্ব

ইন্দোনেশিয়ায় মাইকে আজান প্রচারে সার্কুলার জারি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৭ আগস্ট, ২০১৮, ১২:০৩ এএম

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলমানদের দেশ ইন্দোনেশিয়াতে আজান ছাড়া মসজিদের মাইকে অন্য কোনও শব্দ প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিশেষ করে মানুষ যখন ঘুমাচ্ছে, বিশ্রাম নিচ্ছে অথবা নামাজ পড়ছেন। একই সঙ্গে নামাজের সময় মাইকের শব্দ না বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। মালয়েশীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার এখবর জানিয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম মন্ত্রণালয় আজান বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করেছে। এতে দেশটির মসজিদগুলোতে কিভাবে আজান দেওয়া হবে তা সম্পর্কে নির্দেশনা রয়েছে। আজানের উচ্চ শব্দ নিয়ে অভিযোগ করায় এক নারীকে কারাদন্ড দেওয়ার সমালোচনার সময় ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম মন্ত্রণালয় এসব নির্দেশনা জারি করলো। ২৪ আগস্ট এসব নির্দেশনা জারি করা হয়। ছয় দফা নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে- মসজিদের মাইক অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের দিয়ে পরিচালনা করতে হবে যাতে করে আজানের শব্দ মানুষের মনে মসজিদের প্রতি সম্ভাব্য বিদ্বেষ তৈরি না করে। যারা আজান দেবেন তাদের অবশ্যই সমধুর ও ভালো কণ্ঠের অধিকারী হতে হবে। নামাজের সময় শব্দের মাত্রা বাড়ানো যাবে না। মানুষ যখন ঘুম, বিশ্রাম ও নামাজ আদায় করছে তখন আজান ছাড়া কোনও ধরনের শব্দ প্রচার করা যাবে না। আজানকে অবশ্যই মৌলিক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে। হতে হবে সমধুর ও কানের জন্য শ্রুতিমধূর। অবশ্যই উপযুক্ত সময়ে আজান দিতে হবে। যেমন: ভোরে। কোরান তেলাওয়াতে মসজিদের ভেতরের স্পিকার ব্যবহার করতে হবে। দ্য স্টার। পূর্ববর্তী খবর শেষের পাতায়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (5)
করিম ২৭ আগস্ট, ২০১৮, ১১:৩৪ এএম says : 0
এটা অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ
Total Reply(0)
অর্ণব ২৭ আগস্ট, ২০১৮, ১০:০৮ পিএম says : 0
চমৎকার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশেও এমন করা উচিত। প্রায়ই দেখা যায় কিছু ধর্মব্যবসায়ী কাঠমোল্লারা আজান ছাড়াও অসময়ে ও অপ্রয়োজনে ত অনাকাঙ্খিভাবে মাইক চালায়। যেমন দেখা যায় মাঠে-ঘাটে, পথে প্রান্তরে ওয়াজ বাণিজ্যের আসর বসে প্রচুর মাইক ব্যবহার করে। এতে আসেপাশের মসজিদগুলিতে মুসল্লিদের নামাজে, ছাত্রদের পড়াশুনায়, রোগী, শিশু, হার্টের রোগীর ব্যাগাত ঘটে। কেউ তা বন্ধ করতে বললে, মোল্লারা তখন তাকে নাস্তিক তকমা দেয়। অথচ এটা তাদের শ্রেফ ধর্মব্যবসা। আবার অনেক মসজিদে দেখা যায় মাইক চালিয়ে জিকির করতে এবং মাইক চালিয়ে চাদা উঠাতে সারা দিন। এতে অযথা শব্দ দূষণ হয়। আমাদের সমাজে চলছে ধর্মের নামে ধর্মের বাণিজ্যিক অপব্যবহার। অথচ এসব বিষয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। কারণ ওরা ধর্মের দোহাই দেয়। এতে শান্তির ধর্ম ইসলাম অশান্তির ধর্মে প্রতীয়মান হচ্ছে এসব কিছু মুর্খ, ধর্মব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের কারণে। এতে কিছু ধর্ম জ্ঞানহীন ছেলে-মেয়েরা ইসলাম না বুঝে তারা মোল্লাদের দিয়ে ইসলাম বিচার করে বিতৃষ্ণ হয়ে নাস্তিক্যের পথে হাটছে। আর ইসলামের শত্রুরা এদেরকে সাদরে গ্রহণ করছে।
Total Reply(0)
অর্ণব ২৭ আগস্ট, ২০১৮, ১০:০৮ পিএম says : 0
চমৎকার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশেও এমন করা উচিত। প্রায়ই দেখা যায় কিছু ধর্মব্যবসায়ী কাঠমোল্লারা আজান ছাড়াও অসময়ে ও অপ্রয়োজনে ত অনাকাঙ্খিভাবে মাইক চালায়। যেমন দেখা যায় মাঠে-ঘাটে, পথে প্রান্তরে ওয়াজ বাণিজ্যের আসর বসে প্রচুর মাইক ব্যবহার করে। এতে আসেপাশের মসজিদগুলিতে মুসল্লিদের নামাজে, ছাত্রদের পড়াশুনায়, রোগী, শিশু, হার্টের রোগীর ব্যাগাত ঘটে। কেউ তা বন্ধ করতে বললে, মোল্লারা তখন তাকে নাস্তিক তকমা দেয়। অথচ এটা তাদের শ্রেফ ধর্মব্যবসা। আবার অনেক মসজিদে দেখা যায় মাইক চালিয়ে জিকির করতে এবং মাইক চালিয়ে চাদা উঠাতে সারা দিন। এতে অযথা শব্দ দূষণ হয়। আমাদের সমাজে চলছে ধর্মের নামে ধর্মের বাণিজ্যিক অপব্যবহার। অথচ এসব বিষয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। কারণ ওরা ধর্মের দোহাই দেয়। এতে শান্তির ধর্ম ইসলাম অশান্তির ধর্মে প্রতীয়মান হচ্ছে এসব কিছু মুর্খ, ধর্মব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের কারণে। এতে কিছু ধর্ম জ্ঞানহীন ছেলে-মেয়েরা ইসলাম না বুঝে তারা মোল্লাদের দিয়ে ইসলাম বিচার করে বিতৃষ্ণ হয়ে নাস্তিক্যের পথে হাটছে। আর ইসলামের শত্রুরা এদেরকে সাদরে গ্রহণ করছে।
Total Reply(0)
Billal Hosen ৩০ আগস্ট, ২০১৮, ১০:০৬ এএম says : 0
প্রিয় পত্রিকা সম্পাদক , অনুগ্রহ করে সরকারকে এই বিষয়টা জানবেন।
Total Reply(0)
৩০ আগস্ট, ২০১৮, ৪:৩৬ পিএম says : 0
অামাদের দেশে এইঅাইন করারদরকার
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন