০ এই মিরপুর টেস্টের আগে ইনিংস ব্যবধানে কোন জয় ছিল না বাংলাদেশের। এর আগে নিজেদের সবচেয়ে বড় জয়টি ছিলো ২২৬ রানের, ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সেই সঙ্গে এবারই প্রথম নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে প্রতিপক্ষকে ফলোঅন করালো বাংলাদেশ।
৭ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস ও ১৮৪ রান বা তার চেয়েও বড় ব্যবধানে হারের টালি। যার মধ্যে দুটিই এসেছে গত দু’মাসে, বাংলাদেশের আগে অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে ইনিংস ও ২৭২ রানে রাজকোট টেস্টে হেরেছিল ক্যারিবিয়রা।
৪০ সিরিজে বাংলাদেশি স্পিনারদের উইকেট সংখ্যা। টেস্ট ইতিহাসে ২ ম্যাচের সিরিজে এই প্রথম প্রতিপক্ষের সবক’টি (৪০) উইকেট তুলে নিয়েছে স্পিনাররা। এর আগে ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের ৩৮ উইকেট তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশর স্পিনাররা।
১২/১১৭ ম্যাচে মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং ফিগার, যা বাংলাদেশের সেরা। এর আগের সেরা বোলিংটিও ছিল এই স্পিনারের দখলে, ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২/১৫৯।
৫৮ ঘরের মাঠে মিরাজের উইকেট সংখ্যা, ঈর্ষনীয় গড় গড় ২০.৬৮। এই ১০ টেস্টে তিনি গড়েছেন ছ’বার ৫ উইকেট আর দু’বার ১০ উইকেটের কীর্তি!
১ চার ইনিংস খেলে কেবল একজন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যান ১০০ বা তারচেয়ে বেশি বল খেলতে পেরেছেন। শেন ডরিচ সেই ভাগ্যবান যিনি চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১০১ বল খেলেছিলেন। তার চেয়ে ৯ বল কম (৯২) খেলেছেন ঢাকা টেস্টে সফরকারীদের সর্বোচ্চ ৯৩ রান করা শিমরন হেটমায়ার।
১১১ মিরপুর টেস্টে উইন্ডিজের প্রথম ইনিংসের সংগ্রহ, বাংলাদেশের বিপক্ষে যা তাদের সর্বনিম্ন। এর আগে তাদেরই মাটিতে গত জুলাইয়ে কিংস্টোনে ১২৯ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল জেসন হোল্ডারের দল। বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের ক্ষুদ্র সংগ্রহের তিনটি ঘটনাই ঘটেছে এ বছরই।
১৭.৭২ এই সিরিজে উইকেটপ্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিজের রানের গড়। এই নিয়ে দুই বা ততোধিক টেস্টের সিরিজে তিনবার এরচেয়ে কম গড়ে উইকেট হারিয়েছিল ক্যারিবিয়ানরা। এর আগে ভারত সফরে দলটির উইকেটপ্রতি গড় ছিল ২০.৩৭।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন